বাজেমানকোন গণহত্যা (মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ)
বাজেমানকোন গণহত্যা (মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ) সংঘটিত হয় ২রা আগস্ট। এতে পাকবাহিনীর হাতে জিতেন্দ্র প্রসাদ ঠাকুর (পিতা গিরিজা প্রসাদ ঠাকুর), দিলীপ কুমার ঠাকুর (পিতা জিতেন্দ্র প্রসাদ ঠাকুর), নারায়ণ চন্দ্র দে ওরফে তারেন দে (পিতা গোপাল চন্দ্র দে), যতীন্দ্র মোহন রায় (পিতা শশী মোহন রায়), কিদ্দো (পিতা শামসুল হক), মালেকা খাতুন (স্বামী শামসুল হক), ফেরদৌসী খাতুন (পিতা শামসুল হক), জুলেখা খাতুন (পিতা শামসুল হক), খালেদা খাতুন (স্বামী হাজের আলী ম-ল), রহিমন নেছা (স্বামী হাজের আলী ম-ল), হামেদা বানু (পিতা হাজের আলী ম-ল), হাজি মহর আলী (পিতা গহর আলী), জয়গন নেছা (স্বামী নজর আলী), সবুরন বেগম (স্বামী ছমেদ আলী), দিনুরা বেগম (পিতা ছদেম আলী), জামফত বেগম (স্বামী আজগর আলী), সুরুজা খাতুন (পিতা আজগর আলী), জুলেখা খাতুন (পিতা আজগর আলী), জহুর আলী (পিতা জমির ম-ল), সখিনা খাতুন (স্বামী মহর আলী), নজরুল ইসলাম (পিতা মহর আলী), বিবি হাওয়া (পিতা মহর আলী), সখিনা খাতুন (স্বামী ফজর আলী), নসিরন বেগম (স্বামী নজর আলী ম-ল), ফণীন্দ্র চন্দ্র দে (পিতা কৃষ্ণচরণ দে), সুধীর চন্দ্র দে (পিতা শশী মোহন দে), সুরেন্দ্র চন্দ্র সরকার (পিতা বীরেন্দ্রনাথ সরকার) প্রমুখ প্রাণ হারান। শহীদদের স্মরণে গণহত্যার স্থানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে। [শফিউদ্দিন তালুকদার]
সূত্র: বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ ৬ষ্ঠ খণ্ড