Pressing on
The Economist | 28th August 1971
(With Bengali Translation) (See Bengali Translation below)
Unicoded and Translated By- G M ALI AJGAR
THE ECONOMIST [From our India Correspondent]
Mrs Gandhi is moving in on the press. Not, it seems, on journalists, but on Newspaper owners. Ever since the Congress party split in 1969 and Mrs Gandhi led away the radical wing, the ownership of major Indian newspapers by big business families has been an explosive political issue. Under special attack has been the role of owners in formulating editorial policy, much of which is critical of Mrs. Gandhi.
Now a new bill is under discussion which stipulates that no person or company may hold more than 5 per cent of the equity in a newspaper or magazine selling more than 15,000 copies. Shares taken from present owners will first be offered for purchase to employees and then to the public. But it is doubtful whether there will be many takers, because there are other proposals for revamping newspaper boards which would leave owners with little say in the management. It is proposed that regardless of a shareholder’s holdings his voting rights will be limited by law to half 1 per cent of the newspaper company’s total capital. More important, half of the places on boards will be reserved for employees representatives elected annually. Since the communists and other left-wing parties wield considerable influence over the newspaper trade unions this may mean running battles within boards over political as well as administrative policies.
Most opposition parties have reached violently to the government’s proposals. The communists adopt the position that the bill does not go far enough. The pro-capitalist Swatantra party and the Hindu party, Jana sangh, predictably denounce the scheme as a bid to curtail the fundamental right of freedom of expression. Among the professionals, officials of the journalists’ trade union have given the scheme an unqualified welcome, but editors are by and large unhappy. As the Hundustan Times has said, there is an arguable case for putting ownership on a broader base. But it objects to any attempt to nationalize newspapers by the backdoor.
মিসেস গান্ধী প্রেসের দিকে নজর দিয়েছেন। মনে হয়না এটি শুধু সাংবাদিকদের প্রতি,এমনকি সংবাদপত্রের মালিকদের প্রতিও। ১৯৬৯ সালে কংগ্রেস পার্টি বিভক্তির পর যখন থেকে মিসেস গান্ধী র্যাডিকেল উইংকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তখন থেকে বনেদি ব্যাবসাহী ফ্যামিলির মালিকানাধীনে অধিকাংশ পত্রিকাগুলি চলে যাওয়া- একটি বিস্ফোরক রাজনৈতিক বিসয় হয়ে দাড়িয়েছে।
এখন একটি নতুন বিল হবার বিসয়ে আলোচনা হচ্ছে যে, কোনও সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিন যদি ১৫,০০০ কপির বেশি বিক্রি করে তাহলে যেকোনও ব্যক্তি বা সংস্থা টোটাল ইক্যুইটির ৫ শতাংশের বেশি থাকতে পারবেন না। বর্তমান মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া শেয়ারগুলি প্রথমে কর্মীদের এবং পরে জনগণের কাছে কেনার জন্য দেওয়া হবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে অনেক গ্রহণকারী থাকবেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে, কারণ পত্রিকার বোর্ডগুলি পুনর্নির্মাণের জন্য অন্যান্য অনেক প্রস্তাব রয়েছে যা মালিকদের পরিচালনার বিশেস সুযোগ দিবে না। এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে যে, কোনও শেয়ারহোল্ডারের হোল্ডিং নির্বিশেষে তার ভোটাধিকার আইন অনুসারে সংবাদপত্র সংস্থার মোট মূলধনের অর্ধ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিসয় হচ্ছে, বোর্ডের অর্ধেক স্থান বার্ষিকভাবে নির্বাচিত কর্মীদের প্রতিনিধিদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। যেহেতু কমিউনিস্ট এবং অন্যান্য বামপন্থী দলগুলি সংবাদপত্র ট্রেড ইউনিয়নগুলির উপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে, এর ফলে রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক নীতিগুলি নিয়ে বোর্ডের মধ্যে লড়াই শুরু হতে পারে।
বেশীরভাগ রাজনৈতিক দলগুলি এই প্রস্তাবে ক্ষীপ্ত হয়েছে। কমিউনিস্টরা ধরেই নিয়েছেন এই বিলটি খুব বেশী কার্যকর হবে না। পুঁজিবাদী স্বতন্ত্র জাতীয় পার্টি এবং হিন্দু দল জন সংঘ সম্ভবত মত প্রকাশের স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারকে হরণ করবে বলে প্রত্যাখান করেছে। পেশাদারদের মধ্যে সাংবাদিকদের ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকর্তারা এই প্রকল্পটিকে অযোগ্য আখ্যা দিয়ে স্বাগত জানিয়েছে, তবে সম্পাদকেরা এটিতে অসন্তুষ্ট হন। যেখানে হিন্দুস্তান টাইমস বলেছে যে সংবাদপত্রের এভাবে বৃহতভাবে মালিকানা দেওয়া একটি বিতর্কিত বিসয় । তবে এটার পিছনে সংবাদপত্রকে জাতীয়করন করার চেস্টা নিয়ে আপত্তি আছে।
Translated By—-G M Ali Ajgar