শিরোনাম | সূত্র | তারিখ |
ইকোনমিক এন্ড সোশ্যাল কাউন্সিল এর ৫১ তম অধিবেশনে জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক হাই কমিশনার প্রিন্স সদুরুদ্দিন আগা খানের বিবৃতির পূর্ন বিবরণ | জাতিসংঘ ডকুমেন্টস | ৫ জুলাই, ১৯৭১ |
“ইকোনমিক এন্ড সোশ্যাল কাউন্সিল এর ৫১ তম অধিবেশনে জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক হাই কমিশনার প্রিন্স সদুরুদ্দিন আগা খানের বিবৃতির পূর্ন বিবরন”
জনাব রাষ্ট্রপতি হিসেবে আপনি ভাল কল্পনা করতে পারেন, আমি সব হস্তক্ষেপের নিরতিশয় বিবরন মনযোগ দিয়ে শুনেছি।
এখানে আমার মনে হয়েছে, একটি স্পষ্ট পদ্ধতিগত সমস্যা রয়েছে যা একটি সংখ্যক স্পিকার দ্বারা উল্লেখ করা হয়েছে।
১৯৬৯ সালে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ কতৃর্ক গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ রুপরেখা এখানে জোর দিয়ে করা হয়েছে এবং জাতিসংঘের হাইকমিশনার অবশ্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লেজিসলেটিভ অঙ্গ এক হতে নিবেচনা করেন যা সিদ্ধান্তের অধীনে দায়ী থাকে।
যদি হাইকমিশনারকে আহব্বান করা হয় তার রিপোর্টের উপর মন্তব্য করতে বা কোন প্রশ্ন বা উত্তর যা রিপোর্ট এর ভিত্তিতে তাকে তা নির্দেশ করা যাবে, তিনি অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সামনে তা প্রদর্শিত করতে পারবেন।
আমি তাই করেছি, আসলে যেহেতু এই সিদ্ধান্ত আফ্রিকায় উদ্বাস্তদের একটি নির্দিষ্ট সমস্যা সম্পর্কে কিছু কিছু বিবরনের মধ্যে দিয়ে ১৯৬৯ সালে গৃহীত হয়।
তবে যতোদূর প্রশ্ন উদ্বিগ্ন হয়, পাকিস্তানের বিশিষ্ট প্রতিনিধি দ্বারা স্পষ্টভাবে ১৯ শে মে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিন্মলিখিত মহাসচিব দ্বারা ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে ন্যস্ত রুপরেখার দ্বারা উত্থাপিত।
এই বিশেষ ফাংশন কেবল সব নথিতে এ রিপোর্ট করা হয় না, প্রথমত আপনি এটি আগে গ্রহন করা হয়নি। কঠোরভাবে বললে, উদ্বাস্তুদের জন্য হাই কমিশনার এর রেফারেন্সে স্বাভাবিক শর্তাবলীর অধীনে কিন্তু এইড চ্যানেলিংসব জাতিসংঘের উপাদান এর জন্য চ্যানেল হিসেবে, ভারত এবং দ্বিতীয়ত কারন এই বিশেষ সংকট এর সূত্রপাত।
ন্যায়ত রিপোর্ট দ্বারা আচ্ছাদিত বিশেষ সময়ের শেষে পরে, অন্যান্য ভাষাভাষী দ্বারা নির্দেশিত হয় সংকটের সূত্রপাত।
অতএব জনাব প্রেসিডেন্ট, আমি ভেবেছি বিকেলে আপনার প্রগতি ও উন্নয়নের এখানে একটি খুব শক্ত অবদান রাখার।
আসল কথা হলো, যতটা সমস্যা পদ্ধতিগত দিক সংশ্লিষ্ট হয়, আমি অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সাথে।
আমি অবশ্যই প্রস্তুত আছি এবং বেশ ইচ্ছুক এবং সংবিধি অধীনে আমার ফাংশনের কোন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আপনাকে রিপোর্ট করা যায় কিন্তু এই জন্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ অর্থাৎ যার একটি সার্বভৌম স্বত্তা আছে তার থেকে ক্লিয়ারেন্স পেতে হবে।
ধন্যবাদ জনাব মোঃ রাষ্ট্রপতি।