৬ দফার বিরুদ্ধে মওলানা ভাসানী
এরা নিজেদের চীনপন্থী বলেও থাকেন। একজন এক দেশের নাগরিক কেমন করে অন্য দেশপন্থী, প্রগতিবাদী হয়? আবার জনগণের স্বায়ত্তশাসনের দাবিকে বিচ্ছিন্নতাবদী বলে চিৎকার করে। ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে আলােচনা করতে চাই, তবে যদি তদন্ত করা যায় তবে দেখা যাবে, মাসের মধ্যে কতবার এরা পিন্ডি করাচী যাওয়া-আসা করে, আর পারমিটের ব্যবসা বেনামীভাবে করে থাকে। এদের জাতই হলাে সুবিধাবাদী। এর পূর্বে মওলানা ভাসানী সাহেবও ছয়-দফার বিরুদ্ধে বলেছেন, কারণ দুই পাকিস্তান নাকি আলাদা হয়ে যাবে।
রেফারেন্স: কারাগারের রােজনামচা, ২ জুন ১৯৬৬