You dont have javascript enabled! Please enable it!
শিরোনাম সূত্র তারিখ
সাধারণ পরিষদে গৃহীত প্রস্তাব জাতিসংঘ ডকুমেন্টেস ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১

১৯৭১ সালের ৩রা এবং ৪ঠা ডিসেম্বরে মহাসচিবের প্রতিবেদন এবং ৬ই ডিসেম্বর বিরাপত্তা পরিষদের প্রধানের চিঠি কাউন্সিল রেজুলুশান ৩০৩ (১৯৭১) লেখা নোট করা হয়।
ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যকার প্রতিকূল মনোভাব যা আন্তর্জাতিক শান্তি এবং নিরাপত্তাকে হুমকিগ্রস্থ করছে তার জন্য গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
যুদ্ধবিগ্রহ বৃদ্ধি করার কারণ সমূহ জাতিসংঘের চার্টারের কাঠামোর মধ্যে নিয়ে পরবর্তী পর্যায়ে উপযুক্ত ভাবে মোকাবিলা করার প্রয়োজনীয়তার স্বীকৃতি প্রদান।
দৃঢ় বিশ্বাস যে সংঘাতপূর্ণ এলাকায় স্বাভাবিকতার শর্তপূরণ এবং শরণার্থীদের নিজ বাসস্থানে ফেরত পাঠানোর জন্য একটি রাজনৈতিক সমাধান প্রয়োজন।
চার্টারের বিধান বিশেষ করে আর্টিক্যাল ২ অনুচ্ছেদ ৪ সম্পর্কে সচেতন।
আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষ করে অনুচ্ছেদ ৪,৫ এবং ৬ শক্তিশালী করে পরে ঘোষণা স্মরণ।
অবিলম্বে ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা তাৎক্ষনিক ভাবে অবসান করার ব্যাবস্থা নিতে এবং ভারত পাকিস্তান সীমান্তে তাদের নিজস্ব দিক থেকে সশস্ত্র বাহিনী প্রত্যাহারের প্রভাব আবারো স্বীকৃতিপ্রদান।
১৯৫০ সালের ৩রা নভেম্বর এসেম্বলি রেজুলুশানের ৩৯৯-এ(৫) অদীনে চার্টারের উদ্দেশ্য নীতি এবং সাধারণ স্বভাব দ্বায়িত্ব সম্পর্কে সচেতনতা।
১. ভারত পাকিস্তানের সরকার কে তাৎক্ষনিক যুদ্ধ বিরতির জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়ার এবং ভারত পাকিস্তানের সীমান্তের অন্যান্য অঞ্চলে তাদের নিজ নিজ পার্শ থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের আহ্বান।
২. জাতিসংঘের উদ্দেস্য এবং সনদ নিতি অনুসরণে পূর্ব পাকিস্তানের সকল শরনার্থীদের তাদের নিজ নিজ বাসস্থানে প্রেরণের প্রচেষ্টা চালানোর আহব্বান।
৩. সহযোগিতা বণ্টন এবং শরণার্থীদের দুঃখ অবস্থা থেকে মুক্তিদানের জন্য সাধারণ সম্পাদককে সকল রাজ্যে পূর্ণ সহযোগিতা করার আহব্বান।
৪. প্রতিটি প্রচেষ্টা সংঘাতপূর্ণ এলাকায় বেসামরিক জনগণের সুবিধা এবং জীবণ রক্ষাকারী হওয়ার আহব্বান।
৫. সাধারণ সভা রাখার জন্য সাধারণ সম্পাদক এবং নিরাপত্তা পরিষদের এবং বর্তমান রেজুলুশ্যান বাস্তবায়নের ব্যাপারে অবহিত করার অনুরোধ।
৬. পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী প্রশ্ন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার এবং সম্মুখীন হওয়ার আহব্বান।
 

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!