You dont have javascript enabled! Please enable it!

1971.06.12 | সৈয়দপুর ও গোলাহাট সংখ্যালঘু গণহত্যা, নীলফামারী

সৈয়দপুর ও গোলাহাট সংখ্যালঘু গণহত্যা ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে সৈয়দপুর হয়ে উঠেছিল পাকিস্তানিদের জল্লাদখানা। শহরে অবস্থিত সেনানিবাসের সৈন্য এবং বিপুল সংখ্যক অবাঙালি মিলে সৈয়দপুরে যেমন গণহত্যা করেছিল তেমনি হিন্দু মাড়োয়ারি ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের সম্পদ লুটপাট করেছিল।...

নীলফামারী জেলার বীরাঙ্গনাদের নাম

বীরাঙ্গনাদের নাম এ অঞ্চলে হাজারও মা-বোন পাকিস্তানিদের লালসার শিকার হয়েছিলেন। শুধু তাই নয় নরপিশাচ পাকিবাহিনী অসংখ্য মহিলাদের ধর্ষণের পর নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। এর মধ্যে তিনশ পঁচিশজন বীরাঙ্গনার নাম পাওয়া গেছে। নিম্নে তাঁদের নাম উল্লেখ করা হলো। মরিজা খাতুন, মলিকা খাতুন,...

পীরগঞ্জ থানার সংখ্যালঘু শহিদ মুক্তিযোদ্ধা, ঠাকুরগাঁও

পীরগঞ্জ থানার সংখ্যালঘু শহিদ মুক্তিযোদ্ধা সমগ্র ঠাকুরগাঁও জেলায় বিপুল সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। যাদের মধ্যে অনেকেই হিন্দু খ্রিস্টান ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের ছিলেন তাঁদের মধ্যে যাঁরা শহিদ হয়েছিলেন তাঁদের নাম নাম নিচে দেয়া হলো— ক্র. শহিদ...

খুনিয়াদীঘি গণহত্যা, ঠাকুরগাঁও

খুনিয়াদীঘি গণহত্যা ঠাকুরগাঁও ১৯৭১ এর মে মাসে ঠাকুরগাঁও এর খুনিয়াদীঘিতে ব্যাপক গণহত্যা করে পাকিস্তানিরা। রাণীশংকৈল থানা প্রাঙ্গণে পাকিস্তান আর্মি বড় ক্যাম্প স্থাপন করেছিল। সেখান থেকেই তারা আশপাশের এলাকাগুলোতে লুটতরাজ ও খুব খারাবি করত। এই এলাকায় পাকিস্তানিদের প্রধান...

রাণীশংকৈল থানার বীরাঙ্গনা, ঠাকুরগাঁও

রাণীশংকৈল রাণীশংকৈল থানায় বহু বীরাঙ্গনা পাকিস্তানি বর্বর বাহিনীর লালসার শিকার হয়েছিলেন যাঁদের অনেকেই সামাজিক মর্যাদা আর পারিবারিক সংস্কারের কারণে লাজলজ্জায় নিজের উপর সংঘটিত নির্যাতনের কথা জনসম্মুখে বলতে পারেননি। যে কয়েকজন বীরাঙ্গনা সাহসের সাথে পাকিস্তানি বর্বরতার কথা...

ঠাকুরগাঁও সদর বীরাঙ্গনাদের নাম

ঠাকুরগাঁও সদর বীরাঙ্গনাদের নাম একাত্তরে ঠাকুরগাঁও জেলাতে পাকিস্তানিদের লালসার শিকার হয়েছিলেন অসংখ্য নর-নারী। শুধু ঘাতকদের লালসার শিকারই ছিলেন না তাঁরা, তাঁদের অনেককেই আবার ভোগ বিলাসের পর নির্মমভাবে হত্যা করাও হয়েছে। ঘাতকদের শত আঘাতের পরও যাঁরা বেঁচে ছিলেন তাদের মধ্যে...

ঠাকুরগাঁও জেলা হত্যা ও নির্যাতন

ঠাকুরগাঁও জেলা হত্যা ও নির্যাতন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক বক্তব্যের পর থেকে ঠাকুরগাঁও শহর একাত্তরে অগ্নিগর্ভ রূপ লাভ করে। উত্তাল মার্চে হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন রাজপথে নেমে আসত। বিক্ষুব্ধ জনতার উত্তালতরঙ্গে যুক্ত হতে বাদ পড়েনি স্কুলের ছাত্ররাও। বঙ্গবন্ধু ২৫...

পান্ডুল গণহত্যা, কুড়িগ্রাম

পান্ডুল গণহত্যা উলিপুর থানার পান্ডুল এলাকাটি ব্রিটিশ যুগে বেশ কিছু স্বাধীনতা সংগ্রামীর জন্ম দেয়। এখানে পাকিস্তান যুগে বামপন্থী কমিউনিস্টদের বেশ তৎপরতা ছিল। এলাকাটি হিন্দু প্রধান ও প্রগতিশীল কর্মীদের নানাবিধ তৎপরতায় সরব ছিল। এই এলাকার আখতারুল ইসলাম হারুনসহ বেশ কয়েকজন...

1971.11.13 | উলিপুরের হাতিয়া গণহত্যা, কুড়িগ্রাম

উলিপুরের হাতিয়া গণহত্যা ১৩ নভেম্বর কুড়িগ্রামের উলিপুর থানার হাতিয়ায় পাকবাহিনী সবচেয়ে ভয়াবহ ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে। পাকসেনারা স্থানীয় দালাল গোলাম মাহবুব চৌধুরীর সহযোগিতায়, রাজাকার, আলবদর ও আলশামসদের দেওয়া তথ্য মোতাবেক তিন দিক থেকে নিরীহ নিরস্ত্র অধিবাসীদেরকে...

চিলমারী ঘাট (বন্দর) ও চিলমারী রেলস্টেশন বধ্যভূমি ও গণকবর, কুড়িগ্রাম

চিলমারী ঘাট (বন্দর) ও চিলমারী রেলস্টেশন বধ্যভূমি ও গণকবর একাত্তরে চিলমারী রেলস্টেশন ও চিলমারী নদীবন্দর কাছাকাছি ছিল। কুড়িগ্রাম জেলার বৃহত্তর নদীবন্দর হচ্ছে চিলমারী। এই নদীবন্দরকে ঘিরে পাকিস্তানিদের শক্ত অবস্থান ছিল সেখানে। চিলমারী নদীবন্দরের বড় বড় পাট গুদামগুলোতে...