ছাত্রলীগের সবচে ব্যর্থ নেতা ছিলেন ওবায়দুল কাদের, বাহালুল মজনুন চুন্নু, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, খ ম জাহাঙ্গীর
ছাত্রলীগের দুটি সোনালী সময় ছিল একটি ৬২-৬৪, আরেকটি ৬৯-৭১। ছাত্র লীগের সবচে করুন অবস্থা ছিল ৬৫-৬৭, ৮০-৮২ সনে। এ অনুমানটি করা হয় প্রধান ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক ছাত্র রাজনীতির হিসেব কষে। ৮০-৮২ এ ছাত্র লীগ সভাপতি ছিলেন ওবায়দুল কাদের, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং সাধারন সম্পাদক ছিলেন বাহালুল মজনুন চুন্নু( পরে বিদ্রোহী কমিটি), খ ম জাহাঙ্গীর। সংগঠনটি ৮২ সনের ডাকসুতে কাদের নানক প্যানেল দেয় যা ছিল ডাকসুর ইতিহাসে ছাত্রলীগের সবচে দুর্বল প্যানেল এবং সে নির্বাচনে ছাত্রলীগ ৪র্থ হয়। ফলাফলে দেখা যায় বাসদ ছাত্রলীগ ডাকসুর ২০টি আসনের ভিপি জিএস সহ ১২টি এবং হল সংসদে ১৪টি আসন লাভ করে। ছাত্রদল এজিএস সহ ৪টি হল সংসদে ৬৫টি আসন লাভ করে। ছাত্রলীগ ২টি সহ হল সংসদে ১৮টি আসন পায়। শিবির ১টি সহ হল সংসদে ৬টি আসন পায়। ছাত্র ইউনিয়ন হল সংসদে পায় ১৬টি। জাসদ ছাত্রলীগ হল সংসদে পায় ৬টি। ছাত্রলীগ বিদ্রোহী ফজলু চুন্নু হল সংসদে ৩টি পায় । ছাত্রলীগের ভিপি প্রার্থী কাদের ৪র্থ হন। ছাত্রলীগের জিএস প্রার্থী নানক হন ৬ষ্ঠ। ইসলামী ছাত্র শিবির প্রার্থী ৩য় হয়। মুল পদ ভিপি জিএস এর ভোটের হিসেবেই কিন্তু দলের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। সে হিসেবে ছাত্রলীগ ৪র্থ হয়।