You dont have javascript enabled! Please enable it! রবীন্দ্রনাথ সংগীত বর্জনের বিরোধিতা - সংগ্রামের নোটবুক
শিরোনাম সূত্র তারিখ
রবীন্দ্রনাথ সংগীত বর্জনের বিরোধিতা বাংলাদেশ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ ৩১ মার্চ,১৯৭১

রবীন্দ্র সংগীত সম্পর্কিত সিদ্ধান্তঃ ১৮ বুদ্ধিজীবীর বিবৃতি

স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় ২৩শে জুন ১৯৬৭ তারিখে মুদ্রিত একটি সংবাদের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। এত সরকারী মাধ্যম হতে রবীন্দ্র-সংগীতের প্রচার হ্রাস ও বর্জনের সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত আমরা অত্যন্ত দুঃখজনক বলে মনে করি। রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য বাংলা ভাষাকে যে ঐশ্বর্য দান করেছে, তাঁর সঙ্গীত আমাদের অনুভূতিকে যে গভীরতা ও তীক্ষ্ণতা দান করেছে তা রবীন্দ্রনাথকে বাংলাভাষী পাকিস্থানীদের সাংস্কৃতিক সত্তার অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত করেছে। সরকারী নীতি নির্ধারণের সময় এই সত্যের গুরুত্বকে মর্যাদা দান অরা অপরিহার্য।
(দৈনিক পাকিস্থান, ২৫ শে জুন ১৯৬৭)

ঐ বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ছিলেন D: মুহম্মদ কুদরত-ই-খুদা, D: কাজী মোতাহের হোসেন, বেগম সুফিয়া কামাল, শিল্পী জয়নুল আবেদীন, জনাব এন,এ,বারি, অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল হাই,অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, ডঃ খান সরওয়ার মুরশিদ,কবি সিকান্দার আবু জাফর,অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, ডঃ নীলিমা ইব্রাহিম,ডঃ আহমদ শরীফ,কবি শামসুর রহমান, কবি হাসান হাফিজুর রহমান, কবি ফুল শাহাবুদ্দীন, ডঃ আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, ডঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।

* ’সংবাদ’ পত্রিকায় বিবৃতিতে শহীদুল্লাহ কায়সারের নাম যুক্ত প্রকাশিত হয়।