You dont have javascript enabled! Please enable it!

ইফতেখার আহমেদ রানা, ব্রিগেডিয়ার (পি.এ.-১৭৩৮)
ইউনিটঃ ৩১৩ ব্রিগেড
আহমেদ মোক্তার খান, লে.কর্নেল (৩০ এফ.এফ.পি.টি.সি.-৪৩১৮)
আব্দুল ওয়াহিদ, ক্যাপ্টেন (৩০ এফ.এফ.পি.এস.এস.-৮৪৬৪)
আবরার হোসেন, ক্যাপ্টেন (৩০ এফ.এফ.পি.এস.এস.-৯৬৩৪)
আব্দুল ওয়াহিদ মুঘল, মেজর (২২ বেলুচ, পি.টি.সি-৪৬৬৪)
জাভেদ, মেজর (৩০ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স)

স্থানঃ সিলেট। অপরাধঃ ২২ বেলুচ, ৩০ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স, সমন্বয়ে গঠিত ৩১৩ বিগ্রেড কমান্ডার ছিল বিগ্রেডিয়ার ইফতেখার আহমেদ রানা। ১৩ এপ্রিল বিগ্রেডিয়ার রানা ও তার সহযোগী সৈন্যরা শহরের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি বিমলাংশু সেঙ্গুপ্তকে ধরে নিয়ে যায়। তিনি আর ফিরে আসেননি। এ সময় এরা চা-শ্রমিক নেতা পূর্ণেন্দু সেনগুপ্ত এবং নায়েব সত্যেন্দ্র ভৌমিককেও ধরে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালায়। শুধু তাই নয়, সিলেট শহর ও আশপাশের সংগঠিত সকল হতাকাণ্ড, ধর্ষণ ও লুটপাটেও বিগ্রেডিয়ার রানা ও তার সহযোগীরা অংশগ্রহণ করে। মেজর জাভেদ কমলগঞ্জ থেকে লাতু পর্যন্ত সংঘটিত সকল প্রকার হত্যা, নির্যাতন, নারী নির্যাতন, লুট, অগ্নিসংযোগ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য দায়ী।
৩১৩ বিগ্রেডের বিগ্রেড কমান্ডার এবং এই বিগ্রেডের অন্তর্গত সকল পাক অফিসারদের গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা যায়।
[১৪] ডা. এম. এ. হাসান

সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ কোষ ষষ্ঠ খণ্ড- মুনতাসির মামুন সম্পাদিত

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!