১৩ মে বৃহস্পতিবার ১৯৭১
সামরিক শাসনকর্তা লে. জেনারেল টিক্কা খান মুক্তিবাহিনীর সেনাপতি জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানীকে ২০ মে সকাল ৮টায় ১নং সামরিক আদালতে হাজির হবার নির্দেশ দেন। মুক্তিবাহিনীর সাথে কয়েক দফা সংঘর্ষের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী মুন্সীগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি দখল করে। নিম্নলিখিত ব্যক্তিবর্গের নেতৃত্বে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটির শাখাসমূহ গঠিত হয়। নাজমূল হােসেন-সিলেট, সাবেক এম. পি. এ. হাজী এনামউল্লাহ ও মিসিরউল্লাহ-মৌলভীবাজার, বদরুদ্দিন আহমদ ও মােঃ বাতির মিয়া-কুলাউড়া, হাজী আফতাব উদ্দিন আহমদ ও আক্কাস আলী। সরকার-বড়লেখা, আবদুল গফুর, হাজী আজমল খান ও আবদুল করিম-রাজনগর, মুন্সী মােঃ আরিফ-কমলগঞ্জ ও হাজী আবদুল রশীদ-শ্রীমঙ্গল। | পি.ডি.পি-র সহ-সভাপতি মৌলবী ফরিদ আহমদ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
সূত্র : দিনপঞ্জি একাত্তর – মাহমুদ হাসান