You dont have javascript enabled! Please enable it!

মহেশখালির প্রথম বধ্যভূমি গোরকঘাটা বাজার।

গোরকঘাটা বাজারেই প্রথম পাকবাহিনী কক্সবাজার হতে ট্রলারে করে এসে রাজাকারদের সাথে মিলত হয়। এবং বাজারের বড় বড় হিন্দু সওদাগর ও মুসলিম সওদাগরদের ধরে নিয়ে যায়। বাজারের ভিতরে চোট্ট একটা জোয়ার ভাটার খাল ছিল এই খালের পাশেই ৮ জন হিন্দু সওদাগর ও তাদের কর্মচারীদের হাত পা বেধে পেলে প্রতি দুইজনকে একটি একটি রাইফেলের ফায়ার করে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করে। মুসলিমদের মধ্যে একজন ছিলেন যার নাম মরহুম মীর আহামদ খলীফা। তাকে মুসলিম লীগের চ্যায়ারম্যান সমযোতা করলে সেড়ে দেই যদি সে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের হাতে বন্দী থাকত তাহলে তাকে ও রাতে ঐ আটজনের সাথে মেরে পেলত এবং রাতে জোয়ার আসলে এক সাথে বেধে ভেসে দিত।পরবর্তীতে ৭৫ পরে জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহন করলে রাজাকররা আবার দেশে ফিরে আসলে ঐ জায়গায় মাছ বাজার বানিয়ে স্বাধীনতার এই নির্মম হত্যার প্রথম স্থানটি বধ্যভূমি হতে মাছ বাজারে পরিনত হয়।

তথ্যদাতা –

Hasan Sorwar Kajol

মহেশখালি মুক্তিযোদ্ধাদের বেরিপিকেশন করা একটা পান্ডুলিপি পড়েছিলাম সেটা তাদের কাছে সংরক্ষিত আছে।মহেশখালি মুক্তিযোদ্ধা ছালেহ আহামদ ও ডাঃ ফিরোজখানের কাছে এই ইতিহাস সংরক্ষিত আছে। তাদের নাম্বার দিলামঃ ০১৯১১৭০১১৬৯(০১৮১৬৪৩৮৫১৩ এই নাম্বারে যোগাযোগ করলে পান্ডুলিপিটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!