You dont have javascript enabled! Please enable it! মুক্তিযোদ্ধাদের রান্নাবান্না - সংগ্রামের নোটবুক
ছবিটা দেখে কি বিরিয়ানির ঘ্রাণ পাচ্ছেন? নাহ। সেই ভাগ্য গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের ছিলো না। পাতলা ডাল আর মোটা চালের ভাত দিয়ে কোনমতে পেট ঠাণ্ডা করা। এমনও দিন গেছে যে সারাদিন না খেয়েই যুদ্ধ চালাতে হয়েছে। আজকে দেশের নানান মাইলফলক অতিক্রমে আনন্দ পাই। অথচ যাদের পাতলা ডালের শ্রমে এই পতাকা আর ভূখণ্ড তারা আজ কতইনা অবহেলিত। রাজনীতির প্রয়োজনে তাদের ব্যবহার করে টিস্যু পেপারের মত ফেলে দেই। মরে গেলে দুইটা গুলী ফুটাই। তাজা অবস্থায় খবরও নেয় না উপজেলা কর্মকর্তারা। দুই টাকার ভাতার জন্য মন্ত্রণালয়ের দরজায় ঘুষ নিয়ে বারান্দায় পায়চারি করে ৬০/৭০ বছর বয়সী মুক্তিযোদ্ধারা। আমরা ভুলে যাই নিতান্তই অভাবে না পড়লে কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ভাতার ধার ধারেনা। কারণ যুদ্ধে তারা কোন কিছু পাবার লোভে যায়নাই।
This a photo showing cooking arrangements of the guerrilla fighters in 1971. The quality was not at all satisfactory. Low quality rice and dal were the only menu with little ingredients in them. The freedom fighters fought with a mouthful of spirit – not a mouthful of delicious food. Yet we forgot them for many reasons. Even now, some of the freedom fighters could not assure proper food for them and for their children. We hope the govt would make an easy process of getting the ration for the brave son of the country who once fought selflessly.
ছবি – ঢাকার অদূরে শিমিলুয়া ক্যাম্প। সময়কাল – অক্টোবর ১৯৭১।