You dont have javascript enabled! Please enable it! 1971 | আফজাল হোসেন | ভারতে পড়ে থাকা ৫২ মুক্তিযোদ্ধার কবরের খবর কেউ রাখেনি। (Video) - সংগ্রামের নোটবুক

আফজাল হোসেন
আফজাল হোসেন একজন সমাজকর্মী। অরিজিন পশ্চিমবঙ্গ। শিলং থাকেন। সেখানে প্রথম মসজিদ তৈরি করে তাদের পরিবার। মুক্তিযুদ্ধের সময় বর্ডারে যে লাশ পাওয়া যেত সেগুলো মিলিটারি হাসপাতালে আনা হত। তারা তাদের মসজিদে পাঠাতো দাফনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য। পরিচয়হীন লাশের দাফন কেউ করতে চাইতো না। একজন-দুইজন করে লাশের সংখ্যা বাড়তেই থাকে। তখন উনি তার ভাই আহমেদ হোসেনের সাথে দাফন কমিটি করে নেন। জামশেদ আলী, মহিবুর রহমান, হানিফ মোহাম্মদ তাদের সাথে যোগ দেয়। আফজাল হোসেন ছিলেন চেয়ারম্যান। প্রায় ৫২ টা কবর দেয়া হয়। কিন্তু কেউ সেগুলোর খোঁজ নিতে আসেনি। লাশগুলো ছিলো ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী। এছাড়া তারা হাসপাতালের আহতদের সাহায্য করেন। দাফন হত রাতে। কবরস্থান এখনো যত্ন করে রাখা আছে। তবে কতদিন থাকবে নিশ্চিত নয়।
[English version]
Afzal Hossain is a social worker of Shillong. Originally, he is from West Bengal. But for a long time, his family stays in Shillong. His family started the first mosque in Shillong. During the liberation war of Bangladesh many dead bodies were found near the India-Bangladesh border which were carried by the military hospital. They used to send the bodies to him for burial. No-one was interested to bury those unnamed bodies. The number of the bodies were gradually rising and they buried about 52 dead bodies. No one came to find those people ever. The ages of the bodies were from 18 to 25. Afzal Hossain created a committee along with his brother named Ahmed Hossain to complete the burial process. Some others named Mohibur Rahman, Hanif Mohammad, Zamshed Ali were associated with their works. The bodies were usually buried at night. The graveyard is still there but they are not sure for how long they could exist.

Written and translated by – Dr Razibul Bari

Click here for the video