You dont have javascript enabled! Please enable it!

বিশ্ব-ভ্রাতৃত্ব, সহনশীলতা ও মৌলিক ইসলামী আদর্শ প্রচারসহ বিভিন্ন উদ্দেশে
রাষ্ট্রপতির ইসলামী ফাউণ্ডেশন অধ্যাদেশ-১৯৭৫ জারী

ইসলামী কেন্দ্র, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, একাডেমী, মসজিদ ইত্যাদি স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি ও সভ্যতার ইসলামের অবদানের উপর গবেষণার প্রচেষ্টা, বিশ্ব-ভ্রাতৃত্ব, সহনশীলতা ও ন্যায়। বিচারের মৌলিক ইসলামী আদর্শ প্রচার এবং ইসলামী ইতিহাস দর্শন, আইন ও ব্যবহার শাস্ত্রের গবেষণা ও গঠন-পাঠনের উন্নয়ন, পুস্তক প্রণয়ন ইত্যাদি সাধনের উদ্দেশে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ১৯৭৫ সালের ২৮শে মার্চ তারিখে “ইসলামী ফাউণ্ডেশন অধ্যাদেশ, ১৯৭৫” জারী করেন বলিয়া গতকাল ঢাকায় প্রকাশিত এক সরকারী হ্যাণ্ড আউটে জানা গিয়েছে।
এই ফাউণ্ডেশন পরিচালনার দায়িত্ব একটি বাের্ড অব ট্রাস্টিস’-এর উপর ন্যস্ত হইবে এবং সংস্কৃতি ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রী মহােদয় এই বাের্ডের চেয়ারম্যান। সংসদ সদস্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সরকারের দায়িত্বশীল কর্মচারী এবং প্রখ্যাত ধর্মতত্ত্ব বিষয়ক বিশেষজ্ঞগণ এই বাের্ডের সদস্য থাকিবেন।

সূত্র: দৈনিক আজাদ, ১৭ এপ্রিল ১৯৭৫
দিনলিপি বঙ্গবন্ধুর শাসন সময় ১৯৭৫ – অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ ও শাহজাহান মৃধা বেনু সম্পাদিত

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!