উথলী-আকন্দবাড়িয়া বধ্যভূমি
মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দীন বলেন, সবচাইতে বেশি লাশ পাওয়া গিয়েছিল উথলী-আকনবাড়িয়ায় (বর্তমানে গুচ্ছগ্রাম) ও ট্রেন লাইনের ধারের ইটভাটায়। পাকবাহিনী বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক ধরে দর্শনায় জড়ো করতো। বিশেষ ট্রেন যোগে উথলী রেল ইয়ার্ডে লোক জড়ো করে কসাইখানা খুলে জবাই করতো। পরে ঐ ভাটার পাশে লাশ ফেলে রাখা হতো। এছাড়াও লাশগুলো পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করা হতো।