দারোগার হাট বাজারের যুদ্ধ(এপ্রিল/মে)
কাঁটাচড়া ইউনিয়নের দারোসা বাজার হতে কিছু দুরে মাইন ফাটিয়ে মুক্তিবাহিনী পাক বাহিনীর একটি গাড়ী উড়িয়ে দেয়। মাইন ফাটলে প্রায় ৬ জন পাক বাহিনীর লোক মারা যায়। এরপর এখানে প্রায় ৬ ঘন্টা ধরে যুদ্ধ হয়। পরে ওরা পিছু হটতে শুরু করে এবং পলায়ন করার সময় কয়েকজন লোককে হত্যা করে। তাদের মধ্যে হাজী দুলাল মিয়া অন্যতম।
মিঠানালা কমিউনিটি সেন্টার, দূর্গাপুর হাইস্কুল ও আবু তোরাব হাইস্কুলে অবস্থানরত রাজাকার ও পাক বাহিনীর সৈন্যদিগকে পুনঃ পুনঃ আক্রমণ চালিয়ে উৎখাত করা হয়। এসমস্ত অভিযানে আমাদের মুক্তিবাহিনীর লোকও মারা যায়। দূর্গাপুর হাইস্কুল অভিযানে ফরিদ আহমেদ নামে একজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। পাক সেনাদের বাংকারে গ্রেনেড ছোড়ার সময় হঠাৎ প্রতিপক্ষের একটি বুলেট তার বুকে বিদ্ধ হয়।