You dont have javascript enabled! Please enable it! District (Chuadanga) Archives - Page 4 of 11 - সংগ্রামের নোটবুক

দশমাইল বধ্যভূমি

দশমাইল বধ্যভূমি চুয়াডাঙ্গায় প্রবেশ করে পাকবাহিনী ১৫ ও ১৬ এপ্রিল এলাকায় হত্যা, লুট ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে দেয়। ের এক পর্যায়ে তারা দশমাইলে আসে এবং এখানে অসংখ্য বাঙালিকে হত্যা করে। (মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সংগৃহীত তথ্যসূত্র: যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ – ডা. এম. এ....

সরোজগঞ্জ গণহত্যা

সরোজগঞ্জ গণহত্যা হানাদার বাহিনী ঝিনাইদহ থেকে চুয়াডাঙ্গা শহরে ঢোকার সময় বৈশাখ মাসের ২ তারিখ বিকেলে চুয়ায়ডাঙ্গার সরোজগঞ্জ বাজারে গুলিবর্ষণ করে হাটে আসা মানুষদের হত্যা করে। ঐদিন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন শাহাপুর গ্রামের আজগর আলি। তিনি জানান, হানাদার বাহিনী ওইদিন ৬০/৭০ জন...

হাটবোয়ালিয়া গণহত্যা

হাটবোয়ালিয়া গণহত্যা আলমডাঙ্গার হাটবোয়ালিয়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম মাস্টার জানান, “হানাদার বাহিনী আলমডাঙ্গা থেকে কয়েকজনকে ধরে এনে হাটবোয়ালিয়া ব্রিজের কাছে গুলি করে হত্যা...

জগন্নাথপুর আটকবর

জগন্নাথপুর আটকবর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান জানান, “দামুড়হুদার জগন্নাথপুরে আছে আট শহীদের কবর। হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ সমরে নিহত হন আটজন মুক্তিযোদ্ধা। তাঁদেরকে এখানে কবর দেওয়া হয়”। আট শহিদের কবরের ওপর নির্মিত হয়েছে...

নাটুদহ বধ্যভূমি

নাটুদহ বধ্যভূমি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান জানান, “দামুঢ়ুদার হাজার দুয়ারি স্কুলের প্পেছনে ছিল গণকবর। ওই স্কুলেই হানাদার বাহিনীর ক্যাম্প ছিল। এলাকার শত শত মানুষকে এখানে ধরে এনে নির্যাতন করে স্কুলের পেছনে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা...

উথলী-আকন্দবাড়িয়া বধ্যভূমি

উথলী-আকন্দবাড়িয়া বধ্যভূমি মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দীন বলেন, সবচাইতে বেশি লাশ পাওয়া গিয়েছিল উথলী-আকনবাড়িয়ায় (বর্তমানে গুচ্ছগ্রাম) ও ট্রেন লাইনের ধারের ইটভাটায়। পাকবাহিনী বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক ধরে দর্শনায় জড়ো করতো। বিশেষ ট্রেন যোগে উথলী রেল ইয়ার্ডে লোক জড়ো করে কসাইখানা...

জীবননগর কলাবাগান বধ্যভূমি

জীবননগর কলাবাগান বধ্যভূমি মুক্তিযোদ্ধা মীর মাহতাব উদ্দীন বলেন, “জীবননগর মৎস্য হ্যাচারীর দক্ষিণে বর্তমানে অফিসার্স ক্লাবের পাশে ঐ সময় বিশাল এক কলাবাগান ছিল। এখানে ৮-১০ জনের লাশ পাওয়া যায়। দৌলৎগঞ্জ শাহদত মোল্লার বাড়ির পাশে ৬টি লাশের সন্ধান...

জীবননগর স্টেডিয়াম মোড়ের বধ্যভূমি

জীবননগর স্টেডিয়াম মোড়ের বধ্যভূমি মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দীন বলেন, “তৎকালীন সময়ের জীবননগরের ঝাউতলার নিকট একটি বড় গর্তে (বর্তমানে জিবননগর স্টেডিয়াম মোড়ের পাশে) ৩০ থেকে ৩৫ জনের লাশ পাওয়া...

জীবননগর থানার পেছনের বধ্যভূমি

জীবননগর থানার পেছনের বধ্যভূমি মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দীন বলেন, “জীবননগর থানা ভবন ছিল পাক বাহিনীর টর্চার সেল। এখানে নিরীহ ও মুক্কতিকামী লোকদেরকে ধরে এনে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হতো এবং টর্চার সেলের পিছনে লাশ পুঁতে রাখা হতো। থানার পিছনের ঐ অংশটি পরবর্তীতে...

উপজেলা পরিষদের বধ্যভূমি

উপজেলা পরিষদের বধ্যভূমি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান বাবু বলেন, “বর্তমানে যেখানে উপজেলা পরিষদ তার ভেতরের মাঠে ছিল একাত্তরের গণকবর। এখান থেকে আদালতের পেশকার আজিজুল হক মল্লিক, পেশকার দাউদ হোসেন, সাংবাদিক আবুল কাশেমসহ আরো অনেকের লাশ উদ্ধার করা...