জয়বাংলা পুকুর বধ্যভূমি, গোপালগঞ্জ
মুক্তিযুদ্ধের সময় গোপালগঞ্জ উপকেণ্ঠ জয়বাংলা পুকুর বধ্যভূমিতে পাকবাহিনী অনেক মানুষকে হত্যা করে। এঁদের মধ্যে কয়েক জনের পরিচয় জানা যায়, এঁরা হলেন-
১। মাহবুবুর রহমান চৌধুরী (পিতা-মনসুর আলী) ২। গুলজার হোসেন চৌধুরী (পিতা-আহমদ হোসেন চৌধুরী) ৩। হারুন রশীদ মোল্লা (পিতা-আ. রাজ্জাক মোল্লা, প্রধান শিক্ষক মানিকহার উচ্চবিদ্যালয়) ৪। আসাদ সরকার (পিতা-আ. খালেক সরদার) ৫। মোসলেম শেখ (পিতা-আ. জাব্বার শেখ) ৬। বালা মোল্লা (পিতা-মোজাম মোল্লা) ৭। আবদুল বারেক শেখ (পিতা-আদম শেখ) ৮। ইউনুস আলী সিকদার (পিতা-মোশারফ হোসেন সিকদার) ৯। দাদ শেখ (পিতা-আবদুল সামাদ শেখ) ১০। আযাহার মোল্লা (পিতা-আ. গফুর মোল্লা) ১১। সুধীর বিশ্বাস (পিতা-নবকুমার বিশ্বাস) ১২। শধীন্দ্রনাথ বিশ্বাস (পিতা-শষ্ঠীচরণ বিশ্বাস) ১৩। নারায়ণ মণ্ডল (পিতা-বিরণ মণ্ডল) ১৪। শ্রী সন্তোষ কুমার দাস (প্রভাষক-কায়েদে আজম মেমোরিয়াল কলেজ) ১৫। কুটি মিয়া শেখ ও আসাদ শেখ (পিতা-সলিমউদ্দিন শেখ) ১৬। মনি মিয়া (পিতা-রুস্তম শেখ) ১৭। বেলায়েত শেখ (পিতা-ইয়াকুব শেখ) ১৮। শচীন্দ্রনাথ বৈদ্য (পিতা-কৃষ্ণবন বৈদ্য) ১৯। কিবরিয়া খান ও ফিরোজ খান (পিতা-লালউদ্দিন খান) ২০। আবু তারা কাজী (পিতা-আজু কাজী) ২১। মাহাবুব আলী খান (পিতা-তনু খান) ২২। আবদুল লতিফ ফকির (পিতা-আশরাফ আলী ফকির) ২৩। ডা. মন্নান মোল্লা (পিতা- আবদুল গনি মোল্লা) ২৪। শওকত আলী (পিতা-ওয়াসির উদ্দিন উকিল) ২৫। আবদুল আলী গাজী (পিতা-তফাজ্জাল গাজী) ২৬। আলাউদ্দিন কাজী (পিতা-আ. খালেক কাজী) ২৭। আ. মালেক (পিতা-কলমদার মল্লিক) ২৮। মোস্তাফিজুর রহমান বাচ্চু (পিতা-আবুবকর সিদ্দিক)।
[৩৪] ডা. এম.এ. হাসান
সূত্র: মুক্তিযুদ্ধ কোষ (দ্বিতীয় খণ্ড) – মুনতাসীর মামুন সম্পাদিত