You dont have javascript enabled! Please enable it!

মুক্তিযুদ্ধকালীন কুড়িগ্রাম বেসরকারি হাইকমান্ড

মুক্তিযুদ্ধকালীন কুড়িগ্রাম বেসরকারি হাইকমান্ড কুড়িগ্রাম বেসরকারি হাইকমান্ড (কুড়িগ্রাম সদর) মুক্তিযুদ্ধকালীন স্থানীয় প্রশাসন। এর অধীনে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র যোগান দেয়া ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালিত হয়।...

কুড়িগ্রাম থানাপাড়া বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর)

কুড়িগ্রাম থানাপাড়া বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কুড়িগ্রাম থানাপাড়া বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় অবস্থিত। এখানে অনেক মানুষকে হত্যা করা হয়। কুড়িগ্রাম শহর ধরলার করাল গ্রাসে বিলীন হলে থানা, আদালত ও প্রশাসন কার্যক্রম সাময়িকভাবে বিভিন্ন বাসাবাড়িতে...

কুড়িগ্রাম জেলখানা বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর)

কুড়িগ্রাম জেলখানা বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কুড়িগ্রাম জেলখানা বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় অবস্থিত। এখানে বহু মানুষকে হত্যা করা হয়। তিস্তা ব্রিজে বাঙালিদের প্রবল প্রতিরোধের কারণে পাকবাহিনী ৭ই এপ্রিল পর্যন্ত কুড়িগ্রাম শহরে প্রবেশ করতে পারেনি।...

কাঁঠালবাড়ি বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর)

কাঁঠালবাড়ি বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কাঁঠালবাড়ি বধ্যভূমি (কুড়িগ্রাম সদর) কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় অবস্থিত। এখানে বহু মানুষকে হত্যা করে ফেলে রাখা হয়। কুড়িগ্রাম সদরের কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নে মুক্তিযোদ্ধাদের বেশ তৎপরতা ছিল। থানা আওয়ামী লীগ-এর সভাপতি সৈয়দ এক্সেন আলীর...

1971.06.09 | কাঁঠালবাড়ি গণহত্যা (কুড়িগ্রাম সদর)

কাঁঠালবাড়ি গণহত্যা (কুড়িগ্রাম সদর) কাঁঠালবাড়ি গণহত্যা (কুড়িগ্রাম সদর) সংঘটিত হয় ৯ই জুন। এতে ৩৫ জন সাধারণ মানুষ শহীদ হন। কুড়িগ্রাম সদরের কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়ন ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি থানা আওয়ামী লীগ-এর সভাপতি সৈয়দ এক্সেন আলীর বাড়িও ছিল...

কাউয়াহাগা ঘাট যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম)

কাউয়াহাগা ঘাট যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম) কাউয়াহাগা ঘাট যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম) সংঘটিত হয় এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে। এ-যুদ্ধে ১১ জন পাকসেনা নিহত হয়। অনদিকে পাকসেনাদের গুলিতে কয়েকজন সাধারণ মানুষ হতাহত হয়। কুড়িগ্রাম-রংপুর সড়ক থেকে দুই কিলোমিটার উত্তরে...

কলাখাওয়া যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম)

কলাখাওয়া যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম) কলাখাওয়া যুদ্ধ (ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম) সংঘটিত হয় এপ্রিল মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। এতে পাকবাহিনী পরাজিত হয়ে পিছু হটে। কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ধরলা নদীর একটি ঘাটের নাম কলাখাওয়া ঘাট। ধরলা নদী পার হয়ে কলাখাওয়া ঘাট দিয়ে...

1971.12.03 | উলিপুর থানা আক্রমণ (উলিপুর, কুড়িগ্রাম)

উলিপুর থানা আক্রমণ উলিপুর থানা আক্রমণ (উলিপুর, কুড়িগ্রাম) ৩-৫ই ডিসেম্বর পরিচালিত হয়। এ আক্রমণের ফলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পালিয়ে যায় এবং ৫ই ডিসেম্বর উলিপুর থানা হানাদারমুক্ত হয়। নভেম্বর মাসের শেষদিকে মুক্তিযােদ্ধাদের উপর্যুপরি আক্রমণে পাকিস্তানি হানাদার...

মুক্তিযুদ্ধে উলিপুর উপজেলা (কুড়িগ্রাম)

মুক্তিযুদ্ধে উলিপুর উপজেলা উলিপুর উপজেলা (কুড়িগ্রাম) ১৩টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। ইউনিয়নগুলাে হলাে- ধামশ্রেণী, তবকপুর, বজরা, গুনাইগাছ, থেতরাই, দলদলিয়া, পান্ডুল, দুর্গাপুর, বুড়াবুড়ী, হাতিয়া, ধরনীবাড়ী, সাহেবের আলগা ও বেগমগঞ্জ। এর উত্তরে কুড়িগ্রাম সদর ও...

1971.11.17 | আন্ধারীঝাড় যুদ্ধ (ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম)

আন্ধারীঝাড় যুদ্ধ (ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম) কুড়িগ্রাম জেলার ভুরুঙ্গামারী থানার আন্ধারীরঝড়ে মুক্তিযােদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর একাধিক যুদ্ধ হয়। ২৪শে জুলাই এখানে মুক্তিযােদ্ধাদের পুঁতে রাখা মাইন বিস্ফোরণে ১১ জন পাকসেনা নিহত হয়। ১৭ই নভেম্বর দুপক্ষের মধ্যে সংঘটিত...