শাফায়াত, ক্যাপ্টেন
স্থান, বরগুনা।
অপরাধঃ ১৭ মে ক্যাপ্টেন শাফায়াতের নেতৃত্বে ৪ জন পাকসেনা স্পীডবোটে বরগুনা আসে। পরদিন ভোররাতে অপারেশন চালিয়ে শত শত নারী, পুরুষ ও শিশুকে জেলখানায় নিয়ে যায়। রাতে জেলখানা থেকে যুবতীদের ধরে নিয়ে পিডব্লিউডির ডাকবাংলোয় ধর্ষণ করে। ২৯ এবং ৩০ মে বরগুনা জেলখানার ভিতর গুলি করে ৭৬ জনের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সে জড়িত ছিল।
সাক্ষীঃ ফারুক, যিনি ৫ বার গুলি খেয়েও বেঁচে যান।
ক্যাপ্টেন শাফায়াত ও তার সহযোগীদের গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও সকল ধরণের মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা যায়।
সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ কোষ অষ্টম খণ্ড- মুনতাসির মামুন সম্পাদিত