You dont have javascript enabled! Please enable it! 1971.04.17 | ঝাড়ুয়ার বিল ও পদ্মপুকুর গণহত্যা (বদরগঞ্জ, রংপুর) - সংগ্রামের নোটবুক

ঝাড়ুয়ার বিল ও পদ্মপুকুর গণহত্যা (বদরগঞ্জ, রংপুর)

ঝাড়ুয়ার বিল ও পদ্মপুকুর গণহত্যা (বদরগঞ্জ, রংপুর) ১৭ই এপ্রিল সংঘটিত হয়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এ জঘন্যতম গণহত্যায় দেড় সহস্রাধিক মানুষ শহীদ হন।
ঘটনার দিন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী রামনাথপুর ইউনিয়নের ঝাড়ুয়ার বিল, রামকৃষ্ণপুর, ঘাটাবিল, কৃষ্ণ ঘাটাবিল, খলিসা হাজীপুর, দোয়ানী হাজীপুর, খোদ বাগবাড় এবং বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের বুজরুক হাজীপুর ও বুজরুক বাগবাড় গ্রাম ঘেরাও করে এলাকার জনগণকে একত্রিত করে ঝাড়ুয়ার বিল ও তৎসংলগ্ন পদ্মপুকুর এলাকায় নিয়ে গণহত্যা চালায়। এ-সময় তারা আতঙ্কগ্রস্ত মানুষজনকে বানিয়াপাড়ার রেলগেটে একত্রিত করে বেছে-বেছে ছাত্র-যুবক এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রায় দুই শতাধিক যুবককে ট্রেনে তুলে পার্বতীপুর নিয়ে যায়, যাদের কোনো খবর আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর জামাতপন্থী ইসলামী ছাত্র সংঘের কর্মীদের দ্বারা গঠিত -আলবদর বাহিনীর সদস্যরা এ গণহত্যায় হানাদার বাহিনীকে সাহায্য করে।
মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে রংপুরের বিভিন্ন জায়গায় বাঙালি-বিহারি সংঘর্ষ শুরু হয়। পার্বতীপুর, সৈয়দপুর ও রংপুর শহরে বিহারিদের সঙ্গে বাঙালিদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। এসব এলাকার সংখ্যাগরিষ্ঠ বিহারিদের অত্যাচারে অসহায় বাঙালিদের অনেকে ঝাড়ুয়ার বিলে আশ্রয় নেয়। ৩১শে মার্চ সৈয়দপুরে পাকিস্তানি সৈন্যদের আক্রমণে টিকতে না পেরে ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে কিছু বাঙালি সৈনিক খোলাহাটি রেলওয়ে ইয়ার্ডে অবস্থান নেন। ২রা এপ্রিল তাঁরা সংগ্রাম কমিটির সহায়তায় বদরগঞ্জ উপজেলায় অবস্থান নেন। বদরগঞ্জ বাজারে পাকিস্তানি সৈন্যদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বাঙালি সৈনিক এবং মুক্তিযোদ্ধারা যমুনেশ্বরী নদীর পশ্চিম পাড়ে বাংকার তৈরি করে প্রতিরক্ষাব্যূহ গড়ে তোলেন। এতে অবাঙালিদের মনে ভীতির সঞ্চার হলে তারা পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং নিজেদের নিরাপত্তা চায়। মুক্তিযোদ্ধারা রেললাইন তুলে ফেলে পাকিস্তানি বাহিনীর চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। ৮ই এপ্রিল পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি দল রংপুর থেকে এসে বদরগঞ্জের নিকট যমুনেশ্বরী নদীর কাছে অবস্থান নেয়। ৯ই এপ্রিল তাদের সঙ্গে স্থানীয়দের প্রতিরোধযুদ্ধ হয়। হানাদার বাহিনী বদরগঞ্জ বাজারসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে ব্যাপক লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। ইসলামী ছাত্র সংঘের নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম (জামায়াত নেতা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত)-এর সহযোগিতায় তারা বদরগঞ্জ শহরে জগদীশের বাড়ি দখল করে শান্তি কমিটি-র অফিস ও রাজাকার ক্যাম্প স্থাপন করে। ১৫ই এপ্রিল হানাদার বাহিনী স্থানীয় বিহারি তনা, কাইন্টা ও জুম্মানের নেতৃত্বে টেক্সেরহাটের উত্তর-দক্ষিণে রামনাথপুরের ধাপপাড়ায় গণহত্যা চালিয়ে ১৩ জন মানুষকে হত্যা করে। এদিন পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি দল বদরগঞ্জে ৪ জন এবং ১৬ই এপ্রিল ১৭ জনতে হত্যা করে।
১৭ই এপ্রিল রংপুর সেনানিবাস থেকে প্রায় ৩০০ পাকিস্তানি সৈন্যবাহী একটি ট্রেন দুপুরে ঝাড়ুয়ার বিলের নিকটবর্তী বৈরাগীহাট স্টেশনে থামে। আরেকটি ট্রেন পার্বতীপুর থেকে বালাপাড়া রেলগেটে থামে। এ ট্রেনে ছিল পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত আন্তঃজেলা পকেটমার সর্দার বাচ্চু খান, বিহারি সর্দার কামরুজ্জামান, বদরু, কসাই নঈম, বকর ও বাঙালি নাইম কাজীসহ দুই শতাধিক স্বাধীনতাবিরোধী ও কিছু পাকিস্তানি সৈন্য। তারা ট্রেনদুটি বানিয়াপাড়া রেলগেটে নিয়ে যায়। হঠাৎ দুটি ট্রেন থামতে দেখে এলাকার লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভীত-সন্ত্রস্ত লোকজন ঝাড়ুয়ার বিলের ঝোপঝাড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পাকিস্তানি সৈন্যরা যখন ঘাসুয়াপাড়া গ্রামে পৌঁছে, তখন বাড়ির উঠানে নমিরউদ্দিন নামে একজন গরু জবাই করছিল। সাহসী নমিরউদ্দিন গরুকাটা ছুরি নিয়ে পাকিস্তানি সৈন্যদের দিকে তেড়ে যায়। সঙ্গে-সঙ্গে হানাদার বাহিনী মাথায় গুলি করে তাকে হত্যা করে। সেদিনের গণহত্যার প্রথম শিকার সে। এরপর হানাদাররা এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে দেড় সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করে। এ-সময় ইসলামী ছাত্র সংঘের নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম তাদের সহায়তা করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত হানাদার বাহিনীর এ গণহত্যা চলে। ফেরার পথে তারা সামনে পাওয়া কয়েকশ মানুষকে ট্রেনের সামনে নিয়ে আসে। বাচ্চু খান তাদের এক লাইনে হিন্দু, এক লাইনে ছাত্র ও এক লাইনে যুবকদের দাঁড়াতে বলে। তার নির্দেশে হিন্দু- মুসলমান সকলে আসরের নামাজ আদায় করে। এরপর সকলকে ট্রেনে তোলা হয়। তাদের মধ্যে দু-একজনকে বিহারিরা টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়। স্থানীয় গোলাম মোস্তফা ৭০০ টাকা, মায়ের গহনা ও রেডিও ঘুষ দিয়ে ছাড়া পায়। পার্বতীপুর যাওয়ার পথে খোলাহাটি রেলস্টেশনের কাছে ঘোড়াডোবাপুর ব্রিজের ওপর তারা ১৯ জনকে নির্মমভাবে জবাই করে ফেলে রেখে যায়। অবশিষ্টদের তারা পার্বতীপুর নিয়ে যায়, যাদের কোনো খোঁজ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। মনে করা হয়, তাদের ট্রেনের ব্রয়লারে নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে মারা হয়। হানাদার বাহিনী ফিরে যাওয়ার পরদিন সকালে স্থানীয়রা ধর্মনির্বিশেষে শহীদদের গণকবরে সমাহিত করে।
ঝাড়ুয়ার বিল ও পদ্মপুকুরে ১৫০০ জনের অধিক মানুষ গণহত্যার শিকার হন। দূর-দূরান্তের হওয়ায় সকল শহীদের পরিচয় জানা যায়নি। তবে ৩৫৯ জনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- খলিসা হাজীপুরের মোছা. জান্নাতুন নেছা (১২) (পিতা মো. মোহর উদ্দিন), মো. আব্বাস আলী (১৫) (পিতা মোহর উদ্দিন), মোছা. জোহরা খাতুন (১৬) পিতা মো. আব্দুর রহিম), মো. ছামসুল ইসলাম (১৯) (পিতা মো. আব্দুর রহিম), মো. সমছের আলী (৩৫) (পিতা মো. তছির উদ্দীন), মোছা. নাজিরা বেগম (২২) (স্বামী মো. সমছের আলী), মো. কফিল উদ্দীন (৬৫) (পিতা মো. আলেফ উদ্দীন), মো. আব্দুল বারী (৩৫) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মো. কছিদোল (৩০) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. বানা পন (৪০) (স্বামী কফিল উদ্দীন), মোছা. আবিয়া খাতুন (২৫) (স্বামী কফিল উদ্দীন), মোছা. আনিছা খাতুন (৭) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. রোকছেনা খাতুন (১) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. হামিদা খাতুন (১৮) বারী), মো. আনোয়ারুল হক (৩) (পিতা মো. আবুল কাশেম), মো. আব্দুল মণ্ডল (৩৫) (পিতা মো. হেছাব উদ্দীন), মো. কাশেম আলী (১৬) (পিতা মো. আপান উল্ল্যা), মো. জয়মুদ্দি (২২) (পিতা মো. ফাজিল উদ্দিন), মো. ফয়েজ উদ্দিন (৬০) (পিতা মো. ফাজিল উদ্দীন), মো. আনাম উদ্দিন (৪২) (পিতা মো. খটু মিয়া), কেশব চন্দ্ৰ (৫০) (পিতা রাম চন্দ্ৰ), মৃত্যুঞ্জয় চন্দ (৫০) (পিতা রাম চন্দ), সতীশ চন্দ্র রায় (৬০) (পিতা তৈলক্ষ চন্দ্র রায়), প্রভাশ চন্দ্র রায় (২৫) (পিতা সতীশ চন্দ্র রায়), মো. মোহায়মিন (২০) (পিতা বর্ক সরদার), মো. আজহার আলী (৫৫) (পিতা তনেজ উদ্দীন), মো. এছমাইল হোসেন (৪৫) (পিতা মো. আবুল হোসেন), মো. টুনু গাছয়া (৪০) (পিতা গোলাম মোস্তফা), মো. আফেল উদ্দীন (৫৫) (পিতা মো. আশরাফ আলী), মো. আব্বাছ আলী (৬০) (পিতা মো. আমির উদ্দীন), ছিদাস চন্দ্ৰ (৪২) (পিতা জানকি চন্দ্ৰ), ভবেশ চন্দ্ৰ (৩০) (পিতা সতীশ চন্দ্ৰ), অতুল চন্দ্ৰ (২৬) (পিতা জানকি চন্দ্র), পেরী মোহন রায় (৮০) (পিতা জয়কিষ্ট), মো. শমছের আলী (২০) (পিতা মো. এয়াজ উদ্দীন), মো. বদিউজ্জামান (২১) (পিতা মো. হাজী রমিজ উদ্দীন), মো. শমস উদ্দীন (৪২) (পিতা করিম বকস্), মো. মোহায়মেন (১৮), মো. আমজাদ উদ্দীন (৩৫) (পিতা বাছের মামুদ), মো. শমসের আলী (৩৫) (পিতা মো. শাহাজ উদ্দীন), মো. ফয়েজ উদ্দীন (৩৮) (পিতা ফাজিল উদ্দীন), মো. শাহাবুদ্দিন (৩৫) (পিতা মো. নিজাম উদ্দীন), মো. আবুল কাসেম (৪০) (পিতা আফান উদ্দীন), মো. জয়েক উদ্দীন (পিতা আয়েন উদ্দীন), অশনি কুমার রায় (৪২) (পিতা যোগেশ্বর রায়), হরিপদ (৬৫) (পিতা রামপদ), প্রাণকৃষ্ণ সুতার (৪৫) (পিতা গদাকেষ্ট), মো. বদিউজ্জামান (৫৫) (পিতা মো. আতিকুর), মো. আমজাদ হোসেন (৩৫) (পিতা মো. বাসেত), মো. সমসের (৩৮) (পিতা মো. রেয়াজ (বুদা); হাজিপুর, পাইকপাড়ার শ্যামা চরণ (১২) (পিতা তারাপদ), নরেণ চন্দ্র রায় (১৩) (পিতা মনমোহন চন্দ্র রায়), গোরাচন্দ্র (৩৫) (পিতা হরেন্দ্র নাথ রায়), প্রাণকৃষ্ণ রায় (৪২) (পিতা হরি সূত্রধর), দর্প চন্দ্র (৪৫) (পিতা হরিকান্ত রায়), মো. মফিজুল (৩২) (পিতা মো. শহিদুল হক), মো. শাপিয়ার রহমান (১৬) (পিতা মো. আব্দুস ছোবহান), মোছা. নাজিরা খাতুন (১৭) (পিতা মো. আজিজার রহমান), মোছা. শাফিয়া খাতুন (৪৫) (পিতা মো. মফিজ উদ্দীন), মো. মাহাতাব উদ্দীন (৭০) (পিতা মো. মফিজ উদ্দীন), মোছা. আফতারোন নেছা (৪২) (পিতা মো. মমতাজ উদ্দীন), মোছা. মমেজা খাতুন (৪০) (পিতা মো. শফি উদ্দীন), মোছা. লালবী খাতুন (৩৮) (পিতা মো. ফজর উদ্দীন), মোছা. শাহীদা খাতুন (৩৮) (পিতা মো. আফজাল হোসেন), মোছা. মোছলেমা খাতুন (২৪) (পিতা মো. মজিবুর রহমান), মো. আমজাদ আলী (৪৫) (পিতা মো. বাছের উদ্দীন), মো. সামছুদ্দীন (৩০) (পিতা মো. করীম উদ্দীন), মো. একরামুল হক (৩৫) (পিতা মো. ভোলা মিয়া), মো. বদিউজ্জামান (৩০) (পিতা মো. অফিজ উদ্দীন), মো. মোফাজ্জল হোসেন (৩২) (পিতা আব্দুস সোবহান), মো. শাহাবুদ্দিন (২৮) (পিতা মো. নিজাম উদ্দীন), দেবেন্দ্রনাথ রায় (২২) (পিতা চণ্ডি প্রসাদ রায়), হরেন্দ্রনাথ রায় (২৫) (পিতা দারীকানাথ রায়), রমনা কান্ত (২৮) (পিতা সুশীল সুত্রধর), হরিকান্ত (৩২) (পিতা যোগেশ চন্দ্র), মো. ওমর আলী (৩৩) (পিতা মো. গফ্ফার প্রামাণিক), মো. রজব আলী (২৫) (পিতা মো. আব্দুল গাফ্ফার), মো. আব্দুল মজিদ প্রামাণিক (২২) (পিতা মো. আব্দুর রশিদ প্রামাণিক), মো. ঈমান আলী (৩৫) (পিতা মো. আব্দুল মিয়া), মো. দেলবার হোসেন (৪৮) (পিতা মো. জবির উদ্দীন), মো. আহম্মদ আলী (২৭) (পিতা মো. জমির উদ্দীন), মো. মাহাতাব উদ্দীন (৬৫) (পিতা মো. চয়েন উদ্দীন), মো. জমেতুউল্ল্যা (৭০) (পিতা জেহারতুল্ল্যা), মো. সাহাজ উদ্দীন (২৫) (পিতা মো. সোলায়মান), মোছা. সাজেদা খাতুন (৪৫) (পিতা মো. সোলায়মান); রামকৃষ্ণপুর, ঝাকুয়াপাড়ার মো. আব্দুর রশিদ (৩৫) (পিতা মো. মনির উদ্দীন), মো. একাব্বর আলী (২৫) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মো. মফিজ উদ্দীন (৬৫) (পিতা মো. চয়েন উদ্দীন), মো. টন্না চৌকিদার (৬৫) (পিতা মো. আব্দুল্ল্যা), মো. আতিয়ার রহমান (২৫) (পিতা মো. আইন উদ্দীন), মো. আইন উদ্দীন (৬৫), মো. মকবুল হোসেন (৩০) (পিতা মো. জবির উদ্দীন), মো. টন্না চৌকিদার (৫৫) (পিতা আব্দুল্লা), মো. আইনুদ্দিন (৪২) (পিতা মো. আমান), মো. আতিয়ার রহমান (৩২) (পিতা মো. আইনুদ্দিন), মো. আব্দুর রশিদ (৪২) (পিতা মো. মনিরউদ্দিন), মো. মাহাজ উদ্দিন (৩৫)(পিতা মো. সোলেমান), মোছা. সাজেদা খাতুন (২২) (পিতা মো. সোলেমান), মো. মাহাতাব উদ্দিন (৪২) (পিতা মো. চয়েন উদ্দিন), মো. জমেতুল্লাহ (৪৭) (পিতা জেহারতুল্লাহ), মো. মফেজ (৪৩) (পিতা মো. চয়েন উদ্দিন), মো. একাব্বর আলী (২২) (পিতা কফির উদ্দিন); রামকৃষ্ণপুর, মাসানডোবার মো. ফজলুল হক (২৬) (পিতা মো. কোব্বাদ আলী), মো. এমাজ উদ্দীন (২৫) (পিতা মো. আব্দুল গফুর), মো. ছমচার উদ্দীন (৩২) (পিতা ছফার উদ্দীন); রামকৃষ্ণ মাসানডোবার মো. অহিদুল হক (৪৫) (পিতা মো. আব্দুল গফ্ফার প্রামাণিক), মো. ওয়াহিদুল হক (৪৫) (পিতা আব্দুল গাফফার প্রামাণিক), মো. রজব আলী (১৮) (পিতা আব্দুল গাফফার প্রামাণিক), মো. ওমর আলী (৩৫) (পিতা আব্দুল গাফফার প্রামাণিক), মো. আব্দুল মজিদ (পিতা আব্দুর রশিদ প্ৰামাণিক), মো. ফজলুল হক (৩০) (পিতা সলেমান প্রামাণিক), মো. দেলবার (২৫) (পিতা মো. ছোলেমান), মো. এমাজ (২২) (পিতা মো. গফুর), মো. ফজলুল হক (১৯) (পিতা কোবাদ আলী), মো. মজিদ (৩২) (পিতা মো. আব্দুর রশিদ), মো. ইমান (১৮) (পিতা মো. আব্দুল্লাহ), মো. শমসের (৩৩) (পিতা মো. আব্দুল্লাহ), মো. আব্দুল মজিদ (১৫) (পিতা আব্দুর রশিদ প্রামাণিক), মো. ফজলুল হক (৩০) (পিতা ছোলেমান প্রামাণিক), মো. দেলওয়ার হোসেন (৪৫) (পিতা ছোলেমান প্রামাণিক), মো. ইমান আলী (৪৩) (পিতা আব্দুল মিয়া); রামকৃষ্ণপুর, সরকারপাড়ার মো. মেনহাজুল ইসলাম (৪৫) (পিতা মো. মফিজ উদ্দীন), মো. আলাউদ্দিন (৫০) (পিতা মো. অকিবুল্ল্যা), আজাদুল হক (৩০), মো. ইসলাম উদ্দীন (৩০) (পিতা মো. হোছেন আলী), মো. সমবার মিয়া (৩০) (পিতা মো. কাইলটা মামুদ), মো. আকবর আলী (৪০) (পিতা মো. মাহাতাব উদ্দীন), মো. নূর মোহাম্মদ (৩২) (পিতা মো. খিদির উদ্দীন), মো. ইউসুফ উদ্দীন (৭০) (পিতা মো. কচিমুদ্দিন); রামকৃষ্ণপুর, বালাপাড়ার মো. জসিম উদ্দীন (২০) (পিতা মো. খড়িয়া সরকার), মো. ভ্যারু মিয়া (৪৫), মোছা. ফুতালা বেগম (৪০) (পিতা মো. নজির সরদার), মো. নূর ইসলাম (২৫) (পিতা মো. ফয়েজ উদ্দীন), মো. ময়েজ উদ্দীন (৪০) (পিতা মো. পনির গাছুয়া), মো. টইল্ল্যা মিয়া (৪৫) (পিতা মো. নছর উদ্দীন), মো. সৈয়দ আলী (২৫) (পিতা মো. অবেজ উদ্দীন), মো. আব্দুল গফুর (৩৫) (পিতা মো. রতিবুল্লা); রামকৃষ্ণপুর, বিত্তিপাড়ার মো. ভুলু মিয়া (৫৫) (পিতা মো. নেজান উদ্দীন), মো. জুমন আলী (১৮) (পিতা মো. জহুরুল হক), মো. মশারু মিয়া (৬৫), মো. কান্দু মিয়া (৫৫) (পিতা মো. কাঞ্চিয়া প্রামাণিক), মো. তমির উদ্দীন (৬৫) (পিতা মো. নছর উদ্দীন), মো. ওয়াহিদুল হক (২৫) (পিতা মো. টন্না ফকির); রামকৃষ্ণপুরের মো. দেলোয়ার হোসেন (৪৫) (পিতা সলেমান প্রামাণিক), মো. ইমান আলী (৩০) (পিতা আব্দুল মিয়া); রামকৃষ্ণপুর, বানিয়াপুরের মো. মাহতাব উদ্দীন (৫০), মো. জেহারত উল্লাহ (৩৫), মো. আফিজ উদ্দিন (৩৪), মো. চয়েন উদ্দিন (৪৫), মো. আকবর হোসেন (৪০), মো. ফাল্টা মিয়া (৪৫), মো. তমির উদ্দিন (৫৫), অভয় চন্দ্র (৪০), মো. কান্দু শেখ (৩২), মো. ভুলু মিয়া (৩০), মোছা. জোৎস্না বেগম (১৮), মো. মেনহাজুল মাস্টার (৫৫), মো. ইউসুব আলী (৪৫), মো. এছামুদ্দিন (৩২), মোছা. ফাতেমাখাতুন (২২), মো. আলাউদ্দীন (৬০), মো. সমবারু (৪০), মো. মকবুল হোসেন (৩৫), মো. খায়রুল আলম (৪০), নুর মোহাম্মদ (৪৫), মো. একাব্বর আলী (৪০), মোছা. শাজজাদী বেগম (৩২), মো. উন্মা চৌকিদার (৪৮), মো. আব্দুর রশিদ (৪২), মো. আব্দুল মণ্ডল (৩৫), মো. শমসের আলী (৩৫), মো. আবুল মামুদ (৪০), মো. এমাজ উদ্দীন (৫২), মো. ফজলুর হক (৪৫), মোছা. রাহেলা খাতুন (১৮), মো. ওয়াহিদুল হক (৪৫), মো. আজব আলী (৪২), মো. ওমর আলী (৩৫), মো. দিলদার আলী (৩২), মো. ঈমান শাহ (৫৫), মো. আব্দুল বারী (৩৫), মো. আব্দুল মজিদ (৩২), মো. আহাতার (৪৫), মোছা. আনজুয়ারা (২২), মোছা. মঞ্জুয়ারা (১৮), মোছা. আকতার খাতুন (৪০), মোছা. নালো বেগম (৩৫), মোছা. মনজিলা খাতুন (৩০), মোছা. আফজালুন বেগম (৩২), মো. নিন্দু মিয়া (৪৫), মো. ওয়াহিদুল (৪০), মো. ছাপুদ মিয়া (৪০), মো. মোফাজ্জল দফাদার (৪৮), মো. শমসের মিয়া (৩০), মো. একরামুল হক (৪২), মো. কোরবান আলী (৪৫), মো. বদিউজ্জামান (৩৫), মো. মোমেন (৮), মো. শামসুদ্দিন (৩২), মো. কাশেম (২৮), মো. জগপু মিয়া (৩২), মো. আমজাদ হোসেন (৪৫), মো. ফয়েজ উদ্দিন (৪১); রামকৃষ্ণপুর, নয়াপাড়ার মো. সহিদার রহমান (৫৫) (পিতা মো. হেসশা পাইকার); রামকৃষ্ণপুর, খিয়ারপাড়ার মো. লিয়াকত (১৮) (পিতা মফিজ), মো. মাহাতাব (৩৪) (পিতা মো. হাজী মজিব), মো. লিয়াকত আলী (২৬) (পিতা মো. মফিজ উদ্দীন); রামকৃষ্ণপুর, মধ্যপাড়ার মো. মকবুল হোসেন (৪৫) (পিতা মো. জবির উদ্দিন); রামকৃষ্ণপুর, বানিয়াপাড়ার মো. আলাউদ্দিন (৪৮) (পিতা মো. রজিবুল্লাহ), মো. মেনহাজুল ইসলাম (৫৫) (পিতা মো. মফিজ উদ্দিন), মো. সমবারু (২২) (পিতা মো. কালটা), মো. আজাদুল (৪২) (পিতা মো. আফাজ), মো. ইছলাম (৩৮) (পিতা মো. হোসেন চাপরাশী), মো. মদি (২২) (পিতা মো. ছোবহান) রামকৃষ্ণপুর, বালাপাড়ার মো. ফয়জুদ্দীন (২৫) (পিতা মো. পাঁচকড়ি মিয়া), মো. ইসলাম (৩৩) (পিতা মো. ফয়েজুদ্দীন), মো. আদাব বকস (৩৮) (পিতা মো. আতিকুর), মো. টন্না মামুদ (৪৮) (পিতা মো. আকাব্বার রহমান), মো. ফুতালী (২২) (পিতা মো. নজির হোসেন), মো. সহিদার রহমান (৩৩) (পিতা ছপার মিয়া), মো. ভেরু মিয়া (৫৫) (পিতা মো. সাহার মিয়া); রামকৃষ্ণপুর, বিদিরপাড়ার মো. আকবার আলী (৩২) (পিতা মো. মাহাতাব), নুর মোহাম্মদ (৪৪) (পিতা মো. বিদির উদ্দিন), মো. খায়রুল (৩২) (পিতা মো. বিদির উদ্দিন); খোদ্দ বাঘবাড়ের মো. চ্যাংটু মামুদ (৫০), মোছা. রাহেলা খাতুন (৫০) (পিতা মো. আশরাফ আলী), মন্টু সরকার (৩০) (পিতা কিষ্ট সরকার), সুরেন্দ্রনাথ রায় (৪০) (পিতা ধনীরাম রায়); বুজরুগ বাঘবাড়, বিজ্ঞপুরের কেশব চন্দ্র রায় (৬০) (পিতা হরগোবিন্দ রায়), দদীরাম রায় (৮০); রামনাথ, কামারপাড়ার অভয় চরণ (৪০) (পিতা কান্দুড়া চন্দ্ৰ রায়); উত্তর মোকসেদপুর, ধাপপাড়ার মোছা. মরিয়ম নেছা (২৩) (পিতা ইয়াকুব আলী), মো. ভরসা সরকার (৭০) (পিতা মো. নিমুতুল্ল্যা), মোছা. ছরিজোন নেছা (৫০) (পিতা ভরসা সরকার), মো. কেরাদ হোসেন (৫০) (পিতা নিমুতুল্ল্যা), মোছা. চিনিমাই (৮০) (পিতা আশরাফ আলী), মোছা. আমেনা খাতুন (৬৫), মো. সাহাজান আলী (৩৩) (পিতা ডা. মো. আব্দুল গফুর), মো. মমতাজ উদ্দীন (৬০) (পিতা মো. উজির মামুদ), মো. আব্দুল কুদ্দুছ (৩৮) (পিতা মো. তছলিম উদ্দীন), মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (৪৫) (পিতা মো. হামিদুল্লা প্রামাণিক), মো. কিনা মামুদ (৪৫) (পিতা মো. আয়নুল্ল্যা প্রামাণিক), দধীরাম (৬৫); হাজীপাড়ার মো. কফিল উদ্দীন (৫৫) (পিতা আলেক উদ্দীন), মোছা. বালাপোন (৩৫) (পিতা কফিল উদ্দীন), মো. কাসিদোল (২৫) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. রাবেয়া খাতুন (২০) (পিতা কফিল উদ্দীন), মো. আজিজুল (১১), মোছা. ফুরকুনী (৯) পিতা কফিল উদ্দীন), মোছা. রফিয়া (১৪) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. রোকেয়া (১২) (পিতা মো. কফিল উদ্দীন), মোছা. মমেনা বেগম (৯) (পিতা কফিল উদ্দীন), মো. মজিবুর রহমান (৪৫) (পিতা মফিজ উদ্দীন), মোছা. মোসলেমা খাতুন (৩০) (পিতা মো. মজিবর রহমান), মো. মতিয়ার রহমান (২০) (পিতা মো. মজিবর রহমান), মো. মশিয়ার রহমান (পিতা মো. মজিবর রহমান), মোছা. তন্বী (১০) (পিতা মো. মজিবর রহমান), মোছা. হালিমা খাতুন (৪০) (স্বামী মো. আব্দুল বারী), মো. শমসের আলী (৫৫) (পিতা মো. তসির উদ্দীন), মো. আব্দুল মণ্ডল (৫৮) (পিতা মো. সহির উদ্দীন), বিশাদু বর্মণ (৪৬) (পিতা প্রাণ গোপাল বর্মণ), সুরেশ চন্দ্র বর্মণ(৪০) (পিতা হরিপদ বর্মণ); বুজরুক হাজীপুরের মো. নাছির উদ্দীন (৪৫), মো. আব্দুল জব্বার (৩৫), প্রাণকৃষ্ণ মাস্টার (৪৫), রামেন্দু (৩৫), গণেশ চন্দ্ৰ (৩৫), কান্টু সর্দার (৩৫), শশী ডাক্তার (৪৮), আনন্দ মোহন (৪০), রামানন্দ (৩৮), তারণী ওরফে ব্যাং (৩০), অনীল মাস্টার (৪৮), হরলোচন শীল (৪৫), ললিন শীল (৪২), হরিপদ (৪৫), প্যানো শীল (৪০), শশী মহন্ত (৪৫), বিরহ মহন্ত (৪২), মনো মহন্ত (৩৮), মহিন্দ্র (৩২), শুকরা (৩২), মন্টু মহন্ত (২৫), বিনোদ মহন্ত (৪০), বাবু মহন্ত (বিনোদ মহন্তের শিশু সন্তান) (৫), পেরী মহন (৪২), শশী হন (৩৫), শ্যামাপদ (৫২), গোরা জ্যোতিষ (৫৫), দেবেন্দ্র দাস (৪০), নরেণ (৫২), রুপ নারায়ণ (৪৫), ভবানী চন্দ্ৰ (৫৫), ললিত দাস (৫৫), চয়ন দাস (৫৫), পুলিন দাস (৬০), প্রাণকৃষ্ণ সূত্রধর (৫৫), মোছা. লুতফা খাতুন (৭) (পিতা মো. আজগর আলী), দর্প চন্দ্ৰ (৬৫), মৃত্যুঞ্জয় (৪২), কেশব চন্দ্ৰ (৪৫), মো.আজগার আলী (৩৮), মো. টুনুন (৩৫), মো. আলেফ উদ্দীন (৪৬) বরুণ (শিশু) (২) (পিতা সতীশ বৈরাগী), মো. আফছার আলী (৩০), দীনেশ মাস্টার, মৃতরঞ্জন রায় (৪০) (পিতা রামচন্দ্র রায়), কেশব চন্দ্র রায় (৪৫) (পিতা রামচন্দ্র রায়), সতীশ চন্দ্র রায় (৪৮) (পিতা তৈলক্ষ্য রায়), প্রবেশ চন্দ্র রায় (১৭) (পিতা সতীশ চন্দ্র রায়), অতুল চন্দ্র রায় (৩০) (পিতা ললিত চন্দ্র রায়), প্রাণকৃষ্ণ মাস্টার (৪৫), সিদাম নাথ (৩০) (পিতা জানকী নাথ), ভবানী চন্দ্ৰ বিশ্বাস (৪০) (পিতা রাজ চন্দ্র বিশ্বাস), বংশ চন্দ্র বিশ্বাস (৩৫) (পিতা রাজচন্দ্র বিশ্বাস), ললিত চন্দ্র (৪৫) (পিতা কিনা চন্দ্র), হরিপদ (৪০) (পিতা কিনা চন্দ্র), অনিল চন্দ্ৰ (৪৫) (পিতা দারিকা বাবু); ডাংগারপাড়ের মো. জয়জুদ্দিন (৪২) (পিতা মো. বানেছ); ঘাটাবিল, খিয়ারপাড়ার মোছা. মমেজা খাতুন (২৪) (পিতা ছফি উদ্দীন), শহিদা (২২) (পিতা মো. আফজাল), মোছা. ছবিলা (পিতা মো. ছফিউদ্দীন), মো. আতারুল (পিতা মো. মমতাজ), মোছা. লালমাই (পিতা মো. ফজর মিয়া), মোছা. ফতেমা (পিতা মো. মাহাতাব), মোছা. মছলেমা (পিতা মো. কহর মিয়া), মোছা. আনজু আরা (স্বামী মো. হবি মিয়া), মো. আব্দুল করিম (পিতা মো. সাহাজ মিয়া), মোছা. মুনজা খাতুন (স্বামী মো. সাহাজ মিয়া), মোছা. টুল্লী মাই (২৪), মোছা. সমজান (১৮) (পিতা মজিবর), মোছা. আনজান (১৪) (পিতা মজিবর); ঘাটাবিল, কুঠিরপাড়ার মো. কফিল উদ্দিন (৪৫) (পিতা মো. আনেছ মিয়া), মো. শহিদুল (২২) (পিতা মো. কফিল উদ্দিন), মোছা. ফুলজান মাই (২৪) (পিতা মো. কফিল উদ্দিন), মোছা. আছরা (১৮) (পিতা মো. কফিল উদ্দিন), মোছা. এনতেজা খাতুন (২২) (পিতা মো. কফির উদ্দিন), মাজেদা খাতুন (১৫) (পিতা মো. কফিল উদ্দিন), মোছা. আনিফা (১২) (পিতা মো. কফিল উদ্দিন), মোছা. হামিদা খাতুন (২২) (স্বামী আব্দুর বারী), কিশামত, কুঠিরপাড়ার কুমারেশ চন্দ্র (২৪) (পিতা ভুপেন চন্দ্ৰ), মহেশ চন্দ্ৰ (৩২) (পিতা ভেলসু চন্দ্র), রতন চন্দ্র (৩৮) (পিতা ভাদুরাম চন্দ্র), বেরেন চন্দ্র (৩৬) (পিতা ভাদুরাম চন্দ্র), গণেশ চন্দ্ৰ (১৯) (পিতা ভাদুরাম চন্দ্র), ধীরেন চন্দ্র (১৫) (পিতা অজিত চন্দ্ৰ), উপেন চন্দ্ৰ (১৮) (পিতা বুদারু চন্দ্র), ঘাটাবিলের দেবেন্দ্র নাথ (৪৮) (পিতা চণ্ডিপ্রসাদ), হরেন্দ্র নাথ সরকার (৩২); হাজিপুরের মো. নমের (২২); পার্বতীপুরের মো. আজিজার রহমান (৫২) (পিতা মো. জহির উদ্দিন), মো. অহিদুল হক (৩৪) (পিতা মো. নমের মিয়া), মো. আবু বকর (৫৫) (পিতা মো. জমির), মো. মহফেল উদ্দীন (২০) (পিতা সোবহান দফাদার) ও মো. মোফাজ্জল ইসলাম (৪২) (পিতা মো. আব্দুর ছোবহান)।
ঝাড়ুয়ার বিল ও পদ্মপুকুর গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে ১৭ই এপ্রিল স্থানীয়ভাবে ‘শহীদ দিবস’ পালিত হয়। ২০১৪ সালে এখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে। [মো. মেছের উদ্দিন]

সূত্র: বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ ৪র্থ খণ্ড