২ এপ্রিল ১৯৭১ঃ বাহিনী পুনর্গঠন ও প্রতিরোধ যুদ্ধ
বন্দী পাক অফিসার লে. আতাউল্লাহ শাহকে ঝিনাইদহ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গনের সদর দফতর চুয়াডাঙ্গাতে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কমান্ডার মেজর এমএ ওসমান চৌধুরী তাঁর জবানবন্দী নেন। এদিন কুষ্টিয়ায় অবরুদ্ধ ২৭ বালুচের বেচে যাওয়া অবশিষ্ট সৈন্য বের হয়ে যশোরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। রাস্তায় ব্যারিকেড থাকায় তারা গাড়ী পরিত্যাগ করে গ্রামের ভিতর ঢুকে পড়ে। তারা গুলি করতে করতে আগাতে থাকে এক্সময় তাদের গুলি শেষ হয়ে যায় এক সময় জনতা তাদের ধরে মেরে ফেলে। ২৭ বালুচের ডি কোম্পানির আর কেউ বেচে রইল না। এদিন মেহেরপুরের এসডিও তৌফিক এলাহি চৌধুরী, ঝিনাইদহের এসডিপিও মাহবুব উদ্দিন আহমদ, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের অধ্যাপক শফিক উল্লাহ মেজর ওসমানের সাথে দেখা করেন। মেজর অসমান মাহবুবকে ঝিনাইদহের দায়িত্ব প্রদান করেন।