২৬ নভেম্বর ১৯৭১ঃ কসবা দখল ও বিশ্রামগঞ্জ হাসপাতালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা
কসবা মন্দভাগ দখলের পর আঞ্চলিক প্রশাসক জহুর আহমদ চৌধুরী বেসামরিক প্রশাসনের কাজ শুরু করার লক্ষে কসবা সফর করেন এবং সেখানে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। পরে তিনি সালদা নদী এবং মন্দভাগ পরিদর্শন করেন।
আগরতলা অবস্থানরত টিভি ক্রু রা মুক্তাঞ্চল সফর করে কিছু চিত্র ধারন করেন। পরে তারা বিশ্রামগঞ্জে অবস্থিত বাংলাদেশ হাসপাতালে যেয়ে সেখানকার চিত্র ধারন করেন। হাসপাতালটি কিছুদিন আগে নির্মাণ করা হয়। সাম্প্রতিক কসবা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ব্যাপক হতাহত হয়। এদের এ হাসপাতাল ছাড়াও আগরতলা জিবি হাসপাতাল ও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্প হাসপাতাল এবং নিয়মিত হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। কসবা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ভারতীয় বাহিনী থেকে মর্টার, স্বয়ংক্রিয় ও ভারী অস্র, রকেট লাঞ্চার পেয়ে সেগুলি ব্যাবহার করেছে
নোটঃ সংবাদ কর্মীরা ভারতীয় বাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহন উহ্য রেখেছে কিন্তু ভিতরে অবস্থানরত সাংবাদিকদের ধারনা একটু ভিন্ন। ভিডিও চিত্রে কসবার ধ্বংস চিত্র আগের পোস্ট গুলোতে দেয়া হয়েছে। ভারত সরকারের নির্মিত নাইন মান্থ টু ফ্রিডম ডকুমেন্টারিতে এ সময়ের ভিডিও দেখানো হয়েছে।
ভিডিও দেখতে SALAHUDDIN ARCHIVE