You dont have javascript enabled! Please enable it!

নাবিক নৌকমান্ডোদের তালিকা

শহীদ, যুদ্ধাহত বিবিধ

শহীদ নাবিকদের তালিকা

১. লে. কমান্ডার শহীদ মোয়াজ্জেম হোসেন।

২. এবি এম. আই. সরকার।

৩. কুক-১ সুলতান আহমেদ

৪. এল/এমই ফজল আলী

৫. সিপিও ( রাইটার ) আব্দুর রহমান মিয়া

৬. এম ই-১ এম. এম. উদ্দিন

৭. এবি আব্দুল লফিত পাটোয়ারী

৮. এবি এম. রহমান

৯. এম ই-১ আলী আহমেদ

১০. ডিই/এম. বদিউজ্জামান

১১. এম. ই-১ মোঃ খালেকুজ্জামান

১২. এল. এস হেলাল উদ্দিন আহমেদ

১৩. এলটিও এম. এস. হুদা

১৪. এবি কাজী নাজিম উদ্দিন

১৫. এবি এম. হক

১৬. এল. এস. আক্রাম হোসেন

১৭. মোঃ রুহুল আমিন ( চিফ ই আর এ )

১৮. দৌলত হোসেন মোল্লা

১৯. মোঃ মহিরুল্লহ –এবি

২০. মোঃ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ( আই. ই. এন-১)

২১. শহীদ মফিজুর রহমান -৬৮০৭৪২

২২. শহীদ আখতার উদ্দিন-ইএন

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ নৌ-কমান্ডোদের তালিকা

১. শহীদ আব্দুল রাকিব মিয়া, বীরবিক্রম ( ফুলছাড়ি ঘাট)

২. শহীদ খবিরুজ্জামান, বীরবিক্রম ( টেকেরহাট অপারেশন সময়ে শত্রুর গুলিতে শহীদ হন )

৩. শহীদ মোহাম্মদ হোসেন ফরিদ ( চট্টগ্রাম বহির্নোঙর অপারেশ্ন শেষে শত্রুর হাতে বন্দি হওয়ার পর  মেরে ফেলে)

৪. শহীদ আফতাব উদ্দিন ( মোংলা বন্দর অপারেশন শেষে ভারত ফিরে যাওয়ার পথে শত্রুর অ্যামবুশে সাতক্ষীরার বুধহাটায় সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন )

৫. শহীদ সিরাজুল ইসলাম-ঐ

৬. শহীদ রফিকুল ইসলাম (পদ্মা গানবোট শহীদ হন )

৭. শহীদ আবুল হাশেম (ফুলছড়ি ঘাটে শহীদ হন । সরকারের শহীদের তালিকায় তার নাম নাই।)

৮. শহীদ আব্দুস সামাদ ( ঐ )

ভারতের পলাশীতে ৪৯৯ জন ছাত্র- যুবক-শ্রমিক এবং বিভিন্ন স্তরের সাধারণ জনতা নৌ-কমান্ডো দলে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধে দেশব্যাপী নৌ- কমান্ডো অপারেশন বিস্তৃতি লাভ করে। যার অনেক ত্তথ্য উদঘাটন সম্বর হয়নি। প্রায় ৭০-৮০ জন নৌ-কমান্ডো আজও যোগাযোগ করেন না। যুদ্ধকালীন এদের কেউ কেউ শহীদ হয়েও থাকতে পারেন।

মুক্তিযুদ্ধে আহত নাবিক ও নৌ-কমান্ডোদের তালিকা

১. বশির আহমদ ( পদ্মা গানবোটে আহত হন) Naval Commando.

২. জহুরুল হক ( N.C, কপিলমনি রাজাকার ঘাঁটি দখলকালে শত্রুর গুলিতে একটি পা উড়ে যায় )

৩. আলফাজ উদ্দিন ( N.C, হরিনগর গানবোটের সাথে সম্মুখযুদ্ধে আহত হন )

৪. শমসের আলী ( N.C, হরিনগর গানবোটের সাথে সম্মুখযুদ্ধে একটি কান গুলিতে উড়ে যায় )

৫. সামসুদ্দিন আহমেদ সামু ( মৃত) পদ্মা গানবোটে আহত হন ( N.C,)

৬. রফিক উল্লা (N.C, পলাশ গানবোটে আহত হন)

৭. মানিক চন্দ্র দাস (N.C) ঐ

৮. আব্দুস সাত্তার (N.C) আশাশুনি থানা দখলের সময় শত্রুর গুলিতে পায়ে গুলিবিদ্ধ হন।

৯. সিদ্দিঙ্কুর রহমান (N.C , বরিশাল অভিযানে যাওয়ার সময় যশোর রাজাকারদের গুলিতে আহত হন )

১০. সিরাজুল রহমান (N.C, চান্দিনা শত্রুর অ্যামবুশে গুলিবিদ্ধ হয়ে একটি পা উড়ে যায় )

১১. চিফ ই আর এ আবু হাতের ( M.E, পলাশ জাহাজে আহত হন)

১২. এলটিও এম. এ. মতিন-ঐ

১৩. মোঃ আবুল হাশেম (N.C, চট্টগ্রাম বহির্নোঙর অপারেশনে শত্রুর হাতে বন্দি হওয়ার পর নর্যাতনে স্মৃতিশক্তি লোপ পায় )

১৪. মোঃ রুহুল আমিন (N.C , মোংলা বন্দর অপারেশন সময়ে পায়ে গুলিবিদ্ধ হন।

১৫. মোঃ আবুল হোসেন, ( নৌ.ক)

১৬. মমতাজ উদ্দিন ( ই.এম-১)

১৭. এম.ডি.এইচ. ( এ.বি)

১৮. এম. এম. রহমান ( এ.বি)

১৯. এম. হক (এ.বি)

২০. এ. আর ভূঁইয়া ( ইএন-১)

২১. এম. ফজল ( এল. এম. ই )

২২. এ. হক ( এ. বি)

২৩. এম. এ. মুতালিব ( এ. বি)

২৪. এম. এ. মজুমদার ( এম. ই-১)

২৫. এম. জালাল উদ্দিন ( এল./এস)

২৬. ইসহাক ( পরে ক্যাপ্টেন )

২৭. আবু হোসেন ( নৌ. ক. )

২৮. মোঃ আফজাল মিয়া ( নাবিক )

২৯. রুহুল আমিন তালুকদার ( EAR-II)

৩০. এম. আর. তালুকদার (ME-I )

৩১. এল পি এম পাঠান

৩২. এল. এস. হক স্টূয়ার্ড

৩৩. এস. এম. সরকার ৬৬০১৯৪

৩৪. মোঃ আমির হোসেন-স্টুয়ার্ড

পাকবাহিনীর হাতে বন্দি নৌ-কমান্ডোদের তালিকা

১. মোঃ নুরুল হক, বীরপ্রতীক ( চট্টগ্রাম বহির্নোঙর অপারেশনে বন্দি হন )

২. মোঃ আমীর হোসেন, বীরপ্রতীক, নং-  ঐ

৩. এস. এন. মাওলা, বীরপ্রতীক, নং-  ঐ

৪. মোহাম্মদ হোসেন ফরিদ , বীরপ্রতীক ( বন্দি হওয়ার পর মেরে ফেলে )-  ঐ

৫. মোঃ আবুল হাশেম ( চট্টগ্রাম বহির্নোঙর অপারেশনে বন্দি হন )-  ঐ

৬. মোঃ শাহজাহান কবির, বীরপ্রতীক ( বন্দি হওয়ার পর পালিয়ে যান )

৭. মোঃ মুজিবুর রহমান- (বুধহাটা, সাতক্ষীরা সম্মুখযুদ্ধের পর পাকিবাহিনীর হাতে বন্দি )

৮. মোঃ ইমাম বারী ( সম্মুখযুদ্ধের পর পাকবাহিনীর হাতে বন্দি )

৯. মোঃ খলিলুর রহমান ( সম্মুখযুদ্ধের পর পাকবাহিনীর হাতে বন্দি , পাকিয়ে পুনরায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ )

১০. মোঃ ইমদাদুল হক ( সম্মুখযুদ্ধের পর পাকবাহিনীর হাতে বন্দি )  (৭, ৮, ৯, ১০ নং কমান্ডো সেনানিবাস থেকে পালিয়ে আত্নরক্ষা করতে সমর্থ হন )

১১. শান্তি মিয়া সরকার ( জামালপুর পাকবাহিনীর হাতে বন্দি হন অমানুষিক নির্যাতনের পর ছেড়ি দেয়। )

১২. রফিক উল্লাহ, নং ০১২৩ ( পলাশ জাহাজে আহত ও বন্দি হন )

১৩. নুরুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ পাকবাহিনীর হাতে বন্দি হন।

১৪. ফজলুল হক ( নাবিক পরে সাব-লে ) নারায়ণগঞ্জ বন্দ্র অভিযানে যাওয়ার পথে পাক-বাহিনীর অ্যামবুশে গুলিতে একটি হাত ভাঙে যায়।

১৫. আবুল হোসেন সিরাজ, নং-বুড়িচং থানা ২য় বার আক্রমণের জন্য রেকি করার সময় পাকবাহিনীর আটক করে নির্মম নির্যাতন করে ১ সপ্তাহ পর ছেড়ে দেয়।

পাকবাহিনীর হাতে বন্দি নাবিকদের তালিকা

১. এম. এ. রউফ ( এল/এস )

২. এম. এস. হক ( এল/ডব্লিউ আরটি)

৩. এম. এ. (সরকার ৯পিও/আর এস )

৪. এম. এ. হুসেন ( স্টুয়ার্ড)

৫. এ. আর. খান ( টিও-২)

৬. রফিক উল্লাহ ( এ. বি)

৭. আবু তাহের চিফ ই আর এ

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!