শিরোনাম | সূত্র | তারিখ |
বাংলাদেশে জাতিসংঘ তৎপরতার সংক্ষিপ্ত চিত্র | দি ইউনাইটেড নেশনস ইন বাংলাদেশঃ টমাস অলিভার | ১ এপ্রিল থেকে ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ |
১৯৭১,
১ই এপ্রিল, জেনারেল সেক্রেটারি পাকিস্তান সরকারকে UN এর মানবিক সহায়তার প্রস্তাব করে।
২২ই এপ্রিল, জেনারেল সেক্রেটারি, আনুষ্ঠানিকভাবে পুর্ব পাকিস্তানের ভোগান্তি পরিত্রাণের জন্য UN এর মানবিক সহায়তার প্রস্তাব তোলেন।
২৯ই এপ্রিল, পূর্ব পাকিস্তানের শরণার্থীদের প্রতি UN সহায়তার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে জেনারেল সেক্রেটারি UNHCR মনোনীত করেন।
২২এ মে, জেনারেল সেক্রেটারির মানবিক সহায়তার প্রস্তাব পাকিস্তান গ্রহণ করে।
৩ই জুন, ত্রাণ কার্যক্রমের প্রস্তুতির জন্য সহ: সাধারণ সম্পাদক Kittani পাকিস্তান পরিদর্শন করেন।
৭ই জুন, জরুরী ভিত্তিতে সহায়তার ব্যবস্থা নিতে জেনারেল সেক্রেটারির প্রতিনিধি এবং অল্প কয়েকজন মাঠ কর্মী পূর্ব পাকিস্তান পৌঁছে।
১৬ই জুন, সাধারণ সম্পাদক পূর্ব পাকিস্তানে সহায়তার জন্য অবদান রাখতে আবেদন করেন।
২১এ জুন, পূর্ব পাকিস্তানে UN এর মানবিক সহায়তার জন্য S, Tripp কে হেডকোয়ার্টাসে কোর্ডিনেটর হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
১৬ই জুলাই, জেনারেল সেক্রেটারি কর্তৃক গৃহীত কার্যকলাপকে UCOSOC অনুমোদন করে।
২০ই জুলাই, উপমহাদেশের অবস্থার উপর নিরাপত্তা কাউন্সিলে জেনারেল সেক্রেটারি, প্রেসিডেন্টকে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
১৩ই আগষ্ট, জেনারেল সেক্রেটারি, সম্ভাব্য দাতা দেশগুলোর সভা আহবান করেন।
২৩ই আগষ্ট, প্রধান কার্যালয়ে (UNEPRO) Poul- Mare Henry পূর্ব পাকিস্তানের ত্রাণ কার্যক্রমের ভারপ্রাপ্ত সহ সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নিযুক্ত হন।
(সেপ্টেম্বর – আক্টোবর), প্রথম ১০০ ট্র্যাক চাঁদা সুদ্ধ প্রদান করা শুরু।
২২ই অক্টোবর, জেনারেল সেক্রেটারি, ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তান সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব করেন।
(১৫-১৬) নভেম্বর, অপারেশন পরিচালনার উপর পাকিস্তান সরকার এবং UN এর মধ্যে চুক্তি হয়।
১৮ই নভেম্বর, অপারেশনের উপর Paul- Mare Henry সাধারণ সভায় তৃতীয় কমিটিকে প্রতিবেদন দেয়।
২৪ই নভেম্বর, কর্মীদের আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানে সরবরাহ সাময়িক বন্ধ করে দেয়, সরবরাহ সিংগাপুরে সরিয়ে নেওয়া হয়।
(৪-৬)ই ডিসেম্বর, নিরাপত্তা পরিষদ উপমহাদেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় নেয়।
৬ই ডিসেম্বর, সাধারণ পরিষদ রেজ্যুলেশন 2790 ( XXVI) গ্রহণ করে, জেনারেল সেক্রেটারির UNEPRO প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টাকে অনুমোদন দেয়।
৭ই ডিসেম্বর, সাধারণ পরিষদ রেজ্যুলেশন 2793 (XXVI) গ্রহণ করে, আগুন থামানোর আহবান করে।
(১২- ২১) ডিসেম্বর, সাধারণ পরিষদ পুনরায় পরিস্থিতি বিবেচনায় নেয়, এবং রেজ্যুলেশন 307(1971) গ্রহণ করে।
২১ই ডিসেম্বর, জেনারেল সেক্রেটারি UNROD প্রতিষ্ঠার কথা সাধারণ সভা এবং নিরাপত্তা পরিষদকে অবহিত করেন।
২২ই ডিসেম্বর, কর্মীদের উদ্ভাসন সম্পন্ন হয়, ঢাকায় ছোট নিউক্লিয়াস ছোড়ে।
২৭ই ডিসেম্বর, Toni Hagen UNROD এর ভারপ্রাপ্ত অফিসার হিসেবে ঢাকায় পৌঁছে।