You dont have javascript enabled! Please enable it!

১ এপ্রিল ১৯৭১ঃ আগরতলায় নেতৃবৃন্দ

কুমিল্লায় নিয়োজিত মেজর হাবিবুল্লাহ বাহার আগরতলা যান পরে সেখান থেকে রামগড় যান। সেখানে মেজর জিয়া এবং ক্যাপ্টেন রফিকের সাথে সাক্ষাৎ করেন। মেজর হাবিবুল্লাহ বাহার আবার ফিরে আসেন আগরতলা সেখান থেকে আবার যান কসবায় মমতাজ বেগমের বাড়ীতে। মমতাজ বেগমের বাড়ীতে পেয়ে যান কর্নেল অবঃ ওসমানীকে। ওসমানী সীমান্ত অতিক্রম করতে লজ্জা পাচ্ছিলেন। তিনি সকলকে বলেন ৬৫ তে তিনি ভারতের বিরুদ্ধে লড়েছেন তাই তিনি ভারত গেলে এরেস্ট হতে পারেন। মেজর বাহারের পীড়াপীড়িতে এক শর্তে রাজী হন। তিনি সেনাবাহিনীতে ছিলেন এ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না এমএনএ পরিচয় দিতে হবে। মেজর বাহার ৯১ বিএসএফ ব্যাটেলিয়নে ওসমানীকে নিয়ে যান এবং যথারিতি এমএনএ হিসেবেই পরিচয় করান ব্রিগেডিয়ার পাণ্ডের সাথে কথা বলতে বলতে পাণ্ডে ওসমানীকে চিনে ফেলেন। তারা দুজনেই ভারতীয় আর্মির ব্যাচমেট ছিলেন। ওসমানী এদিন সিরাজুল হক(এমএনএ কসবা – বুরিচং, সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য আওয়ামী লীগ এবং বর্তমান আইন মন্ত্রীর পিতা), আব্দুল কুদ্দুস মাখন, রেহমান সোবহানের সাথে তার প্রথম বৈঠক করেন।

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!