You dont have javascript enabled! Please enable it!

কর্ণফুলী নদীতে ভাসমান বাঁশের চালানে অভিযান, চট্টগ্রাম

রাঙ্গুনিয়া থানার অন্তর্গত বিহারি হাটের পূর্ব পাশে কর্ণফুলী নদীর উত্তর পাড়কে অভিযনের স্থান হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। বাঁশের চালান মূলত চন্দ্রঘোনা পেপার মিলের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে পাকবাহিনী অনেক সময় কৌশ হিসেবে এই বাঁশ চালানকে ব্যবহার করত। ১০ থেকে ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা ইমাম, শরীফের নেতৃত্বে (সুবেদার রহম্ন, হাবিলদার গোলাপ, সিপাহী আজিজ, প্রদ্যোৎপাল, ওবায়েদ, কাশেম, রুহুল আমিন) ২ ভাগে ভাগ হয়ে কর্ণফুলীর পূর্ব পাড়ে অবস্থান নেন। ২য় দলের আওতার মধ্যে আসার সাথে সাথে তাঁরা গুলিবর্ষণ শুরু করেন। সাথে সাথে ১ম দলও গুলিবর্ষণ করেন। বাঁশের চালান থেকে গুলি করা হয়। অভিযানে শত্রু পক্ষে ৫ জন মারা যায় ও তারা বাঁশের চালান নিয়ে পালিয়ে যায়।
[৫৯৭] কে.এম. আহসান কবীর

সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ কোষ ষষ্ঠ খণ্ড- মুনতাসির মামুন সম্পাদিত