You dont have javascript enabled! Please enable it! District (Panchagarh) Archives - Page 5 of 6 - সংগ্রামের নোটবুক

1971.11.22 | সর্বাত্মক যুদ্ধের ২য় দিন | সিলেট আক্রমন | বিলোনিয়া ফ্রন্ট | হিলি ফ্রন্ট | পচাগর যুদ্ধ

২২ নভেম্বর ১৯৭১ঃ সর্বাত্মক যুদ্ধের ২য় দিন পাকিস্তান সরকার বলছে ভারত যুদ্ধ ঘোষণা ছাড়াই পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ শুরু করে দিয়েছে। ভারতীয় বাহিনী কোন কোন এলাকায় সীমান্ত অতিক্রম করেছে। এতা কেউ ভাবতেই পারেনি যে ঘোষণা ছাড়া তারা পাকিস্তান আক্রমন করে বসবে। এটা আন্তজার্তিক...

1971.11.21 | পচাগর ফ্রন্ট- যুদ্ধে ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা নিহত হয়

২১ নভেম্বর ১৯৭১ঃ পচাগর ফ্রন্ট তেতুলিয়ায় ২০ তারিখে অবস্থান নেয় ১ গার্ড রেজিমেন্ট, অমরখানায় অবস্থান নেয় ১২ রাজপুত রেজিমেন্ট। ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার রশিদের কম্যান্ডে ৬ নং সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধারা ভারতীয় বাহিনীর সাথে অমরখানায় (৪৮ পাঞ্জাব অংশ) এর পাক বাহিনীর উপর আক্রমন করে।...

নয়াদিঘির আক্রমণ | পঞ্চগড় জেলা

নয়াদিঘির আক্রমণ   পঞ্চগড় জেলার বােদা থানা থেকে শালডাঙ্গা পর্যন্ত পাকা সড়কের মাঝামাঝি স্থান নয়াদিঘি। নয়াদিঘিতে ছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ক্যাম্প। নয়াদিঘি থেকে তারা তাদের শক্ত ঘাঁটি সাকোয়ায় সর্বদা টহল দিত। ১৯৭১ সালের ১ অক্টোবর মুক্তিযােদ্ধারা শত্রু ঘাঁটি...

হাঁড়িভাসা আক্রমণ – ডাঙ্গীর অ্যামবুশ – থুকরিপাড়ার আক্রমণ

হাঁড়িভাসা আক্রমণ বর্তমান পঞ্চগড় জেলা সদর থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে একটি সড়ক ঘাঘরা পর্যন্ত। বিস্তৃত। এ সড়কের পাশেই হাঁড়িভাসার অবস্থান। পানিমাছ পাকিস্তানি ঘাটি। থেকে পাকিস্তানি সৈন্যরা এ সড়ক ধরেই সর্বদা টহল দিয়ে থাকে। এ সড়কেই তালমা ব্রিজ অবস্থিত। তালমা ব্রিজের...

টোকাপাড়ার যুদ্ধ – তালমা ব্রিজ ধ্বংস – পানিমাছ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ঘাঁটি আক্রমণ

টোকাপাড়ার যুদ্ধ চাউলহাটি বিএসএফ ক্যাম্প থেকে পূর্ব দিকে একটি পাকা সড়ক অমরখানা ও জগদলহাট শত্রু ঘাটি হয়ে পঞ্চগড় পাকিস্তানি গ্যারিসন পর্যন্ত বিস্তৃত। অপর দিকে গড়ালবাড়ি বিএসএফ ক্যাম্প থেকে একটি পাকা সড়ক পূর্ব দিকে টোকাপাড়া পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়েছে। এ টোকাপাড়াতেই...

অমরখানা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রশাসনিক এলাকা আক্রমণ -শালমারা ব্রিজ ধ্বংস

পঞ্চগড় জেলা অমরখানা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রশাসনিক এলাকা আক্রমণ অমরখানা পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড় সদর থানার সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম। গ্রামটি সড়ক পথে পঞ্চগড়ের মাধ্যমে দিনাজপুর শহরের সাথে যুক্ত। অমরখানা দিনাজপুর শহরের অন্যতম প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ছিল। এখানে ইপিআরএর...

1971.04.07 | বাহিনী পুনর্গঠন ও প্রতিরোধ যুদ্ধ- সৈয়দপুর | নীলফামারীর ইপিআর গ্রুপটি পাকবাহিনীর কাছে পরাজিত হয়ে উত্তরে চলে যায়

৭ এপ্রিল ১৯৭১ঃ বাহিনী পুনর্গঠন ও প্রতিরোধ যুদ্ধ- সৈয়দপুর গতকাল থেকে পূর্ণ শক্তিতে পাক বাহিনী সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের হয়ে ইপিআর এবং ৩ বেঙ্গলের বিভিন্ন অবস্থানে আক্রমন করে। তারা এ আক্রমনে প্রথম বারের মত ট্যাঙ্ক ব্যাবহার করে। আক্রমনে ইপিআর ও বেঙ্গলের বাহিনী...

1971.12.03 | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতীয় ৭১ ব্রিগেডের সহায়তায় সারারাত প্রচণ্ড গোলা বর্ষণ

৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ঃ মুক্তাঞ্চল ২ তারিখ সমগ্র উত্তর ঠাকুরগাঁও (পঞ্চগড়) দখলের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতীয় ৭১ ব্রিগেডের সহায়তায় সারারাত প্রচণ্ড গোলা বর্ষণের পর পাক বাহিনী ঠাকুরগাঁও থেকে পিছু হটে সৈয়দপুর চলে যায় কিছু অংশ দিনাজপুরের খানসামায় অবস্থান নেয়। ৩ ডিসেম্বর ভোর রাতে...

1971.11.22 | পচাগর যুদ্ধ – পাকবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পিছনে সরে যায়

২২ নভেম্বর ১৯৭১ঃ পচাগর যুদ্ধ ৭ মারাঠা ও বিএসএফ এর আর্টিলারি সহায়তা নিয়ে অমরখানা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী পুনরায় অমরখানা আক্রমন করে। শেলিং এ পাকবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পিছনে সরে যায়। অমরখানা পতনের পর ১২ রাজপুত রাইফেলস মুক্তিবাহিনীর সাথে যোগ দেয়। ৭ মারাঠা রেজিমেন্ট আগাইয়া চুই...