You dont have javascript enabled! Please enable it!

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের সমাধিস্থলের তালিকা

 

ক্রমিক নম্বর শহীদের নাম, ঠিকানা কবরের অবস্থান এবং জিআর, ম্যাপ শিট নম্বর ঘটনার বর্ণনা
১. শহীদ সিরাজুল ইসলাম,

পিতাঃ মৃত ছায়েব আলী,

চর চারতলা, আশুগঞ্জ

আইজিএমএন স্টিমার কোম্পানি ( আশুগঞ্জ )।

১১১৭৬৩,  ৭৮ পি/৪

এখানে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্প ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী বিভিন্ন স্থান থেকে নিরীহ জনগণকে ধরে এনে হত্যা করে এখানে কবর দিত। এখানে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলামের কবর রয়েছে।
২. শহীদ আবুল হোসেন ,

পিতাঃ মৃত এলাহী বক্স, সোনারামপুর, আশুগঞ্জ

 

সোনারামপুর, আশুগঞ্জ।

১১৪৬২৯, ৭৮ পি/৪

১২ ডিসেম্বর যুদ্ধে ডিফেন্সে থাকাকালে তিনি শহীদ হন। তাঁকে এখানে দাফন করা হয়েছে।

 

৩. শহীদ আবু তাহের,

পিতাঃ মৃত হাজী আব্দুল আলী,

সোহাগপুর, আতকাপাড়া,

পানিশ্বর ( দ. ), আশুগঞ্জ।

সোহাগপুর, আতকাপাড়া।

১৫৮৬৩৭, ৭৮ পি/৪

৯ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাদের সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন। এখানে তাঁর কবর রয়েছে।
৪. শহীদ বিরাম আলী,

পিতাঃ মৃত মহরম আলী,

পানিশ্বর ( উত্তর ), সরাইল ।

বেড়াতলা।
২০১৬৩৭, ৭৮ পি/৪
৫ ও ৭ ডিসেম্বর বিটঘর গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সংঘটিত যুদ্ধে শহীদ হন। তাঁকে বেড়তলা গ্রামে দাফন করা হয়।
৫. শহীদ মোঃ মজিববুর রহমান,

চান্দুরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

রামপুর।

৩৫০৬৮৩, ৮৯ পি/৪

মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান বাড়ি ছিল বরিশাল। ডিসেম্বরে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন। এখানে তাঁকে কবর দেওয়া হয়।
৬. শহীদ হাবিলদার রফিজ উদ্দিন, চান্দুরা , ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর। চান্দরা, ডাকবাংলো।

৩৫৩৬৮৩, ৭৮ পি/৪

মুক্তিযোদ্ধা রফিজ উদ্দিনের বাড়ি ছিল ফরিদপুর জেলায়।

ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন। চান্দুরা ডাকবাংলো এলাকায় তাঁর কবর রয়েছে।

৭. শহীদ ইয়াসিন,

পিতাঃ মৃত মোঃ ইউনুস খান, পাহাড়পুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

ধোরানাল।

৪৪৪৫৬৭, ৭৯ এম/৫

আগস্ট মাসে আখাউড়া এলাকার যুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন। ধোরানাল গ্রামের হাই স্কুলের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
৮. শহীদ তালেব আলী,

পিতাঃ আফতাব উদ্দিন,

পাহাড়পুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

খাটিংগা।

৪১৮৫৬৯, ৭৯ এম/৫

জুলাই মাসে সীমান্ত এলাকার যুদ্ধে শাহদতবরণ করেন। তাঁকে খাটিংগা গ্রামে দাফন করা হয়।
৯. শহীদ আবু মিঞা,

পাহাড়পুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

আউলিয়া বাজার।

৪৯৫৫৪৫, ৭৯ এম/৫

পাকিস্তানি বাহিনী আবু মিঞা ও দারু মিঞা নামে ২ জন মুক্তিযোদ্ধা এবং ১ জন অজানা লোককে ধরে এনে এখানে হত্যা করে। এলাকার লোকজন তাঁদের এখানে কবর দেয়।
১০. শহীদ দারু মিঞা ,

পাহাড়পুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

আউলিয়া বাজার।

৪০৫৫৪৫, ৭৯ এম/৫

১১. শহীদ মোঃ রফিকুল ইসলাম,

পিতাঃ মৃত সৈয়দ আলী,

বিষ্ণুপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

কলাছড়া চা-বাগান।

৪২০৪৯৭, ৭৯ এম/৫

জুলাই মাসে মালু হাজী মুড়ার যুদ্ধে ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। এদের মধ্যে ২ জনের নাম যথাক্রমে শহীদ মোঃ রফিকুল ইসলাম ও শহীদ আঃ আলিম। অন্য ৫ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নাম জানা যায়নি। তাঁদের কলাছড়া চা- বাগানে দাফন করা হয়।
১২. শহীদ আব্দুল আলিম,

পিতাঃ মোঃ আব্দুল জব্বার,

এবং নাম না জানা ৫ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা,

বিষ্ণুপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

কলাছড়া চা-বাগান।

৪১০৪৯৭, ৭৯ এম/৫

১৩. শহীদ আবু তাহের,

সুলতানপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

রাধিকা পুল।

২৫৬৪৭০, ৭৯ এম/১

নভেম্বর মাসে রাধিকা পুলের কাছে শহীদ হন। রাধিকা পুলের দক্ষিণে কুমিল্লা-সিলেট রাস্তার পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
১৪. শহীদ সামছুল হক,

পিতাঃ মৃত ধন মিঞা,

সাদেকপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

সাদেকপুর।

১৫৬৫৪৯, ৭৯ এম/১

ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে পয়াগ যুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন। তাঁকে সাদেকপুর গোরস্থানে দাফন করা হয়।
১৫. শহীদ নজরুল ইসলাম,

পৌর ওয়ার্ড নম্বর ৩,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর।

দক্ষিণ পৈরতলা রেললাইনের দক্ষিণ পাশে।

২১৯৫৪৪, ৭৯ এম/১

৫ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন।
১৬. শহীদ মিয়া,

পিতাঃ মৃত সাহেব আলী,

বিটঘর , নবীনগর

বিটঘর হাইস্কুলের সামনে।

১৫৬৩৮৫, ৭৯ এম/১

সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানি সেনাদের সাথে মিরপুর সম্মুখযুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন।
১৭. শহীদ মোকাদ্দেছ,

পিতাঃ মৃত আব্দুল আজিজ,

নবীনগর পৌর এলাকা, নবীনগর।

থানার দক্ষিণ পাশের পুকুরের পূর্ব-দক্ষিণ কোণে।

০৮১৪৪৩, ৭৯ এম/১৩

নবীনগরে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্প ছিল। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তীযোদ্ধা মোকাদ্দেছ রেকি করার জন্য নবীনগর এলে পাকিস্তানি সেনারা তাঁকে ধরে ফেলে এবং নির্মমভাবে হত্যা করে । রাজাকার খলিলুর রহমান ঐ মুক্তিযোদ্ধাকে দেখিয়ে দেয়। এখানে গণকবরও রয়েছে।
১৮. শহীদ আব্দুস ছালাম সরকার,

পিতাঃ আব্দুল খালেক সরকার,

নবীনগর, পৌর এলাকা, নবীনগর।

নবীনগর হাইস্কুল মাঠ।

০৮১৪৪১, ৭৯ এম/১৩

ডিসেম্বর মাসে নবীনগর থানা মুক্ত করার সময় পাকিস্তানি সেনাদের সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন। তাঁকে এখানে সমাধিস্থ করা হয়। এখানে অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তিদেরও গণকবর রয়েছে।
১৯. শহীদ মোঃ আব্দুল্লাহ,

পিতাঃ মৃত মোঃ ইবী,

বিদ্যাকুট, নবীনগর

বিদ্যাকুট।
১৬-৪৭, ৭৯ এম/১
এ এলাকায় ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের একাধিকবার তুমুল যুদ্ধ সংঘটিত হয়। সম্মুখযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুল্লাহ শাহাদত বরণ করেন। যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাদল বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। এ যুদ্ধে প্রায় ৮০ জন পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকার নিহত হয়।
২০. শহীদ সেলিম,

পিতাঃ মৃত মোঃ ইসমাইল,

বিদ্যাকুট, নবীনগর।

সেলিম নগর।

১৪৬৪৭৯, ৭৯ এম/১

প্রথম সপ্তাহে পাকিস্তানি সেনারা পালানোর সময় মুক্তিযোদ্ধা সেলিম তাদের আত্নসমর্পণ করানোর চেস্টা করলে পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে তিনি শাহাদতবরণ করেন।
২১. শহীদ ছিদ্দিকুর রহমান,

পিতাঃ মৃত সিরাজ মিয়া,

কান্দাউক, নাছিরনগর।

আতিকুড়া।

৪০৯৪১০, ৭৮ পি/৮

নভেম্বর মাসে কালাউক ( লাখাই ) থানাধীন কাটিয়ারা গ্রামে পাকিস্তানি সেনাদের সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহদত বরণ করেন।

 

২২. শহীদ নুরুল রহমান,

পিতাঃ ছেলামত চৌধুরী,

নাছিরনগর।

ফুলপুর।

৩৩৪৭৮৫, ৭৮ পি/৮

১৩ নভেম্বর পাকিস্তানি সেনারা তাঁকে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করে।
২৩. শহীদ নসু মিঞা,

পিতাঃ মোঃ তজু মিঞা,

ধরখার, আখাউড়া।

বনগঞ্জ।

৩১১৫০২, ৭৯ এম/১

১৪ ও ১৫ এপ্রিল উজানীসার ব্রিজের যুদ্ধে তিনি শাহাদতবরণ করেন।
২৪. শহীদ মজিবুর রহমান,

পিতাঃ মৃত হাজী সাইদুজ্জামান,

ধরখার, আখাউড়া।

বনগঞ্জ।

৩১১৪০২, ৭৯ এম/১

২৫. শহীদ তারা মিঞা,

পিতাঃ মৃত আব্দুল খালেক,

মোগড়া, আখাউড়া।

গঙ্গাসাগরের পশ্চিম পাড়।

৩৩২৩৭৯, ৭৯ এম/১

সেপ্টেম্বর মাসে তাঁকে ও আশপাশের ৪২ জন সাধারণ নিরীহ মানুষকে ধরে এনে পাকিস্তানি সেনারা নির্মমভাবে হত্যা করে।
২৬. শহীদ মারজুল হক,

পিতাঃ মৃত তবদিল হোসেন,

মোগড়া, আখাউড়া।

গঙ্গাসাগরের পশ্চিম পাড়।

৩৩২৩৭৯, ৭৯ এম/১

২৭. শহীদ বাবরু মিঞা,

পিতাঃ মৃত শের আলী মিঞা,

মোগড়া, আখাউড়া।

গঙ্গাসাগরের পশ্চিম পাড়।

৩৩২৩৭৯, ৭৯ এম/১

২৮. শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল,

পিতাঃ হাবিলদার হাবিবুর রহমান,

মোগড়া, আখাউড়া।

দরুইন।
৩৩৮৩৮৭, ৭৯ এম/১
মার্চের মাঝামাঝি ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাঠানো হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ব্রাহ্মণবাড়ীয়াকে ঘিরে ৩ টি প্রতিরক্ষা ঘাঁটি গড়ে তোলে। পাকিস্তানি বাহিনী ১২ এফএফ এবং অন্যান্য বাহিনীর সহায়তায় ১৪ এপ্রিল হেলিকপ্টার গানশিপ, নেভাল গানবোট এবং এফ ৮৬ স্যাবর ফাইটার বিমানের সাহায্যে ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ওপর গঙ্গাসাগর দরুইনে নতুন প্রতিরক্ষা গড়ে তোলে। ১৭ এপ্রিল থেকে আক্রমণ তীব্রতর হতে থাকে। সিপাহি মোস্তফা কামাল একটুও বিচলিত না হয়ে তাঁর এলএমজি দিয়ে শত্রুর ওপর গুলি ছুড়তে থাকেন। শত্রুরা আরও নিকটবর্তী হলে ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কোম্পানি পশ্চাদপসরণ করে। সিপাহি মোস্তফা কামালের নির্ভীক আত্নদানের কারনেই অন্য সৈনিকেরা নিরাপদে অক্ষত দেহে সরে যেতে সক্ষম হয়। গঙ্গাসাগর ও দরুইন পাকিস্তানি দখলে চলে যায়। পরে বুলেট ঝাঝরা হয়ে যাওয়া মোস্তফা কামালের লাশ পাওয়া যায়। তাঁর মহান আত্নত্যাগের বিনিময়ে অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন রক্ষা পাওয়ার কারনেই বাংলাদেশ সরকার তাঁকে বীরশ্রষ্ঠ খেতাব ভূষিত করে।
২৯. শহীদ ইদন খান,

পিতাঃ মৃত গোলাম নবী খান,

আখাউড়া (দক্ষিণ ), আখাউড়া।

দেবগ্রাম।

৩৪৫৪৯৪, ৭৯ এম/১

এপ্রিল মাসে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন।
৩০. শহীদ আব্দুর রহমান ( চক্র মিঞা ),

পিতাঃ জলফ মিঞা,

আখাউড়া ( উত্তর ), আখাউড়া।

খড়মপুর মাজার কবরস্থান।

৩৪৯৪৪৫, ৭৯ এম/১

৩১. শহীদ ক্যাপ্টেন বদিউজ্জামান,

পিতাঃ মোঃ ফজলুল রহমান,

আখাউড়া ( দক্ষিণ ) , আখাউড়া।

আযমপুর।

৩৫৯৪৫৪, ৭৯ এম/১

নভেম্বর মাসে ক্যাপ্টেন মতিউর রহমানের নেতৃত্বে সিংগার বিল-আযমপুর এলাকা মুক্ত করার জন্য মিত্র ও মুক্তিবাহিনী যৌথভাবে এখানে ডিফেন্স নেয়। ৩ দিনের ভয়াবহ যুদ্ধে এ এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে। এ যুদ্ধে তিনি শাহাদতবরণ করেন।
৩২. শহীদ সিপাহি রুহুল আমিন, আখাউড়া (দক্ষিণ ) আখাউড়া। আযমপুর।

২৫৯৪৫৪, ৭৯ এম/১

৩৩. শহীদ আলমগীর কবীর, বীরপ্রতীক

পিতাঃ মৃত আব্দুল করিম

মেহারী , কসবা।

শিমরাইল হাইস্কুল মাঠ। ১৮১৩১৬, ৭৯ এম/১ সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন। যুদ্ধে বেশ কিছুসংখ্যক পাকিস্তানি সেনা হতাহত হয়েছে।
৩৪. শহীদ আব্দুর রহিম

কুটি, কসবা।

কুটি চৌমুহানী।

২৪৪২৮৫, ৭৯ এম/১

অক্টোবর চিলমারী ( রংপুর ) দখলের সময় তিনি শহীদ হন। তিনি ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১ জন সৈনিক ছিলেন। কসবা থানার খেওরা গ্রামে তাঁর বাড়ি।
৩৫. শহীদ শাহজাহান সরকার, বিনাউটি, কসবা।  ইমামবাড়ি।

৩১১৩৩৪, ৭৯ এম/১

মে মাসে ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক শাহজাহান সরকারকে কর্নেল গাফফার রেকি করার জন্য প্রেরণ করেন। একটি ম্যাপসহ তিনি ধরা পড়লে পাকিস্তানি সেনারা তাঁকে হত্যা করে।
৩৬. শহীদ আবুল কাশেম,

রায়েক, কসবা।

সামপুর।

৩১৯১৭৫, ৭৯ এম/২

সীমান্ত এলাকার যুদ্ধে শাহাদতবরণ করেন। এখানে তাঁর কবর রয়েছে।
৩৭. শহীদ সেলিম খান,

রায়েক, কসবা।

সামপুর।

৩১৯১৭৫, ৭৯ এম/২

৩৮. ৪৯ জন শহীদের কবরঃ

শহীদ মোঃ সাকিল মিয়া,

শহীদ মোঃ আব্দুর রশিদ,

শহীদ মোঃ আনসার আলী,

শহীদ সিপাহি মোঃ সাইদুল হক,

শহীদ মোঃ আব্দুল বারী খন্দকার ( ইপিআর ),

শহীদ মোঃ মতিউর রহমান,

শহীদ মোঃ ফরিদ মিয়া,

শহীদ মোঃ সিরাজুল ইসলাম,

শহীদ মোঃ আবেদ আহম্মেদ,

শহীদ মোঃ আব্দুল আউয়াল,

শহীদ মোঃ জামাল উদ্দিন,

শহীদ শ্রীপরেশ চন্দ্র মল্লিক,

শহীদ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,

শহীদ মোঃ আমির হোসেন,

শহীদ মোঃ আব্দুস সালাম সরকার,

শহীদ মোঃ শওকত,

শহীদ মোঃ তাজুল ইসলাম,

শহীদ শ্রী আশুরঞ্জন দে,

শহীদ মোঃ মোরশেদ মিয়া,

শহীদ মোঃ রফিকুল ইসলাম,

শহীদ না. সু. মো. বেলায়েত হোসেন ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ মোঃ তারু মিয়া,

শহীদ ল্যা. না. মোঃ আব্দুল খালেক ( ১ম ইবিআর ),

শহীদ সিপাহি মোঃ হুমায়ুন কবীর ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ মোঃ আব্দুল কাইয়ুম,

শহীদ সিপাহি মোঃ নুরুল হক (ইপিআর ),

শহীদ না সু মোঃ মাইনুল ইসলাম ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ মোঃ মোশারফ হোসেন, শহীদ মোঃ মতিউর রহমান,

শহীদ সিপাহি  মোঃ তজিম উদ্দিন ( ১ম ইবিআর ),

শহীদ মোঃ আব্দুল অদুদ,

শহীদ সিপাহি মোঃ মোসলীম মৃধা ( ইপিআর ),

 শহীদ মোঃ নোয়াব আলী,

শহীদ না. সু. মোঃ আব্দুস সালাম ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ না মোঃ মোজাম্মেল হক ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ মোঃ মোজাহিদ,

শহীদ মোঃ ফকরুল আলম,

শহীদ সিপাহি মোঃ আক্কাছ আলী ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ না. মোঃ আঃ সাত্তার ( ৪র্থ ইবিআর ),

শহীদ হাবি. মোঃ তৈয়ব আলী ( ইবিআর),

শহীদ মোঃ আঃ জব্বার,

শহীদ মোঃ জাকির হোসেন,

শহীদ সিপাহি মোঃ দর্শন আলী ( ৪র্থ ইবিআর),

বাকি ৩ জনের নাম অজ্ঞাত, বায়েক, কসবা।

কোল্লাপাথার।

২৮৫৩১৫, ৭৯ এম/১

মেজর জেনারেল ফজলুল কবীর, লে কর্নেল গাফফার,

মেজর মহসীন, ক্যাপ্টেন কবীর, মেজর হায়দার, মেজর হুদা, কর্নেল শওকত আলী, মেজর জেনারেল আইনউদ্দিন, লে. জেনারের হারুন, সুবেদার ফরিদ (বিডিআর),

সুবেদার ওহাব , সুবেদার আলী আকবরের নেতৃত্বে বাংলার বীর সেনানীরা কসবা ও আখাউড়া এলাকার পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে ৯ মাস বীরদর্পে যুদ্ধে করে। এ এলাকার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যুদ্ধে শাহাদতবরণকারী মুক্তিযোদ্ধাদের কোল্লাপাথরে দাফন করা হয়।

৩৯. ১৩ জন শহীদের কবরঃ

শহীদ লে. আজিজুর রহমান,

শহীদ সুবেদার আবুল হোসেন,

শহীদ হাবিলদার আব্দুল আলীম, বীরবিক্রম,

শহীদ হাবিলদার আবুল কাশেম,

শহীদ নায়েক আবুল হোসেন,

শহীদ ল্যান্স নায়েক নুরুল হক,

শহীদ সিপাহি আবেদ আলী,

শহীদ সিপাহি এনামুল হক,

শহীদ সিপাহি আবুল কাশেম,

শহীদ সিপাহি বোরহান উদ্দিন,

শহীদ সিপাহি রফিকুল ইসলাম,

শহীদ সিপাহি আব্দুর রাজ্জাক,

শহীদ আবুল হোসেন,

গোপীরাথপুর, কসবা।

লক্ষ্ণীপুর।

৩৩৪২৮৭, ৭৯ এম/১

সেপ্টেম্বর মাসে রমজানের ঈদের পরদিন চন্দ্রপুর যুদ্ধে উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধাগণ শাহাদতবরণ করেন।
৪০. শহীদ আবুল জাহিদ ( আবু ),

গোপিনাথপুর, কসবা।

লক্ষ্ণীপুর।

২১৩৩৩৬, ৭৯ এম/১

সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন।
৪১ শহীদ সাইফুল ইসলাম ( সাফু ),

গোপীনাথপুর, কসুবা।

লক্ষ্ণীপুর।

২১৩৩৩৬, ৭৯ এম/১

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!