You dont have javascript enabled! Please enable it!

বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার অন্যান্য যুদ্ধের তালিকা

 

ক্রমিক নম্বর

যুদ্ধের নাম অন্তর্গত থানা/ জেলা যুদ্ধের তারিখ অংশগ্রহনকারী মুক্তিযোদ্ধা
নকলা বাজারের যুদ্ধেঃ নকলা বাজার এলাকায় পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকার দলের সাথে মুক্তিবাহিনীর সংঘটিত যুদ্ধে গ্রেনেড হামলায় মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমানে শহীদ হন। শ্ত্রুপক্ষের বেশ কয়েকজন রাজাকার নিহত, আটক এবং বেশ কয়েকজন আহত হন। শেরপুর ৩০ জুন, ১৯৭১ আফাজ উদ্দিন,

জবেদ আলী,

শরিফুল ইসলাম,

হরমুজ আলী খান,

ফজলুল হক,

ফরহাদ হোসেন,

মতিউর রহমান,

রিয়াজ উদ্দিন,

হারুন অর রশিদ ,

ইদ্রিস আলী,

আব্দুল কাদের,

নজরুল ইসলাম,

লোকমান হোসেন,

মুসলিম উদ্দিন,

ফজলুল কবির,

আবুল মাইন উদ্দিন,

আনোয়ার হোসেন প্রমুখ ।

কুলিয়ারচর ডাকবাংলো আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনী কর্তৃক কুলিয়ারচর ডাকবাংলোয় অবস্থানরত রাজাকার ও পাকিস্তানি মিলিশিয়াদের উপর প্রচন্ড আক্রমণ। মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে টিকতে না পেরে পাকিস্তানি সৈন্যদের ডাকবাংলো ছেড়ে পলায়ন। ভৈরব ২৪ জুলাই, ১৯৭১ শেখ হারুন অর রশিদ,

ছানোয়ার আলী,

মোশাররফ হোসেন, আব্দুল রশিদ, হায়দার আলী , আতাউর রহমান, কাজী মোস্তফা, আব্দুল আউয়াল, আব্দুল কুদ্দুছ, কাজী সাইদুর রহমান, জয়নাল আবেদীন,  মোস্তফা, তজিমউদ্দিন, আমিনুল হক,

মুজিবুর রহমান,

আবু তাহের প্রমুখ।

নারায়ণখোলার যুদ্ধেঃ

রাজাকার ও মিলিশিয়া বাহিনীর উপর আক্রমণ।

মুক্তাগাছা,

ময়মনসিংহ ।

জুলাই,

১৯৭১।

রফিজ উদ্দিন , মতিন বেগ, ডাক্তার বাবর আলী, হযরত আলী, হাবিবুর রহমান, মুসলিম উদ্দিন, ইউসুফ আলী, আব্দুস সালাম প্রমুখ।
জিগাতলার যুদ্ধঃ

জিগাতলা নামক স্থানে পাঞ্জাবীদের সাথে মুক্তিবাহিনীর সংঘর্ঘে গকুল ও ফেরদৌস  ২ জন শহীদ হন।

নেত্রকোনা জুলাই,

১৯৭১

আব্দুল গণি, রজব আলী , তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, হাসমত আলী, কালা মিয়া, লাল মিয়া, আব্দুল  জব্বার , গকুল, ফেরদৌস প্রমুখ।
ঢাক্কুয়ার যুদ্ধেঃ রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। ফুলপুর,

ময়মনসিংহ ।

জুলাই,

১৯৭১।

সিরাজ আলী, আব্দুস সাত্তার, রজব আলী, আব্দুল কাইয়ূম, হাছেন আলী প্রমুখ।
আহাম্মদবাড়িয়া যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর টহল দলের বিশ্রামস্থলের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। জুলাই, শেষ সপ্তাহ ১৯৭১। আফাজ উদ্দিন,

জাবেদ আলী,

আব্দুস সালাম,

নুরুল হক,

লোকমান হোসেন,

আবুল কালাম, আলতাব উদ্দিন প্রমুখ।

পরানগঞ্জ রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণঃ কয়েকজন রাজাকারের অস্ত্রসহ আত্নাসমর্পণ। ময়মনসিংহ সদর থানা। ২ আগস্ট, ১৯৭১। মতিউর রহমান বেগ, আইনুল হক, নূর মোহাম্মদ, মতিউর রহমান প্রমুখ।
রামপুর যুদ্ধঃ এ যুদ্ধে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও আহত হয়। ত্রিশাল ,

ময়মনসিংহ।

৪ আগস্ট,

১৯৭১

ক্যাপ্টেন মতিউর রহমান, এনায়েত বিশ্বাস, নারায়ণ চক্রবর্তী, সুনিল চন্দ্র নাথ, দেব নাথ, সুধাংশু, কুমার নন্দী, আজমত প্রমুখ।
গাছুয়াপাড়ার যুদ্ধেঃ  রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ । বেশ কয়েকজন রাজাকার হতাহত। ৬ আগস্ট, ১৯৭১ নায়েক হারুন-অর-রশিদ, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আবুল হাসিম, ফজলুল হক প্রমুখ।
১০ মাছাংপানি এলাকায় অ্যামবুশঃ পাকিস্তানি বাহিনীর গাড়ির উপর আক্রমণ ও গাড়ির ক্ষতিসাধন। ১১ আগস্ট, ১৯৭১ নায়েক হারুন-অর-রশিদ, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, ফজলুল হক, আবুল হাসিম , নুরুল আমিন প্রমুখ।
১১ মইশাদিয়া এলাকার যুদ্ধেঃ মিলিশিয়া ঘাঁটির উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ। ১২ আগস্ট, ১৯৭১ ডাঃ বাবর আলী,

মতিউর ইসলাম বেগ, নইমুদ্দিন, মফিজ উদ্দিন, আব্দুল বাছেদ, খোরশেদ প্রমুখ।

১২ বড়গ্রাম মিলিশিয়া ক্যাম্প আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ করলে বেশ কয়েকজন মিলিশিয়া সদস্য হতাহত। মুক্তাগাছ, ময়মনসিংহ। ১৩ আগস্ট, ১৯৭১ ডাঃ বাবর আলী,

মতিন বেগ,

হামিদুল্লাহ খান,

নাসির উদ্দিন  সরকার, আব্দুল মজিদ, খোরশেদ আলম, মফিজ উদ্দিন, আব্দুল বাছেদ আকন্দ প্রমুখ।

১৩ হানাদিয়ার যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। ১৩ আগস্ট, ১৯৭১ সুবেদার জিয়াউল হক, রফিকুল ইসলাম, সাদেক আলী, আব্দুল হাই, রতন বাবু, ইউসুফ আলী, নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
১৪ বিরিশিরির যুদ্ধঃ বিজয়পুর সড়কে মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে পাকিস্তানি বাহিনীর টহল দলের ২ জন হতাহত। দুর্গাপুর,

নেত্রকোনা

১৪ আগস্ট,

১৯৭১

সামছুদ্দিন,

তোজাজ্জল হোসেন চুন্নু, অরুন চন্দ্র সরকার, ইমাম হোসেন, গিয়াস উদ্দিন, রহিম উদ্দিন প্রমুখ।

১৫ লেঙ্গুরার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর সৈন্য দলের গাড়ির উপর অ্যামবুশ। কয়েকটি গাড়ির ক্ষতিসাধন। নেত্রকোণা। ১৪ আগস্ট, ১৯৭১। কাজী হাছানুজ্জামান,

আঃ ফঃ মঃ ইয়াহিয়া খান, আলতাফ হোসেন, নাজমুল হক তারা, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুস সাত্তার, হারুনুর রশিদ, আব্দুল খালেক, মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ।

১৬ বকশীগঞ্জ রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণঃ এ আক্রমণে ২ টি গাড়ি ধ্বংস। জামালপুর ১৫ আগস্ট, ১৯৭১। লেঃ আবু তাহের,

অ্যাডভোকেট শাফায়েত আলী,

গাজী আব্দুস সালাম ভূঁইয়া বীর-প্রতীক, গোলাম মাওলা, আবুল মিয়া,

আহম্মদ আলী মাস্টার, আশরাফ আলী খান,

আণোয়ার হোসেন,

ইয়াকুব আলী খান,

হেলালুজ্জামান বীর-প্রতীক, আব্দুল কাদির প্রমুখ।

১৭ তারাকান্দা বাজার এলাকায় অ্যামবুশঃ ফুলপুর থানার তারাকান্দায় রাজাকারদের সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর সংঘর্ঘে ৫ জন রাজাকার নিহত এবং ৭ জন রাজাকার আহত ও ৩ টি রাইফেল হস্তগত। ফুলপুর, ময়মনসিংহ। ১৬ আগস্ট, ১৯৭১। জাবেদ আলী, আব্দুল মান্নান,

শামছুদ্দিন, হাবিব,

রফিজ উদ্দিন,

শরিফুল ইসলাম,

মতিন বেগ, এ কে এম মঞ্জুরুল হক (তোতা ),

আলউদ্দিন, আবুল হোসেন, গনি মিয়া,

রিয়াজ উদ্দিন,

মান্নান , ডাঃ বাবর আলী, আব্দুল হালিম সরকার, লিয়াকত আলী,

সুরুজ আলী,

আব্দুল হাই,

আব্দুর রাজ্জাক,

সুরুজ আলী মন্ডল,

আব্দুল হাকিম মন্ডল,

শামছুদ্দিন,

আফাজ উদ্দিন,

আব্দুল হান্নান,

আব্দুল জব্বার প্রমুখ।

১৮ সিকদার পাড়ার যুদ্ধেঃ রাজাকার ও পুলিশ টহল দলের উপর আক্রমণ। নালিতাবাড়ি, শেরপুর। ১৬ আগস্ট, ১৯৭১। আবুল কাশেম,

ফজলুল হক,

মতিউওর রহমান,

আবুল কালাম,

নাজমুল হুদা,

আব্দুর রশিদ,

জালাল উদ্দিন প্রমুখ।

১৯ চান্দু ভূঁইয়া বিওপি আক্রমণঃ মুক্তিযোদ্ধাদের একটি শক্তিশালী দল কর্তৃক বিওপি আক্রমণ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থান শক্তিশালী হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ত্যাগ। ১৭ আগস্ট, ১৯৭১। সুবেদার জিয়াউল হক, মাহবুব আলম,

আব্দুল গনি,

শামছুল আলম,

আব্দুল হাই,

আনোয়ার হোসেন,

হেলাল উদ্দিন,

মুসলেম উদ্দিন প্রমুখ।

২০ মটখোলা বাজারের যুদ্ধঃ ইপিআর সদস্য আতাউর রহমান ও মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধার মঠখোলা বাজারে অবস্তানরত রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ এবং ক্যাম্পের দখল গ্রহণ। ১৭ আগস্ট, ১৯৭১। শেখ হারুন অর রশিদ, ছানোয়ার আলী, মোশাররফ হোসেন, আব্দুল রশিদ, হায়দার আলী নান্নু,

আতাউর রহমান,

কাজী মোস্তফা,

আব্দুল আউয়াল,

আব্দুল কুদ্দুছ,

কাজী সাইদুর রহমান,

জয়নাল আবেদীন,

মতিউর রহমান,

জয়লান,

মোস্তফা, তাজিম উদ্দিন,

আমিনুল হক, শামছুদ্দিন,

মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

২১ পূর্বধলার যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে ২ জন দালাল ও শান্তি কমিটির সদস্য নিহত। নেত্রকোনা। ১৮ আগস্ট, ১৯৭১। আলতাফ হোসেন,

মমতাজ আলী,

আব্দুদ সাত্তার,

জাবেদ আলী,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু,

আব্দুস সালাম,

সোলায়মান আকন্দ,

হারুনুর রশীদ,

কাজী হাসানুজ্জামান,

আব্দুল খালেক,

নুরুল হক প্রমুখ।

 

২২ গওলাকান্দার যুদ্ধঃ মিলিশিয়া ও রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। গৌরীপুর, ময়মনসিংহ। ১৯ আগস্ট, ১৯৭১। নায়েক

হারুনঃ অরঃ রশিদ,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু,

আবুল হাসিম,

ফজলুল হক প্রমুখ।

২৩ আটপাড়া থানার যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর কর্তৃক আটপাড়া থানা আক্রমণ। থানার ওসির আত্নসমর্পণ। মুক্তিবাহিণী ২২ টি রাইফেল নিজেদের দখলে আনে। নেত্রকোনা। ১৯ আগস্ট, ১৯৭১। লে. কামাল, আব্দুস সালাম, বাবু মান্নান,

নাজমুল হক, জবেদ আলী, আব্দুল খালেক, রিয়াজ উদ্দিন, শামছুল আলম, হামিদুল্লাহ খান, আব্দুস সালাম, আব্দর রশিদ, আবুল কাশেম, ইব্রাহিম খলিল, এ কে এম মিতিউওর রহমান,

ফজলুল হক প্রমুখ।

২৪ বিজয়পুরের যুদ্ধঃ বিজয়পুরে পাকিস্তানি অবস্থানের উপর মুক্তিবাহিনীর হামলায় পাকিস্তানি বাহিনীর ৫ টি  বাংকার ধ্বংস এবং কয়েকজন পাকিস্তানি সেনা নিহত। দুর্গাপুর, নেত্রকোনা। ২০ আগস্ট, ১৯৭১। রজব আলী, কাজী মিরু, আলতাফ হোসেন, ইপিআর হারুন অর রশিদ, শামসুদ্দিন,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, জোবায়েদ হোসেন, সিরাজ আলী, আব্দুল কাইয়ুম , রজব আলী, হাছেন আলী,

আব্দুল জব্বার, আব্দুর রহিম প্রমুখ।

 

২৫ জয় বাংলা বাজার দখলের যুদ্ধঃ পুলিশ ও রাজাকার বাহিনীকে বিতাড়িত করে জয়বাংলা বাজার দখল। মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ। ২০ আগস্ট, ১৯৭১। নুরুল ইসলাম,

মাহবুব আলম,

শামছুল আলম,

হেলাল উদ্দিন,

মফিজুল ইসলাম,

আবু বক্কর সিদ্দিক,

আব্দুল হাই প্রমুখ।

২৬ টাঙ্গাইল শহরের যুদ্ধঃ গেরিলা দলের ঝটিকা আক্রমণে টাঙ্গাইল শহর এলাকায় ২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও ৪ জন আহত। টাঙ্গাইল। ২০ আগস্ট, ১৯৭১। আব্দুল কাদের সিদ্দিকী, মুক্তা মিয়া,

নুরুল ইসলাম,

মুনছুর আলী, ইদ্রিস আলী, লৎফর রহমান, আজিজুল হক প্রমুখ।

২৭ সরিষাবাড়ীর যুদ্ধঃ রেঞ্জার্স ও মিলিশিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ। ২ ঘন্টা যুদ্ধের পর মুক্তিবাহিনীর অবস্থান  ত্যাগ। জামালপুর। ২১ আগস্ট, ১৯৭১। আহাম্মদ আলী মাস্টার, মমতাজ উদ্দিন, আব্দুল হাই,

সামছুল আলম,

আব্দুল হালিম,

রফিজ উদ্দিন রেফাজ, নায়েব আলী, শাহ আলী, নুরুল আমিন, কাশেম আলী ফকির প্রমুখ।

২৮ কয়রা এলাকার যুদ্ধঃ কয়রা রাজাকার ঘাঁটিতে আক্রমণ। গৌরীপুর, ময়মনসিংহ। ২৩ আগস্ট, ১৯৭১। তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, ফজলুল হক, আবুল হাসিম প্রমুখ।
২৯ উচাখিলা বাজারের যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর কর্তৃক ঈশ্বরগঞ্জ থানার উচাখিলা বাজারে অবস্থিত রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। ৪ জন রাজাকার নিহত। অন্যদের পলায়ন। ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ। ২৭ আগস্ট, ১৯৭১। নাজমুল হক,

মোকসেদ আলী,

নাজমুল হক, চাঁন মিয়া, বাবু মান্নান, মোজাফফর আলী,

হয়রত আলী ( শহীদ ), আব্দুর রহমান, ইদ্রিস আলী, শাহাব উদ্দিন প্রমুখ।

৩০ বিশের পাশা বাজার দখলঃ মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে রাজাকারদের অবস্থান পরিবর্তন। ২৮ আগস্ট, ১৯৭১। সুবেদার জিয়াউল হক, ইবাদুল ইসলাম সরকার, রিয়াজ উদ্দিন, আবুল মান্নান, আব্দুল হাকিম মন্ডল , মিরাশ উদ্দিন প্রমুখ।
৩১ জিক্কুয়া এলাকায় অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া বাহিনীর উপর আক্রমণ। ফুলপুর, ময়মনসিংহ। ৩০ আগস্ট, ১৯৭১। সিরাজ আলী,

আব্দুস সাত্তার,

আব্দুল কাইয়ূম,

হাছেন আলী, রজব আলী প্রমুখ।

৩২ কেন্দুয়া থান আক্রমণঃ কেন্দুয়া থানা আক্রমণে বিপুল সংখ্যক হাতিয়ার গোলাবারুক মুক্তিবাহিনীর হস্তগত হয়। নেত্রকোনা। আগস্ট, ৩য় সপ্তাহ, ১৯৭১। নাজমুল হক তারা ,

কাজী হিরু,

আলতাব হোসেন,

রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মতিউর রহমান,

শেখ সামছুদ্দিন,

আব্দুল জব্বার,

হেকিম মাস্টার,

সিদ্দিকুর রহমান,

আবুল কালাম,

আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।

৩৩ বারোমারী সীমান্ত ফাঁড়ি আক্রমণঃ বারোমারী যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর হাতে অস্তসহ ২ জন পাকিস্তানি সেনা আটক। ময়মনসিংহ। আগস্ট, ১৯৭১। হরমুজ আলী খান,

শরিফুল ইসলাম,

আব্দুস সাত্তার,

শামসুল আলম,

আবুল হাসেম,

আব্দুল হালিম,

সৈয়দ আলী,

খায়রুল ইসলাম প্রমুখ।

 

৩৪ কড়ইতলার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর অবস্থানের উপর আক্রমণ। পাকিস্তানি বাহিনীর অবস্থান শক্তিশালী থাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান পরিবর্তন। হালুয়াঘাট,

ময়মনসিংহ।

৬ সেপ্টেম্বর,

১৯৭১।

আয়নাল হক,

শরিফুল ইসলাম,

আশরাফ আলী,

আব্দুর রহিম,

জয়নাল আবেদীন,

জহুরুল ইসলাম,

আবুল হোসেন,

মঞ্জুরুল হক তোতা,

শামসুল হক, ইউসুফ আলী, ইদ্রিস আলী,

আব্দুল কুদ্দুছ,

আব্দুল কাদের প্রমুখ।

৩৫ ঢাকির কোনার যুদ্ধঃ রাজাকার ও মিলিশিয়া টহল দলের উপর আক্রমণে কয়েকজন রাজাকার আহত হন। ৭ সেপ্টেম্বর,

১৯৭১।

মতিন বেগ, ডাঃ বাবর আলী, হামিদ্দুল্লাহ খান,

নাসির উদ্দিন সরকার, আব্দুল মজিদ, খোরশেদ আলম, মফিজ উদ্দিন, আব্দুল বাছেদ আকন্দ প্রমুখ।

৩৬ ধামালদীর যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। ১০ সেপ্টেম্বর ,

১৯৭১।

আবুল মিয়া, আলাল উদ্দিন, আব্দুল গফুর, রতন প্রমুখ।
৩৭ শিবগঞ্জ ও শান্তিগঞ্জ এলাকার যুদ্ধঃ শিবগঞ্জ ও শান্তিগঞ্জের মাঝখানে নৌকাযোগে রাজাকার ও পাকিস্তানি সেনারা নদী অতিক্রম করার সময় অধিনায়ক ওয়াহাবের দল কর্তৃক পাকিস্তানি বাহিনীর গতিরোধ হয়। গফরগাঁও ও ত্রিশাল,

ময়মনসিংহ।

১২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। আব্দুল ওয়াহাব,

আব্দুল কুদ্দুছ, আব্দুল লতিফ, আফসার উদ্দিন আহম্মদ, মোজাফফর আলী, শামছুল হক, ফজলুল হক বেগ, আমির হামজা প্রমুখ।

৩৮ চান্দের আটিঃ বিরুনিয়া

রাস্তায় অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া ও রাজাকার বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় । কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা শাহাদতবরণ করেন।

ভালুকা, ময়মনসিংহ। ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। মেজর আফছার উদ্দিন আহম্মদ, তফির উদ্দিন, চান মিয়া , ইলিয়াস কাঞ্চন, সিরাজ উদ্দিন, ডাঃ শমসের আলী ( শহীদ), আব্দুল খালেক ( শহীদ ), গোপাল কুমার সরকার, হারুন মিয়া, ইব্রাহিম খলিল, চান মিয়া, আব্দুল মজিদ প্রমুখ।
৩৯ শশা কান্দাপাড়ার যুদ্ধঃ রেঞ্জার্স দলের উপর আক্রমণ। ১ ঘন্টা যুদ্ধের পর মুক্তিবাহিনীর অবস্থান ত্যাগ করেন। মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ। ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। সুবেদার জিয়াউল হক, আহাম্মদ আলী মাস্টার, আব্দুল হামিদ খান, শামছুল হক ( শহীদ ), সিরাজুল ইসলাম নায়েব আলী, শাহ আলী, আব্দুর রশিদ, আয়ুব উদ্দিন মাস্টার, হোসেন উদ্দিন প্রমুখ।
৪০ বাউসি রেল সেতু ধ্বংস সরিষাবাড়ী, জামালপুর। ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। সুবেদার জিয়াউল হক , আহাম্মদ আলী মাস্টার, আবুল কালাম, আব্দুর রশিদ, হোসেন  আলী, নুরুল হক, মোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।
৪১ রাজৈ গ্রামের অ্যামবুশঃ ভালুকা থানার রাজৈ গ্রামে রাজাকার দলসহ পাকিস্তানি বাহিনীর উপর আক্রমণ। এ আক্রমণে বেশ কয়েক জন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও কয়েকজন আহত হয়। ২ ঘন্টা গুলিবিনিময়ের পর পাকিস্তানি সেনাদের অবস্থান পরিবর্তন। ভালুকা, ময়মনসিংহ। ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। মেজর আফছার উদ্দিন আহাম্মদ, চাঁন মিয়া, ইব্রাহিম খলিল, তৈয়ব মিয়া, আব্দুল মজিদ প্রমুখ।
৪২ ভ্যাবলা এলাকার অ্যামবুশঃ পাকিস্তানি রেঞ্জার্স দলের গাড়ির উপর আক্রমণ ও ব্যাপক ক্ষতিসাধন। টাঙ্গাইল। ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। আব্দুল কাদের সিদ্দিক, আহাম্মদ আলী মাস্টার, সুবেদার জিয়াউল হক , নুরুল ইসলাম, মুনছুর আলী, ইদ্রিস আলী, লুৎফর রহমান, আলাউদ্দিন আমির আলী, গফুর খা, আব্দুল হাই, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
৪৩ বিদ্যানন্দ এলাকার যুদ্ধঃ রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। আইয়ুব আলী,

আফছার উদ্দিন,

জলিলুর রহমান,

আব্দুল গফুর,

আবুল কাশেম,

হুরমত আলী, প্রমুখ।

৪৪ ত্রিমোহনী সেতুর যুদ্ধঃ এ আক্রমণে রাজাকারদের পলায়ন এবং মুক্তিবাহিনীর হাতে সেতু ধ্বংস। নেত্রকোনা। ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। আনারুল হক মাস্টার, আব্দুল হাকিম, মকবুল হোসেন, আব্দুল আজিজ, নুরুল ইসলাম, কাছেম আলী, আব্দুল রশিদ ( শহিদ ), আব্দুল জব্বার ( শহীদ ), আব্দুস সাত্তার, নাজিম উদ্দিন, ইয়ার হোসেন প্রমুখ।
৪৫ গাছুবাড়ির যুদ্ধঃ রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। হাবিবুর রহমান, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মফিজ উদ্দিন,

ফজলুল রহমান,

মমতাজ উদ্দিন,

তারা মিয়া, মজিবর রহমান, আব্দুর রশিদ, হাসিম উদ্দিন প্রমুখ।

৪৬ মোহনগঞ্জ অ্যামবুশঃ মোহনগঞ্জ রাস্তায় মুক্তিযোদ্ধাদের অ্যামবুশে পড়ে ৪ জন রাজাকার নিহত । নেত্রকোনা। ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। হরমোহন সরকার, আলম, রতিশ রায়, জিল্লুর রহমান, কানু সরকার, আবুল কাশেম তালুকদার, মোজ্জাম্মেল হক,

এখলাস উদ্দিন,

আব্দুল কুদ্দুছ ( শহিদ ) প্রমুখ।

৪৭ পিয়ারপুরের যুদ্ধঃ মিলিশিয়া ঘাঁটির উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। ডাঃ বাবর আলী,

মমতাজ উদ্দিন,

আব্দুর রহিম,

মুসলেম উদ্দিন,

মতিউল ইসলাম বেগ,আব্দুল হালিম, বাবু মান্নান, মোজাফফর আলী,

গিয়াস উদ্দিন, ডাঃ মামুদ , মতিউর রহমান, জয়নাল আবেদীন, মকবুল হোসেন, কাসেম আলী প্রমুখ।

 

৪৮ কলসিন্ধুর যুদ্ধঃ কলসিন্ধুর নামক স্থানে মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তানি বাহিনীর মধ্যে ১ ঘন্টাব্যাপী সংঘটিত এ যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর অবস্থান ত্যাগ । ২ জন মুক্তিযোদ্ধার শাহাদতবরণ। ধোবাউড়া,

ময়মনসিংহ।

২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১। শামসুদ্দিন, দিপক সাংমা, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মুঞ্জু ( শহিদ ), সিরাজ আলী, আব্দুস সাত্তার, রজব আলী, আব্দুল কাইয়ুম, হাছেন আলী, আবুল কালাম আজাদ, ফজলুল হক, আবুল হাসিম, শামসুদ্দিন, মিকবুল হোসেন প্রমুখ।
৪৯ গোয়াতলার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক গোয়াতলা এলাকায় মুক্তিবাহিনীর আস্তানার উপর আক্রমণ। পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণে টকতে না পেরে মুক্তিবাহিনীর অবস্থান পররর্তন। এ আক্রমণে ৩ জন মুক্তিযোদ্ধার শাহাদতবরণ। ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ। সেপ্টেম্বর,

১৯৭১।

সুবেদার জিয়াউল হক, আব্দুর রশিদ,

কাজী হাছানুজ্জামান,

রিয়াজ উদ্দিন,

আবুল হাশেম,

আলতাফ হোসেন,

মতিউর রহমান বেগ,

ডাঃ মাহমুদ,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, কাজী এমদাদুল হক, সেলিম সাজ্জাদ, সেলিম সরকার প্রমুখ।

 

৫০ বৈরাগীর বাজার এলাকার যুদ্ধঃ রাজাকার প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ।  

সেপ্টেম্বর, ১৯৭১।

নুরুল আমিন,

আব্দুল হালিম,

ডাঃ মাহফুজ,

আবুল কাশেম, নুরুল ইসলাম, মুনছুর আলী প্রমুখ।

৫১ হরছলা সেতু ধ্বংসঃ ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও থানার কাওরাঈদ ও মশাখালী রেল স্টেশনের মধ্যেবর্তী হরছলা রেলসেতু ধ্বংস। গফরগাঁও , ময়মনসিংহ। সেপ্টেম্বর ,

১৯৭১।

সুবেদার আবুল বাশার, ফজলুল হক, হাবিবুর রহমান,

আব্দুস সালাম ভূঁইয়া, আব্দুল মান্নান ( শহিদ ), মফিজ উদ্দিন, শাহ কামাল, আশরাফ আলী, সেলিম, আসাদুজ্জামান, আবুল বাশার প্রমুখ।

৫২ নলুয়া কালিগঞ্জ এলাকার অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া টহলদান দলের উপর আক্রমণ। নালিতাবাড়ি, শেরপুর। ৮ আক্টোবর, ১৯৭১। আব্দুল আজিজ,

শামছুদ্দিন আহাম্মদ,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু,  মতিউর রহমান, রহিম উদ্দিন , গিয়াস উদ্দিন, হুসেন আলী প্রমুখ।

৫৩ হাতিপাগার ক্যাম্প আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনী কর্তৃক রাজাকার ক্যাম্প দখল। ক্যাম্প থেকে অস্ত্রসস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার। ৮ আক্টোবর, ১৯৭১। হরমুজ আলী খান, ডাঃ বাবর আলী, রিয়াজ উদ্দিন, শরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
৫৪ শ্যামগঞ্জ বাজারের যুদ্ধঃ শ্যামগঞ্জ বাজার এলাকার রাজাকার ক্যাম্পে আক্রমণ ও ধ্বংস এবং ৫ জন রাজাকার নিহত। ময়মনসিংহ ৯ আক্টোবর, ১৯৭১। জবেদ আলী,

এবাদুল ইসলাম সরকার, রফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, রিয়াজ উদ্দিন, হাবিবুর রহমান, আব্দুল হেকিম মন্ডল, আব্দুল আজিজ, শরিফুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, শামছুল হক, নূরুল ইসলাম, হাছেন আলী, আব্দুস সালাম, তোতা মিয়া, আব্দুর রহমান প্রমুখ।

৫৫ টুক অঞ্চলের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। গফরগাঁও , ময়মনসিংহ। ১২ আক্টোবর, ১৯৭১। আবুল কাশেম,

ফজলুল হক,

মতিউর রহমান,

নাজমুল হুদা,

 আব্দুর রশিদ,

জালাল উদ্দিন প্রমুখ।

৫৬ তারাচান্দার যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পে আক্রমণ। নেত্রকোনা ১৭ আক্টোবর, ১৯৭১। সিরাজুল ইসলাম,

রজব আলী,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আমিন উদ্দিন,

আব্দুল মজিদ,

আব্দুল হান্নান প্রমুখ।

৫৭ বাঘ রেলসেতু ধ্বংস নেত্রকোনা ১৭ আক্টোবর, ১৯৭১। আনারুল হক মাস্টার, আব্দুল হাকিম, মকবুল হোসেন, আব্দুল আজিজ, নুরুল ইসলাম, কাছেম আলী, আব্দুর রশিদ (শহিদ ), আব্দুল জব্বার (শহিদ ), আব্দুস সাত্তার, নাজ্জিম উদ্দিন, ইয়ার হোসেন প্রমুখ।
৫৮ খিরু নদীর ঘাট ধ্বংস ভালুকা , ময়মনসিংহ। ২০ আক্টোবর, ১৯৭১। ইলিয়াছ চৌধুরী,

খোরশেদ আলী,

নজরুল ইসলাম,

শামছুল হক ( শহিদ ), রেজিং গমেজ ( শহিদ ), মোজাফফর আলী প্রমুখ।

৫৯ কাশীগঞ্জ বাজার সীমান্ত ফাঁড়ি আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে পাকিস্তানি রেঞ্জার্স দলের পাল্টা আক্রমণ। যুদ্ধের প্রতিকূল অবস্থায় মুক্তিবাহিনীর অবস্থান ত্যাগ। ফুলপুর, ময়মনসিংহ। ২৩ আক্টোবর, ১৯৭১। আশেক মাহমুদ,

শামসুল বিএসসি, মঞ্জুরুল হক (তোতা),আব্দুল গফুর , ফজলুল হক, গাফফার, ডাঃ আব্দুল আল মামুদ, তোফছার উদ্দিন, আব্দুল হাই,

আশেক মাহমুদ,

নুরুল ইসলাম,

সলিমুল্লাহ, সাইদুর রহমান, আব্দুস সাত্তার, মনির উদ্দিন, খোরশেদ আলম, মমতাজ আলী, ফজলুল হক বেগ, সাদেক আলী, আব্দুল হাই প্রমুখ।

৬০ জগন্নাথগঞ্জঃ

সরিষাবাড়ি ট্রেন আক্রমণঃ  মুক্তিবাহিনী জগন্নাথগঞ্জঃ সরিষাবাড়ি রেলপথে পাকিস্তানি সৈন্যবাহী স্পেশাল ট্রেনের উপর অতর্কিত আক্রমণ। দুপক্ষের মধ্যে সংঘটিত যুদ্ধে বেশ কিছু পাকিস্তানি সেনা নিহত এবং ৫ টি বগি লাইনচ্যুত।

জামালপুর ২৬ আক্টোবর, ১৯৭১। আহাম্মদ আলী মাস্টার, মমতাজ উদ্দিন, আব্দুল হাই, সামছুল আলম, আব্দুল হালিম, রফিজ উদ্দিন রেফাজ, সিরাজুল ইসলাম, নায়েব আলী, শাহ আলী, নুরুল আমিন, কাশেম আলী ফকির, মনসুর আলী, আবুল হোসেন, আব্দুল্লাহ হেল কাফি চৌধুরী, হাসমত আলী, ইব্রহিম মিয়া, সুরুজ আলী, রিয়াজ উদ্দিন, হাশেম মাহমুদ, নুরুল ইসলাম, হুমায়ন কবীর, আলাউদ্দিন, সিদ্দিকুর রহমান, শাহজাহান আলী প্রমুখ।
৬১ হাতিভাঙ্গা ক্যাম্প আক্রমণঃ পাকিস্তানি বাহিনীর শক্তিশালী অবস্থান থাকায় মুক্তিবাহিনীর অবস্থান ত্যাগ। নালিতাবাড়ি, শেরপুর। ২৬ আক্টোবর, ১৯৭১। রফিজ উদ্দিন,

আনোয়ার হোসেন,

আশরাফ আলী,

শামছুদ্দিন, আহাম্মদ,

আব্দুল গনি, আবুল হোসেন, ইলিয়াস চৌধুরী, আব্দুল গফুর, আব্দুল হালিম, মোসলেম উদ্দিন, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, জিয়াউল হক , আবুল হাসেম, ডাঃ মাহমুদ, রহিম উদ্দিন, মতিউর রহমান, গিয়াস উদ্দিন প্রমুখ।

৬২ নান্দিনা পুলিশ ক্যাম্প আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনীর নান্দিনার পুলিশ ক্যাম্প আক্রমণে ২ জন পাকিস্তানি পুলিশ ও ৪ জন রাজাকার নিহত। জামালপুর ২৮ আক্টোবর, ১৯৭১। জবেদ আলী,

আশেক মাহমুক,

রফিজ উদ্দিন,

সামছুল আলম,

আব্দুস সালাম,

মুহাম্মদ চাঁন মিয়া,

আব্দুল হাই,

আশেক মাহমুদ,

নুরুল ইসলাম,

মুহাম্মদ ছলিমুল্লাহ, সাইদুল রহমান প্রমুখ।

৬৩ ঠাকুরকোনা অ্যামবুশঃ ঠাকুরকোনায় টহলদার পাকিস্তানি সেনা দলের উপর অতর্কিত আক্রমণে কয়েকজন মিলিশিয়া এবং রাজাকার নিহত। ঠাকুরকোনা রেলসেতু ধ্বংস সাধন। নেত্রকোনা ২৯ আক্টোবর, ১৯৭১। মেজর নুরুল ইসলাম, নায়েব সুবেদার মোশাররফ আলী, খাঁন, আব্দুল জব্বার, জাবেদ আলী, বাবু মান্নান, সামছুল ইসলাম, নাজমুল হক তারা, মমতাজ আলী, ইউসুফ আলী,

আব্দুস সালাম প্রমুখ।

৬৪ কংস নদীর যুদ্ধ ( তেলিখালী)ঃ মুক্তিযোদ্ধা অধিনায়ক রিয়াজের নেতৃত্বে কংশ নদীপথে নৌকাযোগে একদল মুক্তিযোদ্ধার অবস্থান পরিবর্তনের সময় অতর্কিতে পাকিস্তানি সেনা কর্তৃক আক্রমণ। কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ এবং বেশ কিছু মুক্তিযোদ্ধা নিখোঁজ। তেলীখালী আক্টোবর ১ম সপ্তাহ , ১৯৭১। রিয়াজ উদ্দিন,

আব্দুল খালেক,  ইদ্রিস আলী ( শহিদ ), তোফাজ্জল হোসেন, ফজলুল হক, শাহাব আলী,

মোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।

৬৫ গর্জ্জনার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি টহল দলের গাড়ির উপর আক্রমণ। ১ টি গাড়ির ক্ষতিসাধন। টাঙ্গাইল অক্টোবর ২য় সপ্তাহ, ১৯৭১। আব্দুল কাদের সিদ্দিকী, বনু মিয়া, হাফিজ উদ্দিন,

আব্দুল জলিল,

মকবুল হোসেন,

মইন উদ্দিন প্রমুখ।

৬৬ টেলিফোন ভবন আক্রমণঃ টেলিফোন ভবনে পাহারারত রাজাকার ও পুলিশের উপর আক্রমণ। গৌরীপুর, ময়মনসিংহ। অক্টোবর ৩য় সপ্তাহ, ১৯৭১। রফিকুল ইসলাম,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুল হাকিম, শামছুল হক, নুরুল ইসলাম, তোতা মিয়া, আব্দুর রহিম, গিয়াস উদ্দিন, আব্দুল খালেক, আবু সিদ্দিক , আমজাদ আলী, আজিম উদ্দিন প্রমুখ।

৬৭ এলাসিন ঘাটের যুদ্ধঃ নাগরপুর থানার এলাসিন ঘাটে পাঞ্জাবি পুলিশের সাথে যুদ্ধে ১ জন পথপ্রদর্শক এবং ২ জন পাঞ্জাবি নিহত। নাগরপুর, টাঙ্গাইল। অক্টোবর,

 ১৯৭১।

আব্দুল কাদের সিদ্দিকী, রবিউল, হাফিজ উদ্দিন, আব্দুল জলিল, মকবুল হোসেন, মাইন উদ্দিন প্রমুখ।
৬৮ বাবুইতলার যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। শেরপুর। অক্টোবর শেষ সপ্তাহ, ১৯৭১। হাবিবুর রহমান,

মমতাজ উদ্দিন,

মতিউর রহমান,

আব্দুল মতিন,

আমজাদ হোসেন, আব্দুল হামিদ,

আলী আহাম্মদ প্রমুখ।

৬৯ কর্ণঝরার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর  সীমান্ত টহল দলের উপর আক্রমণ। শেরপুর। ২ নভেম্বর, ১৯৭১। সুবেদার হাকিম,

সামছুল আলম, সোনা মিয়া, খায়রুল ইসলাম, ইব্রাহিম খলিল, আনোয়ার হোসেন , শরিফুল আলম প্রমুখ।

৭০ দুর্গাপুর অ্যামবুশঃ দুর্গাপুর সড়কে মুক্তিযুদ্ধের অ্যামবুশে ২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও অন্য ১ জন আহত। নেত্রকোনা ৩ নভেম্বর, ১৯৭১। আব্দুল রফিক, ওয়ারেস, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আলতাব হোসেন,

রিয়াজ উদ্দিন,

মতিউর রহমান, রফিক উদ্দিন ভূঞা, কুদ্দুছ মিয়া ( শহিদ ), আব্দুল আজিজ, হাবিবুর রহমান, এবাদুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, আব্দুল খালেক প্রমুখ।

৭১ বারহাট্টা থানা আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনী কর্তৃক প্রবল আক্রমণে বারহাট্টা থানা দখল । থানার ওসিসহ বেশ কিছু সংখ্যক পুলিশ গ্রেফতার এবং একটি এলএমজিসহ ৮০ টি রাইফেল হস্তগত। নেত্রকোনা ৪ নভেম্বর, ১৯৭১। জবেদ আলী, রফিজ উদ্দিন রেফাজ, রিয়াজ উদ্দিন, এবাদুল ইসলাম সরকার, মোশারফ আলী, বাবু মান্নান, আব্দুল আজিজ, আব্দুল মালেক, আব্দুল খালেক, মতিন বেগ, জয়নাল আবেদীন, আব্দুল হালিম, আব্দুল ওয়াহাব, ফজলুল করিম, হাবিবুর রহমান, আব্দুল হেকিম মন্ডল প্রমুখ।
৭২ গৌরিপুর রেলওয়ে স্টেশন আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনীর এ আক্রমণে রেল স্টেশনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। গৌরীপুর, ময়মনসিং হ। ৪ নভেম্বর, ১৯৭১। জবেদ আলী,

রফিকুল ইসলাম,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুল হাকিম, শামছুল হক, নুরুল  ইসলাম, আব্দূর রশিদ, হাছেন আলী, আব্দুস সালাম, তোতা মিয়া, আব্দুর রহিম, গিয়াস উদ্দিন, আমজাদ আলী, খোরশেদ আলী, মোজাফফর আলী, হারুন আর রশিদ, রফিকুল ইসলাম, আলতাব হোসেন , বাবু মান্নান , আব্দুল জব্বার প্রমুখ।

৭৩ মধুপুরের যুদ্ধঃ মধুপুর পাকিস্তানি মিলিশিয়া ঘাঁটি আক্রমণে বেশ কয়েকজন মিলিশিয়া হতাহত। টাঙ্গাইল ৫ নভেম্বর, ১৯৭১। রফিজ উদ্দিন,

আনোয়ারুল হক খাঁন, আব্বাস আলী খাঁন, তারা মিয়া, আব্দুল গনি, হাবিবুর রহমান, ফজলুল হক, আব্দুর রশিদ, মঞ্জুরুল হক খাঁন, জবেদ আলী, শরিফুল ইসলাম, আহাম্মদ আলী মাস্টার প্রমুখ।

৭৪ আছিম পোড়াবাড়ি পাকিস্তানি ঘাঁটি আক্রমণঃ ফুলবাড়িয়া থানার ( বর্তমানে ত্রিশাল থানার ) আছিম পোড়াবাড়ি এলাকায় মিলিশিয়া রাজাকার ঘাঁটির উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। ৬ ঘন্টাব্যাপী এ যুদ্ধে বিপুল সংখ্যক মিলিশিয়া নিহত ও আহত হবার পর ঘাঁটি ছেড়ে পলায়ন। মুক্তিবাহিনীর কর্তৃক বিপুল সংখ্যক রাইফেল ও গুলি হস্তগত এবং কয়েকজন রাজাকার বন্দি। ময়মনসিংহ ( বর্তমানে ত্রিশাল থানা )। নভেম্বর, ১৯৭১। আলী, ইউনুস আলী, ইয়াকুব আলী,

আব্দুল হালিম,

আফসার উদ্দিন,

গোলাম সারোয়ার, রফিজ উদ্দিন, নুরুল আমিন, কাশেম আলী ফকির, আব্দুল আজিজ মাস্টার, আজিজুল রহমান, জসীম উদ্দিন, আব্দুল কাদের , আনসারুল হক, আব্দুল খালেক, জালাল উদ্দিন, আব্দুস সালাম প্রমুখ।

৭৫ মাইনকারচরের যুদ্ধঃ মিলিশিয়া দলের অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। মিলিশিয়া দলের যাত্রা রোধ এবং পরের দিন অবস্থান ত্যাগ। গফরগাঁও, ময়মনসিংহ। ৬ নভেম্বর, ১৯৭১। ইলিয়াছ চৌধুরী,

আব্দুল আজিজ,

আব্দুর রহিম,

মকবুল হোসেন, ইয়াসিন আলী, মাইন উদ্দিন প্রমুখ।

৭৬ নিশিন্তপুর অ্যামবুশঃ নিশিন্তপুর এলাকায় মুক্তিবাহিনীর অ্যামবুশে ২ জন রাজাকার নিহত এবং মুক্তিবাহিনীর পক্ষে ১ জন মুক্তিযোদ্ধা আহত। নাগরপুর,

টাঙ্গাইল।

৮ নভেম্বর, ১৯৭১। জয়নাল আবেদীন,

হাফিজুর রহমান খাঁন, আক্কাস আলী, নুরুল ইসলাম,

সাহেব আলী,

আব্দুল মালেক,

মান্নান, চানফর আলী, সলতান উদ্দিন প্রমুখ।

৭৭ অম্বিকাগঞ্জ বাজার রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণঃ আক্রমণের পর রাজাকারদের স্থান ত্যাগ। ময়মনসিংহ। ১০ নভেম্বর, ১৯৭১। ইপিআর সৈয়দ আলী, রফিকুল ইসলাম, জবেদ আলী, আবুল হাশেম, মোস্তফা সরকার, সফিউল ইসলাম, নুরুল ইসলাম, আশরাফ আলী, মকবুল হোসেন প্রমুখ।
৭৮ নালিতাবাড়ি অ্যামবুশঃ নালিতাবাড়ি সীমান্তে রাজাকার প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। এ যুদ্ধে ২ জন রাজাকার নিহত। বেশ কিছু আহত। আহত অবস্থায়  ২ জন রাজাকার বন্দি। মুক্তিযোদ্ধা আজগর আলীর শাহাদতবরণ। শেরপুর। ১০ নভেম্বর, ১৯৭১। মেজর রিয়াজ উদ্দিন,

মেজর আব্দুল খালেক, রফিক , আব্দুল হালিম, মতিউর ইসলাম বেগ, সুরুজআলী খাঁন, এবাদুল ইসলাম, ডাঃ বাবর আলী, নাজমুল হক তারা, সৈয়দ আলী, জাবেদ আলী, নায়েক মোশাররফ হোসেন , শামছুল আলম, আনোয়ার হোসেন, জিয়া উদ্দিন, গনি মিয়া, আব্দুর রহমান, বাবু মান্নান প্রমুখ।

৭৯ ভাইয়া ডাঙগা স্কুল রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণঃ এ আক্রমণে কয়েকজন রাজাকারের অস্ত্রসহ আত্নসমর্পণ। ১০ নভেম্বর, ১৯৭১। শামছুল আলম,

ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ,

আব্দুল হাকিম,

সোনা মিয়া, খাইরুল ইসলাম, শামছুল আলম, শফি উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, শরিফুল আলম প্রমুখ।

৮০ পাবই এলাকার যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে পাকিস্তানি মিলিশিয়া বাহিনীর সংঘটিত এ যুদ্ধে কয়েকজন মিলিশিয়া হতাহত । মুক্তিযোদ্ধা কাজী সিদ্দিকের শাহাদতবরণ। ১৪ নভেম্বর, ১৯৭১। দিপক সাংমা,

সিরাজ আলী,

রজব আলী, আব্দুল কাইয়ুম , হাছেন আলী, কাজী সিদ্দিক ( শহিদ ) প্রমুখ।

৮১ আমিরাবাড়ীর যুদ্ধঃ মিলিশিয়া ও রাজাকার প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। ভালুকা, ময়মনসিংহ। ১৫ নভেম্বর, ১৯৭১। মেজর আফসার উদ্দিন আহাম্মদ, ফজলুল হক বেগ, জহির উদ্দিন ( শহিদ ), আব্দুল  হক, আজহারুল ইসলাম, ফজলুল হক বেগ, মতিউর রহমান, বিল্লাল হক প্রমুখ।
৮২ ভূয়াপুর গানবেট আক্রমণঃ পাকিস্তানি সেনা দলের ৫ টি গানবোট ভুয়াপুরের নিকট মুক্তিবাহিনী কর্তৃক আক্রমণ । গানবোটের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। টাঙ্গাইল। ১৮ নভেম্বর, ১৯৭১। আব্দুল কাদের সিদ্দিক, শফিউল্লাহ, আহাম্মদ আলী, আব্দুল হাই, মুনছুর আলী, ইদ্রিস আলী, লুৎফর রহমান, নুরুল ইসলাম, আহমেদ আলী, ইব্রহীম, আব্দুল হাই, নায়েব আলী, নূর মোহাম্মদ প্রমুখ।
৮৩ ফুলপুরের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর গাড়ির উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। ২২ নভেম্বর, ১৯৭১। আইনুল হক, রিয়াজ উদ্দিন, সামছুদ্দিন, আব্দুল রফিক, শরিফুল ইসলাম, মতিউর রহমান, মঞ্জুরুল হক তোতা, আব্দুল হালিম, রুহুল কুদ্দুছ ফরাজী, মতিউর রহমান বেগ, আব্দুল কুদ্দুছ, জিয়াউল হক, ডাঃ মাসুদ , আবুল কাশেম, সুরুজ আলী প্রমুখ।
৮৪ হালুয়াঘাট বাজারের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ। ২২ নভেম্বর, ১৯৭১। ডাঃ বাবর আলী, শংকর, শরিফুল ইসলাম, খায়রুল ইসলাম, সামছুদ্দিন আহমেদ, রহমত উল্লাহ, আব্দুল মান্নান, সুজয় কুমার দেব, রোস্তম আলী,

হরমুজ আলী,

আব্দুল রহিম, শফি উদ্দিন, আব্দস সাত্তার, আব্দুল হাই, মঞ্জুরুল হক তোতা, হাবিবুর রহমান, আনছার আলী, আব্দুল গনি প্রমুখ।

৮৫ গোপালপুরের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর কর্তৃক গোপালপুরে মুক্তিবাহিনীর অবস্থানের উপর আক্রমণ। এ  আক্রমণের পাল্টা জবাবে মুক্তিবাহিনীর বেশ ক্ষতি এবং অবস্থান পরিবর্তন। টাঙ্গাইল। ২৪ নভেম্বর, ১৯৭১। আহাম্মদ আলী, আলাউদ্দিন, আমির আলী, গফুর খাঁন, আব্দুল হাই, সিদ্দিকুর রহমান, আলী নেওয়াজ, আব্দুল কাদের প্রমুখ।
৮৬ সম্ভুগঞ্জ সেতুর যুদ্ধঃ সেতু পাহারারত রাজাকারদের ঘাঁটিতে আক্রমণ। ময়মনসিংহ। ২৬ নভেম্বর, ১৯৭১। আব্দুস সালাম,

মঞ্জুরুল হক তোতা,

মতিউর রহমান বেগ,

আইনুল হক, সুবেদার বাশার, হাবির, সামসুদ্দিন আহম্মেদ, হামিদুল্লাহ খান, নূর মোহাম্মদ, আবুল বাশার, সামছুদ্দিন, আফাজ উদ্দিন, আব্দুল হান্নান, আব্দুল জব্বার ফকির, রহিম উদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, হোছেন আলী, এরশাদ আলী, আইয়ুব আলী, আব্দুল মান্নান, লাল মিয়া, আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

৮৭ নেত্রকোনা শহরে মিলিশিয়া ঘাঁটিতে আক্রমণঃ নেত্রকোনা শহরে মুক্তিবাহিনীর এক ঝটিকা আক্রমণে ৬ জন মিলিশিয়া হতাহত। নেত্রকোনা। ২৬ নভেম্বর, ১৯৭১। জাবেদ আলী,

হামিদুল হক,

ইলিয়াছ চৌধুরী,

আনোয়ারুল হক মাস্টার, আব্দুল জব্বার, আব্দুস সাত্তার, রশিদ, আব্দুল গনি, হাবিবুর রহমান, আবু ছিদ্দিক আহম্মেদ , নাজমুল হক তারা, আবদুল কুদ্দুছ, রিয়াজ উদ্দিন, বাবু মান্নান, হামিদুল হক প্রমুখ।

৮৮ নান্দাইলের অ্যাম্ববুশঃ মিলিশিয়া এবং রাজাকার প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। ২৮ নভেম্বর, ১৯৭১। আব্দুস সালাম ফকির, আলতাফ হোসেন, হাবিবুল্লাহ খাঁন, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুস সাত্তার, আব্দুর রহিম, আব্দুল জব্বার, নুরুল ইসলাম, আব্দুস সালাম, আবু তাহের মিয়া, তাহের সিদ্দিক প্রমুখ।
৮৯ তালদীঘির যুদ্ধঃ তালদীঘির রাজাকার ক্যাম্পে আক্রমণ। এ আক্রমণে রাজাকার ক্যাম্পের বিস্তার ক্ষয়ক্ষতি। ফুলপুর, ময়মনসিংহ। ৩০ নভেম্বর, ১৯৭১। হাবিবুর রহমান,

মমতাজ উদ্দিন,

শামছ উদ্দিন আহম্মেদ, মতিউর রহমান, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুল গণি, আমজাদ হোসেন, আব্দুল হামিদ, আফাজ উদ্দিন, আব্দুল হান্নান, আব্দুল জব্বার, রহিম উদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, হোছেন আলী, আব্দুল মান্নান, সামসুদ্দিন, লুৎফর রহমান, ফজলুল রহমান প্রমুখ।

৯০ জলছাত্র এলাকায় অ্যামবুশঃ পাকিস্তানি প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। মধুপুর, টাঙ্গাইল, ৩০ নভেম্বর, ১৯৭১। হাবিবুর রহমান,

রফিজ উদ্দিন রেফাজ, জিয়াউল হক , এ কে এম রেজাউল করিম, আ ফ ম ইয়াহিয়া খান, আব্দুল হাই, জাহান আলী সরকার প্রমুখ।

৯১ কড়েহার যুদ্ধঃ কড়েহা নামক স্থানে রাজাকার ও পুলিশের উপর মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ করে। এ আক্রমণে পুলিশের ১ জন হাবিলদারসহ ৫ জন রাজাকার নিহত হয়। গৌরীপুর, ময়মনসিংহ। নভেম্বর  ৩য় সপ্তাহ, ১৯৭১। নজরুল ইসলাম,

রফিকুল ইসলাম,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আব্দুল হাকিম, শামছুল হক, নুরুল ইসলাম, আবুল হাসিম, আব্দুর রশিদ, জবেদ আলী, হাছেন আলী, আব্দুস সালাম তালুকদার, তোতা মিয়া, আব্দুর রহিম, গিয়াস উদ্দিন, আব্দুল খালেক, আবু সিদ্দিক, আমজাদ হোসেন প্রমুখ।

৯২ পূর্বধলা রেলসেতু ধ্বংস পূর্বধলা , নেত্রকোনা। নভেম্বর ১ম সপ্তাহ, ১৯৭১। জবেদ আলী, এখলাছ, কুদ্দুছ, আব্দুস ছাত্তার, রফিজ উদ্দিন রেফাজ, নাজমুল হক তারা, তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, ওয়াহেদ আলী, আব্দুল মান্নান, তজিম উদ্দিন, আব্দুল গনি,আব্দুল আজিজ, কাজিম উদ্দিন প্রমুখ।
৯৩ নয়াবিল এলাকার যুদ্ধঃ মিলিশিয়া রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। নালিতাবাড়ি, শেরপুর। নভেম্বর, ১৯৭১। শরিফুল ইসলাম, মিত্রবাহিনীর শংকর, হাবিলদার সৈয়দ আলী, আব্দুর রহিম, হরমুজ আলী প্রমুখ।
৯৪ বগাপুরী এলাকার যুদ্ধঃ মিলিশিয়া ক্যাম্পে আক্রমণ। ত্রিশাল, ময়মনসিংহ। নভেম্বর , ১৯৭১। আব্দুর রফিক,

মতিউর রহমান, আব্দুস ছবুর শেখ,

আব্দুস সাত্তার,

নজরুল ইসলাম,

শুকুর আলী প্রমুখ।

৯৫ ধোপাঘাটের যুদ্ধঃ গফরগাঁওয়ের ধোপাঘাট এলাকায় গ্রুপ অধিনায়ক হালিমের নেতৃত্বে পাকিস্তানি বাহিনীর প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। পাকিস্তানি বাহিনীর অবস্থান ত্যাগ। গফরগাঁও, ময়মনসিংহ। নভেম্বর, ১৯৭১। মেজর আফছার উদ্দিন আহাম্মদ, আব্দুল হালিম, আব্দুল কুদ্দুছ, আব্দুল লতিফ, মোজাফফর আলী, শামছুল হক, ফজলুল হক বেগ, আমির হামজা প্রমুখ।
৯৬ এলেঙ্গার যুদ্ধঃ রাজাকার ঘাঁটিতে আক্রমণ। কালিহাতি, টাঙ্গাইল। নভেম্বর , ১৯৭১। আব্দুল হাই,

আহাম্মদ আলী,

ইব্রাহিম , নায়েব আলী প্রমুখ।

৯৭ পুংলী সেতু ধ্বংস নভেম্বর , ১৯৭১। আব্দুল হাই,

আহাম্মদ আলী,

আব্দুল রহিম,

ইব্রাহিম , নায়েব আলী, মোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।

৯৮ বকশীর হাট রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণঃ রাজাকারদের আত্নসমর্পণ। ময়মনসিংহ। ৫ ডিসেম্বর, ১৯৭১। বাবু মান্নান, আনছার উদ্দিন, ইদ্রিস আলী, এ কাশিম খান, এ কে এম মতিউর রহমান, এ কে এম ফজলুল হক , গিয়াস উদ্দিন শেখ প্রমুখ।
৯৯ মহিষামারী ঘাটের যুদ্ধঃ মহিষামারী ঘাটে অবস্থানরত পাকিস্তানি বাহিনীর উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। সকার ১০ টা থেকে রাত ৭ টা পর্যন্ত সংঘটিত এ যুদ্ধে ১ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও বেশ কিছু আহত । আহতদের নিয়ে পাকিস্তানি সেনারা ফুলপুরের দিকে পালিয়ে যায়। পাকিস্তানি সেনাদের ফেলে যাওয়া বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্র মুক্তিবাহিনীরর হস্তগত। ১ নম্বর অষ্টাধর ইউনিয়ন, ময়মনসিংহ। ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১। আহাম্মদ আলী,

জিয়াউল হক , শাহ আলী, আইয়ুব আলী মাস্টার প্রমুখ।

১০০ আঠারবাড়ির যুদ্ধঃ আঠারবাড়িতে অবস্থানরত মিলিশিয়া ও রাজাকারদের উপর মুক্তিযোদ্ধা দলের আক্রমণ। আক্রমণে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি মিলিশিয়া হতাহত । প্রচুর গোলাবারুদ উদ্ধার। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর আঠারবাড়ি শত্রুমুক্ত। ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ। ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১। সামছুর রহমান,

জালাল উদ্দিন, ফেরদৌস, আব্দুল জলিল, সিদ্দিকুর রহমান, আব্দুল রাজ্জাক, নজরুল ইসলাম, হাবিরুর রহমান, মাহবুবুল আলম, আলতাবুর রহমান, আব্দুর রহিম, আব্দুল কুদ্দুস ( শহিদ ), কুতুব উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, ইলিয়াস চৌধুরী প্রমুখ।

১০১ শেরপুরের যুদ্ধঃ পলায়নরত পাকিস্তানি বাহিনীর গাড়ির উপর আক্রমণ। শেরপুর ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১। শাফায়েত হোসেন, আব্দুস সালাম ভূঁইয়া বীর প্রতীক, সামছুল আলম, আবুল মিয়া, মোসলেম উদ্দিন, দুলাল মিয়া, শহিদুল্লা, আব্দুল কাদির , আব্দুল মজিদ, হেলালুজ্জামান বীর প্রতীক, মোস্তফা, আব্দুল মান্নান, আব্দুর রহিম, আব্দুল গফুর, রতন, আনোয়ার হোসেন, বাবু ডাক্তার, সিদ্দিকুর রহমান, ফরহাদ উদ্দিন প্রমুখ।
১০২ নাগলা বাজারের যুদ্ধঃ নাগলা বাজার এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। এ যুদ্ধে ১ জন মুক্তিযোদ্ধা ফুলপুর, ময়মনসিংহ। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১। শরিফুল ইসলাম, সামসুদ্দিন আহম্মেদ, আব্দুল হালিম, ডাঃ ইউলিয়াম , আব্দুল গনি, আব্দুর রহিম, হাবিবুর রহমান, নাজমুল আহসান, মুনছুর আহমেদ, বাবুল মিয়া, শাহজাহান, ইদ্রিস আলী, আইয়ুব আলী, জামাল উদ্দিন, আবুল হোসেন প্রমুখ।
১০৩ ধারা বাজারের যুদ্ধঃ অবস্থান পরিবর্তনের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর দলের উপর আক্রমণ। হালুয়াঘাট,

ময়মনসিংহ।

৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১। লে. আব্দুল মান্নান, শরিফুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, আবু তাহের, নেওয়াজ আলী, আব্দুল রহিম, আব্দুল কাদের, ইদ্রিস আলী, কাজীম উদ্দিন, ফজলুর রহমান, সুরুজ আলী, আব্দুল খালেক প্রমুখ।
১০৪ সরচাপুর অ্যামবুশঃ আনুমানিক ভোর ৫ টায় ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাট রাস্তার মাঝামাঝি সরচাপুর সেতু এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর গাড়ির বহরের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। ৮ ডিসেম্বর, ১৯৭১। ফজলুর রহমান, মোখলেছুর রহমান, হাবিবুল হক, সাইদুর রহমান, মাহতাব চৌধুরী,হাবিবুর রহমান, আব্দুল মোতালেব , মতি মিয়া, ইসহাক মিয়া, হামিদ মিয়া নুরুল হায়দার চৌধুরী প্রমুখ।
১০৫ মনসাপাড়া ও কুল্লা গড়ার যুদ্ধেঃ অবস্থান পরিবর্তের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা ৮ ডিসেম্বর, ১৯৭১। তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, সিকদেন্দু বাউল, সত্যেন রায় হাজং, হারিশ মানকিন, জালাল উদ্দিন তালুকদার প্রমুখ।
১০৬ ময়মনসিংহ শহরের যুদ্ধঃ অবস্থান পরিবর্তনের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ শহর। ৯ ডিসেম্বর, ১৯৭১। কর্নেল রঙগঞ্জর, লে. আবু তাহের , সুবেদার বাশার, সামছুদ্দিন আহাম্মদ, আব্দুর রফিক,ফজলুল রহমান, হাবিবুর রহমান, আব্দুল গনি, আব্দুর রশিদ, ইলিয়াছ, রুহুল কুদ্দুছ, রজব আলী, জমির উদ্দিন, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল খালেক, আলী খাঁন, মঞ্জুরুল হক তোতা, আব্দুল হালিম প্রমুখ।
১০৭ বড়ইকান্দির যুদ্ধঃ বড়কান্দিতে মুক্তিবাহিনীর অবস্থানের উপর পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ। মুক্তিবাহিনীর ৪ জন আহত। তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, এম এ সামাদ, নজরুল ইসলাম চৌধুরী , আব্দুর রাজ্জাক, সবুজ মিয়া, সামছুল হক, সাদেক , সাহাবুদ্দিন ( ইপিআর  হাবিলদার ), আসমত আলী প্রমুখ।
১০৮ যাত্রকোনার অ্যামবুশঃ পাকিস্তানি বাহিনীর প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। শেরপুর শফিকুল ইসলাম,

সুরুজ আলী,

মোক্তার উদ্দিন,

মিয়াজ উদ্দিন,

রোস্তম আলী, প্রমুখ।

১০৯ রানীগাঁও অ্যামবুশঃ রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। বেশ কয়েকজন রাজাকার হতাহত। ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ। সিরাজ আলী,

আব্দুস ছাত্তার,

রজব আলী, আব্দুল কাইয়ুম, হাছেন আলী, প্রমুখ।

১১০ পাইকপাড়ার যুদ্ধঃ পাইকপাড়া রজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ। সিরাজুল ইসলাম,

হেলাল উদ্দিন,

মনোয়ারুল ইসলাম, বকুল মিয়া, নুরুল আমিন, জসীম উদ্দিন, নুরুল ইসলাম, সাইদুর রহমান, হামিদ উদ্দিন, এসকেন্দার প্রমুখ।

১১১ কৃষ্ণপুরের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি মিলিশিয়া এবং রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মাহাবুব আলম, জালাল উদ্দিন তালুকদার, রুহুল আমিন চুন্নু, সোহরাব হোসেন তালুকদার, সরোয়ার আলম, জিন্নাত আলী, গোলাপ মিয়া প্রমুখ।
১১২ কুল্লাপাড়ার অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া টহল দলের উপর আক্রমণ।  ময়মনসিংহ। তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, আউয়াল, আহম্মদ হোসেন, আব্দুল হালিম প্রমুখ।
১১৩ মনতলা সেতুর যুদ্ধঃ মনতলা সেতুর পাহারারত রাজাকারদের উপর মুক্তইযুদ্ধারা আক্রমণ করে। রাজাকারদের অবস্থান ত্যাগ। মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ। লে. কামাল , বাবু মান্নান , আব্দুল খালেক, রফিজ উদ্দিন, আহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ আলী, রিয়াজ উদ্দিন, ইলিয়াছ চৌধুরী , মোজাফফর আলী, জবেদ আলী, আবুল কাশেম খান, মতিউর রহমান, ফজলুল হক প্রমুখ।
১১৪ ছেংছেংগিরির যুদ্ধঃ মিলিশিয়া টহল দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা আইয়ুব আলী,

আলতাফ হোসেন,

ফেরদৌদ আহমদ,

নাজিম উদ্দিন খান,

আব্দুল জব্বার প্রমুখ।

১১৫ বাবুর বাজারের যুদ্ধঃ বাবুবাজার রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। আনারুল হক,

আব্দুর রশিদ (শহিদ ), ছাত্তার (শহিদ ), আবুল মিয়া ( শহিদ), আব্দুল হাই, আইয়ুব আলী প্রমুখ।

১১৬ রাংগাচুরা অ্যামবুশঃ পাকিস্তানি বাহিনীর প্যাট্রল দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা আব্দুর রশিদ,

আমজাদ হোসেন, রবীন্দ্র চন্দ্র সরকার,

আবুল কালাম,

আছমত আলী প্রমুখ।

১১৭ বউশের বাজারের যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। আব্দুল জব্বার, সুবাস সেন, আদম আলী, চান মিয়া, আলকাছ, ইলিয়াছ, আব্দুল কাদের প্রমুখ।
১১৮ দুধের চরের যুদ্ধঃ পুলিশ ও রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। ফুলপুর, ময়মনসিংহ। আবুল কাশেম,

ফজলুল হক,

মতিউর রহমান,

নাজমুল হুদা,

আব্দুর রশিদ,

জালাল উদ্দিন প্রমুখ।

১১৯ গলুই ভাঙগার যুদ্ধঃ রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা আব্দুল গনি,

গিয়াস  উদ্দিন,

জিন্নাত আলী,

আব্দুল হাই আকন্দ প্রমুখ।

১২০ কাকলাকান্দার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি মিলিশিয়া ও রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা আলতাব আলী,

সিরাজুল হক,

মোশররফ হোসেন,

আব্দুল হামিদ,

ফেরদৌস (শহিদ),

বকুল (শহিদ) প্রমুখ।

 

১২১ গাছগড়ার যুদ্ধঃ নালিতাবাড়ি থানার গাছগড়া গ্রামে রাজাকার দলের অবস্থানের উপর আক্রমণ । রাতের আঁধারে রাজাকারদের পলায়ন। নালিতাবাড়ি,

শেরপুর।

আয়নাল হক,

আব্দুস ছালাম ইপিআর,

মতিউর ইসলাম বেগ,

শামসুল হক,

আনছার আলী,

আকবর আলী,

ইদ্রিস আলী মাস্টার,

হারুনুর রশিদ,

আব্দুল কাদের,

নুরুল ইসলাম প্রমুখ।

১২২ দুলাইয়ের যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর অবস্থানের উপর পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ। এ যুদ্ধে ২ জন মুক্তিযোদ্ধার শাহাদতবরণ। গফরগাঁও ,

ময়মনসিংহ।

ইলিয়াছ চৌধুরী,

হামিদুল্লাহ খান,

সাহেব আলী,

শামছুল আলম (শহিদ),

আবদুল কুদ্দুছ,

ফজলুল হক, হানিফ, জয়নাল আবেদীন,

ইদ্রিস আলী প্রমুখ।

১২৩ বসুর বাজারের যুদ্ধঃ বসুর বাজারের রাজাকার ঘাঁটির উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী,

আজিজুল ইসলাম,

নুরুল ইসলাম,

আবু ফয়েজ চৌধুরী,

গোলাম মোস্তফা,

মঞ্জুরুল হক,

আব্দুল অহেদ,

মুখলেছুর রহমান,

গোলাম মোস্তফা,

আবুল হোসেন প্রমুখ।

১২৪ মহিষখোলার অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া রাজাকার টহল দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা দীপেন্দ্র চন্দ্র পাল,

শাহেদ আলী,

সুশীল চন্দ্র দাস প্রমুখ।

১২৫ আলীগঞ্জ সেতু ধ্বংস নেত্রকোনা তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, আমজাদ হোসেন,

ওসমান গনি,

মুক্তার উদ্দিন,

ইদ্রিস আলী প্রমুখ।

১২৬ পোড়াবাড়ির যুদ্ধঃ পোড়াবাড়িতে অবস্থানরত পাকিস্তানি বাহিনীর উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। একজন মুক্তিযোদ্ধা বন্দি। টাঙ্গাইল ইউনুস আলী,

রফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া,

আবুজান আলী,

আব্দুল আজিজ,

মোফাম্মেল হক,

কোরবান আলী,

আক্কাছ আলী,

রোস্তম আলী,

আব্দুল মান্নান,

আব্দুল বারেক প্রমুখ।

১২৭ তে-মনির যুদ্ধঃ মুক্তিবাহিনীর অবস্থানের উপর পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ। এ যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ৭ জনের শাহাদতবরণ। নেত্রকোনা নাজমুল হক তারা,

আব্দুল জব্বার,

সিদ্দিক আহমদ,

আব্দুল আজিজ (শহিদ),

আব্দুর রশিদ (শহিদ),

গোলাম মোস্তফা (শহিদ), কাদির,

প্রানেশ চন্দ্র দত্ত,

আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

 

১২৮ কেশরগঞ্জের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি মিলিশিয়া টহল দলের উপর আক্রমণ। ফুলবাড়িয়া , ময়মনসিংহ। নুরুল ইসলাম,

রফিজ উদ্দিন,

জাবেদ আলী,

আব্দুল হালিম,

মোজাফফর আলী,

বাবু মান্নান,

রেফাজ উদ্দিন,

ডাঃ মাহমুদ,

নুরুল আমিন,

কাশেম আলী ফকির,

নুরুল ইসলাম,

মুনসুর আলী প্রমুখ।

১২৯ ধানকুলিয়া অ্যামবুশঃ ধানকুলিয়া নামক স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর দলের উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। মদন থানা,

নেত্রকোনা।

নজরুল ইসলাম,

আব্দুল হাই আকন্দ,

আব্দুল মতিন খন্দকার,

ফজলে রাব্বী,

কাঞ্চন,

মতিন,

মিজানুর রহমান,

জলিল,

গিয়াস উদ্দিন,

হাবিবুর রহমান,

সিদ্দিকুর রহমান,

আব্দুর রাজ্জাক (শহিদ) প্রমুখ।

১৩০ তারাঘাটা সেতু ধ্বংস নেত্রকোনা নজরুল ইসলাম,

ফজলে রাব্বি,

কিতাব আলী,

আব্দুল হাই আকন্দ, এখলাছ উদ্দিন,

আতাউর রহমান,

জসীম উদ্দিন,

খন্দকার আব্দুল মতিন,

আজাহারুল ইসলাম,

আব্দুর রাজ্জাক,

সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।

১৩১ বোয়াতলার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি মিলিশিয়া ও রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা এম এ সামাদ,

আলতাফ হোসেন,

আব্দুল কুদ্দুছ মিঞা,

আব্দুর রাজ্জাক,

জব্বার,

পালিশ মিয়া,

প্রফেসর রুহি দাস,

সামসুজ্জোহা,

বজলুর রহমান ফকির,

আশরাফ উদ্দিন খান,

জালাল উদ্দিন,

ওবায়দুল রহমান প্রমুখ।

১৩২ শিববাড়ির যুদ্ধঃ শিববাড়ি এলাকার পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্পের উপর মুক্তিবাহিনীর সরাসরি আক্রমণ। প্রায় আড়াই ঘন্টাব্যাপী আক্রমণ চলার পর ক্যাম্প থেকে পাকিস্তানি বাহিনীর পশ্চাদপসরণ । এ যুদ্ধে দুলু মিয়াসহ ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ও ৩ জন মুক্তিযোদ্ধা মারাত্নক আহত হন। হালুয়াঘাট,

ময়মনসিংহ।

মতিউল ইসলাম বেগ,

বাবর আলী,

আহাম্মদ আলী,

আইনাল হক ,

ডাঃ মাহমুদ,

জিয়াউল হক,

দুলু মিয়া (শহিদ),

সামছুল হক,

নূর মোহাম্মদ,

আনসার আলী,

ইদ্রিস আলী,

আকবর আলী,

নুরুল ইসলাম,

কিতাব আলী,ম

আবুল মনছুর ,

শাহেদ আলী,

আইয়ুব আলী, মফিজ উদ্দিন,

লিয়াকত আলী প্রমুখ।

১৩৩ কামারকালীর যুদ্ধুঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ। নেত্রকোনা মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু,

আব্দুল হালিম,

আহাম্মদ হোসেন, আব্দুল আউওলায় প্রমুখ।

১৩৪ খাগরিয়া রেল সেতু ধ্বংস নেত্রকোনা ওসমান গনি,

মজিবুর রহমান ভূঁইয়া,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু,

আহম্মদ হোসেন ,

আব্দুল আউয়াল আকন্দ,

আব্দুল জলিল, সামছুদ্দিন প্রমুখ।

১৩৫ নয়াচিঙ্গী সেতু ধ্বংস টাঙ্গাইল কাদের সিদ্দিকী,

ক্যাপ্টেন ফজলু,

অধিনায়ক মানিক,

অধিনায়ক মকবুল,

হাবিলদার জুলহাস মিয়া খন্দকার প্রমুখ।

১৩৬ নান্দাইলের যুদ্ধঃ রাজাকার ঘাঁটিতে আক্রমণ। এ যুদ্ধে একজন মুক্তিযোদ্ধার শাহাদতবরণ। ময়মনসিংহ। কাজী হিরু,

হাসিম,

মাজাহারুল হক ফকির,

ইলিয়াছ চৌধুরী (শহীদ), শামছুল হক প্রমুখ।

১৩৭ নাউভাঙ্গারচরের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি টহল দলের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। রফিফুল ইসলাম,

আব্দুস সালাম,

আব্দুল হাই,

আকরাম হোসেন,

তোফাজ্জল হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

১৩৮ বেলকছির যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর আক্রমণ ও ক্ষতিসাধন। টাঙ্গাইল কমান্ডার হাবিবুর রহমান, সোনা উল্লা মন্ডল ( পুলিশ কনস্টেবল ) প্রমুখ।
১৩৯ বল্লভপুরের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি মিলিশিয়া দলের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। রজব আলী,

তোফাজ্জল হোসেন চুন্নু, মোকসেদ আলী,

হোসেন আলী,

আব্দুস ছালাম,

হাসমত আলী,

কালা মিয়া,

লাল মিয়া,

করম আলী প্রমুখ।

১৪০ একিয়ার কান্দার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি টহল দলের উপর আক্রমণ। গৌরীপুর,

ময়মনসিংহ।

রজব আলী,

মজিবুর রহমান,

সিরাজুল ইসলাম,

সুরুজ আলী,ম

সিরাজ মিয়া,

কাদির খাঁন,

নুরুল ইসলাম,

মঞ্জুরুল হক,

আজিজুল হাসান খাঁন,

হোসেন , চুন্নু মিয়া,

আজিমুদ্দিন প্রমুখ।

১৪১ কালিকাবাড়ির যুদ্ধঃ রাজাকার ক্যাম্পের উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। ২ ঘন্টা স্থায়ী যুদ্ধে একজন রাজাকার নিহত এবং কয়েকজন আহত। রজব আলী,

হাসিম উদ্দিন,

শফিকুল ইসলাম,

বোরহান উদ্দিন,

হারুন অর রশিদ প্রমুখ।

১৪২ পারঙপাড়ার যুদ্ধঃ পারংপাড়া এলাকায় মিলিশিয়া দলের উপর আক্রমণ। টাঙ্গাইল শামছুজ্জোহা ,

লতিফ সিদ্দকী,

ইলিয়াছ চৌধুরী,

আজিজুল হক,

আশরাফু আলম,

আব্দুল কুদ্দুছ,

ফজলুল হক,

হানিফ,

জয়নাল আবেদীন,

ইদ্রিস আলী প্রমুখ।

১৪৩ গফরগাঁও রাস্তায় অ্যামবুশঃ মিলিশিয়া টহল দলের উপর আক্রমণ। ময়মনসিংহ। মেজর আফছার উদ্দিন আহাম্মদ,

শামছুদ্দিন আহাম্মদ,

কুবেদ আলী,

মাইন উদ্দিন,

সুরুজ আলী,

শামসুল হক,

আব্দুল বাতেন প্রমুখ।

১৪৪ বিল বাগাইলের যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর সীমান্ত টহল দলের উপর আক্রমণ। হালুয়াঘাট,

ময়মনসিংহ।

শরিফুল ইসলাম,

নাজমুল হক,

রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া,

আব্দুল মজিদ, আব্দুর রহিম,

মুখলেছুর রহমান,

ওয়াহেদ আলী প্রমুখ।

১৪৫ বেনুয়া কান্দার যুদ্ধঃ রাজাকার ঘাঁটির উপর আক্রমণ। শেরপুর শহিদুল্লা,

হাফিজুর রহমান,

শামছুল হক মন্ডল,

জমির উদ্দিন,

ইদ্রিস আলী,

শহিদুল ইসলাম,

শামসুদ্দিন,

আব্দুল বারী প্রমুখ।

১৪৬ বারমারী ফরেস্ট অফিস আক্রমণঃ মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ ফরেস্ট অফিস ধ্বংস। শেরপুর হাবিবুল হক,

সন্দের আলী,

পিয়ার চৌধুরী,

সাইদুর রহমান,

মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।

১৪৭ রঙড়ার যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর টহল দলের উপর আক্রমণ। শেরপুর সুবেদার বেতের আলী,

হাবিলদার ( আর্মি) মৃত আবুল হোসেন,

সিপাহী আব্দুর রহিম,

আব্দুর রাজ্জাক,

হাবিলদার সিদ্দিক প্রমুখ।

১৪৮ বালিয়াবাড়ির যুদ্ধঃ রাজাকার দলের উপর আক্রমণ। কিশোরগঞ্জ হান্নান,

মুকসেদ আলী,

চাঁন মিয়া,

আলা উদ্দিন,

আব্দুল খালেক,

ওয়াজেদ আলী,

রেজ্জাক প্রমুখ।

 

১৪৯ ভুরুঙ্গামারীর যুদ্ধঃ পাকিস্তানি বাহিনীর টহল দলের উপর আক্রমণ। ঝিনাইগাতী,

শেরপুর।

হরমুজ আলী খান,

নাজমুল হক তারা,

মুসলিম উদ্দিন,

আব্দুস সামাদ,

ফজলুল কবির,

গিয়াস উদ্দিন,

আতাউর রহমান,

আব্দুল মজিদ,

আব্দুল হাকিম,

সুরুজ আলী,

দুলাল উদ্দিন,

মোফাজ্জ্বল ইসলাম প্রমুখ।

১৫০ হলদিগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ি আক্রমণঃ অধিনায়ক আবুল হাশিমের নেতৃত্বে হলদিগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ি আক্রমণ ও দখল। এ আক্রমণে দুজন মুক্তিযোদ্ধা আহত। শেরপুর আবুল হাশিম,

জাফর ইকবাল,

তোতা মিয়া,

লিয়াকত আলী,

আব্দুল কাদের প্রমুখ।

১৫১ মোগলটুলীর যুদ্ধঃ মিলিশিয়া ও রাজাকার অবস্থানের উপর মুক্তিবাহিনীর আক্রমণ। মুক্তাগাছা,

ময়মনসিংহ।

ডাঃ বাবর আলী,

মতিউর ইসলাম বেগ,

সুবেদার জিয়াউল হক,

আব্দুল আজিজ,

নূর মোহাম্মদ,

কিতাব আলী,

আবুল মনছুর ,

নাইমুদ্দিন,

মফিজ উদ্দিন,

আব্দুল বাছেদ আকন্দ,

খোরশেদ আলম প্রমুখ।

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!