১৯৭১ সালে আল-শামস বাহিনী গঠিত হয়েছিল একটি paramilitary force হিসাবে যা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযােগী বাহিনী হিসাবে কাজ করেছিল । আল-শামস বাহিনীর সংগঠন নিয়ে বলতে গিয়ে ‘The Vanguard of the Islamic Revolution : THE JAMMA’AT-I ISLAmi OF PAKISTAN’ by Seyyd Vali Reza Nasr বইয়ের পৃষ্ঠা নং-৬৬-তে বলা হয় যে The campaign confirmed the IJT’s place in national politics, especially in May 1971, when the UT (Islanii Jamiete Tulba – Chatro Sangho) joined the army’s urgency campaign in East Pakistan. With the help of the army the IJT organized two paramilitary units, called al-Badr and al-Shams, to fight the Bengali guerrillas. Most of al-Badr consisted of JJT members, who also galvanized support for the operation among the Muhajir community settled in East Pakistan. Mutiur Rahman Nizami, the IJT’s nazim-1 a’la (superme head or organizer) at the time, organized al-Badr and al-Shams from Dhaka University. সুতরাং, উপযুক্ত বক্তব্য থেকে এটি স্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে বাঙালি মুক্তিযােদ্ধাদের বিপক্ষে একটি সুসংগঠিত সশস্ত্র বাহিনী হিসাবে আল-শামস গঠিত হয়। এই আল-শামস বাহিনীর দক্ষতা নিশ্চিত করতে তাদেরকে পাকিস্তানি সােনবাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত করা হতাে। ইসলামী ছাত্র সংঘের বাছাই করা কর্মীদের নিয়ে সংগঠিত হলেও আলশামস বাহিনীর সাথে জামায়াতে ইসলামীর সংযােগ ছিল, যার প্রমাণ ‘Sectariansim and politico-religious Terrorism in Pakistan by Musa Khan Jalaziz বইয়ের পৃষ্ঠা নং-২৮৫ থেকে পাওয়া যায়।
সূত্র : ফিরে-দেখা-৭১-যুদ্ধাপরাধীদের-বিচার-সুজন-হালদার