You dont have javascript enabled! Please enable it!

যুবকের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত রাজাকাররা পাহারায় থাকে

আমি বাড়ীর সবাইকে নিয়ে পালিয়ে আশ্রয় নিলাম উল্লাপাড়া থেকে ৩ মাইল দূরে ভেংড়ী গ্রামে। আমাদের গ্রামের প্রায় প্রতিটি পরিবারই প্রায় আশ্রয় নিয়েছিল। হারিয়ে গেল আমাদের বাড়ীঘর আর গড়ে তোলা জনসেবা শিবির। মা-বোনদের পল্লীতে রেখে পালিয়ে পালিয়ে উল্লাপাড়া এসে দেখলাম দস্যুরা বাঙ্গালী...

নাজিরগঞ্জ ঘাটের যুদ্ধ (অ্যামবুশ) – আটঘরিয়া থানার খিদিরপুরের যুদ্ধ

নাজিরগঞ্জ ঘাটের যুদ্ধ (অ্যামবুশ) ভূমিকা পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত নাজিরগঞ্জ ঘাট পাবনা জেলার একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ যােগাযােগ কেন্দ্র। পদ্মা নদীর মাধ্যমে এ ঘাট থেকে পাবনা জেলা ও দেশের অন্যান্য স্থানের যােগাযােগ ছিল। সামরিক দিক থেকে এর গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। পটভূমি...

ডাববাগানের (শহিদনগর) যুদ্ধ – ভদ্রঘাটের যুদ্ধ

ডাববাগানের (শহিদনগর) যুদ্ধ ভূমিকা কথিত আছে, ডাববাগানের যুদ্ধই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে মুক্তিযােদ্ধাদের প্রথম সম্মুখযুদ্ধ। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত নগরবাড়ি যুদ্ধ শেষে ১৬জন ইপিআর সদস্য তৎকালীন নায়েব সুবেদার আলী আকবরের (ইপিআর) নেতৃত্বে নগরবাড়ি ঘাট থেকে...

নগরবাড়ি ফেরিঘাট প্রতিরােধ যুদ্ধ – বাঘাবাড়ি যুদ্ধ

নগরবাড়ি ফেরিঘাট প্রতিরােধ যুদ্ধ ভূমিকা মুক্তিযুদ্ধে পাবনার ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবােজ্জ্বল। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলে খ্যাত পাবনা জেলা দেশের উত্তর জনপদে পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত। এ জেলার আলােচ্য ৩টি থানা দক্ষিণে পদ্মা ও পূর্বে যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। এ ৩...

মাধবপুরের যুদ্ধ – দাশুড়িয়ার যুদ্ধ

মাধবপুরের যুদ্ধ ভূমিকা যুদ্ধের প্রস্তুতি হিসেবে ঈশ্বরদী থানার অবসরপ্রাপ্ত পুলিশগণ, ছাত্র-জনতাকে একত্রিত করে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করে এবং তারা বন্দুক, .৩০৩ রাইফেল, .২২ বাের রাইফেল ও হাতবােমাসহ সার্বক্ষণিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকে। পটভূমি ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ সকাল...

প্রতিরােধ যুদ্ধে পাবনা – বিমানবন্দরের যুদ্ধ

প্রতিরােধ যুদ্ধে পাবনা পাবনার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার স্থির করেছিলেন যে, শহর আক্রান্ত হলে তারা প্রতিরােধ করবেন। তাঁদের কাছ থেকে প্রেরণা ও উৎসাহ পেয়ে পুলিশ ব্যারাকের ১০০জন সশস্ত্র পুলিশও মনে মনে প্রতিরােধের জন্য তৈরি হয়েছিল। যতক্ষণ শক্তি আছে, ততক্ষণ এ শহরকে তারা...

পাবনা জেলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস – গণআন্দোলন ও অসহযােগ আন্দোলনে বৃহত্তর পাবনা

পাবনা জেলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর ৩১২৪ নং সরকারি আদেশে রাজশাহী জেলার পাবনা, ক্ষেতুপাড়া, মথুরা, শাহজাদপুর ও বগুড়া জেলার রায়গঞ্জ এবং যশাের জেলার ধরমপুর, মধুপুর, কুমারখালী ও পাংশা এই ৯টি থানার সমন্বয়ে পাবনা জেলা গঠিত হয়। ১৮২৮ সালের ২১...

৭১ থেকেই যশোর কুষ্টিয়া পাবনা এলাকা ছিল মাওবাদী

৭১ থেকেই যশোর কুষ্টিয়া পাবনা এলাকা ছিল মাওবাদী নক্সালদের ( পূর্ব পাকিস্তান কম্যুনিস্ট পার্টি হক মতিন গ্রুপ) এলাকা। তাদের এ আধিপত্য অব্যাহত ছিল সর্বহারা নামে ১৯৯৬ পর্যন্ত। তারপরও থেমে ছিল না বিভিন্ন গ্রুপের নাম দিয়ে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত ছিল আরও অনেক দিন। তাদের...

পাবনা জেলা – বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে

পাবনা জেলা এদিকে পাবনার ছাত্র, জনতা, পুলিশ, আনসারগণও পাকিস্তানির বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিল। পাবনাতে ২৫তম পাঞ্জাব ব্যাটালিয়নের একটি কোম্পানি পূর্ব থেকেই অবস্থান করছিল। জনাব নূরুল কাদের খান ছিলেন জেলা প্রশাসক। ২৫শে মার্চের পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের সংবাদে নূরুল কাদের...

1970.03.08 | পাবনার জনসভায় অবিলম্বে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শেষ করার দাবী জানিয়েছেন শেখ মুজিব

৮ মার্চ ১৯৭০ঃ পাবনার জনসভায় অবিলম্বে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শেষ করার দাবী জানিয়েছেন শেখ মুজিব। নোটঃ ১৯৬১ সনে নেয়া ৪০ মেগাওয়াট রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পটি ১মবারের মত অর্থনৈতিক কাউন্সিলে অনুমোদন হয় ৬৩ সালে, ২য় বারের মত অর্থনৈতিক কাউন্সিলে অনুমোদন...