You dont have javascript enabled! Please enable it!

জীবনচিত্র   নামঃ ডা. মেজর রেজাউর রহমান।

Dr. Major Rezaur Rahman

ডাকনামঃ হিমু

পিতার নামঃ মৌলভী মফিজুর রহমান

পিতার পেশাঃ সরকারি কর্মচারী

মাতার নামঃ বেগম সফুরা খাতুন

ভাইবোনের সংখ্যাঃ পাঁচ ভাই ও ছয় বোন; নিজক্ৰম-নবম

ধর্মঃ ইসলাম

স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম-দক্ষিণ শ্রীপুর, ডাকঘর/উপজেলা

ফুলগাজী, জেলা-ফেনী

 

শহীদ ডা. মেজর রেজাউর রহমান

 

নিহত/নিখোঁজ হওয়ার সময় ঠিকানাঃ অফিসার্স কোয়ার্টার, চট্টগ্রাম সেনানিবাস

জন্মঃ ১৮ জানুয়ারি ১৯৩৬

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

ম্যাট্রিকঃ দ্বিতীয় বিভাগ ১৯৫০, ফুলগাজী এইচ ই স্কুল, ফেনী

আইএসসিঃ দ্বিতীয় বিভাগ, ১৯৫২, ঢাকা কলেজ, ঢাকা

এমবিবিএসঃ স্কলারশিপ, ১৯৫৮, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা

এমসিপিএসঃ ১৯৬৯, কলেজ অফ ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জন, পাকিস্তান

এমআরসিপি ডিগ্রি অর্জনের জন্য যুক্তরাজ্য গমনের সরকারি অনুমতি লাভ। যাত্রার নির্ধারিত তারিখঃ ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ (১ এপ্রিল ৭১ তিনি নিহত/নিখোঁজ হন)

শখঃ সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা (গান)

চাকরির বর্ণনাঃ

আর্মি মেডিকেল কোর, চট্টগ্রাম সেনানিবাসঃ মুক্তিযুদ্ধকাল

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের সদস্য হিসেবে ইতালি, কঙ্গো (সর্বাধিককাল; প্যাট্রিস লুলুম্বা নিহত হওয়ার সময়) ও ফ্রান্সে কর্মরত।

হত্যাকারীর পরিচয়ঃ পাকিস্তান সেনাবাহিনী

নিহত/নিখোঁজ হওয়ার তারিখঃ ১ এপ্রিল ১৯৭১

মরদেহঃ পাওয়া যায়নি

স্মৃতিফলক/স্মৃতিসৌধঃ পৃথকভাবে নেইবি.এম.এ কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভবন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ চিকিৎসক স্মৃতিফলকে নামাঙ্কিত আছে

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হিসেবে সাহায্য/দান/পুরস্কারঃ পাননি

স্ত্রীর নামঃ তাহেরা রহমান

বিয়েঃ ২৪ মে ১৯৬৭

সন্তান-সন্ততিঃ এক পুত্র ও এক কন্যা

ফাহমিদা ওমরঃ এমবিএ, UNICEF-এ কর্মরত

রহমান শহীদ রেজাঃ পিএইচডি (এমআইএস), যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত

 

 

তথ্য প্রদানকারী

তাহেরা রহমান (কেয়া)

শহীদ চিকিৎসকের স্ত্রী

৮নং, গার্লস স্কুল রোড, কলাবাগান,

ঢাকা-১২০৫

 

 

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ      ৩১৮

 

আমার স্বামী

শহীদ ডা. মেজর রেজাউর রহমান

তাহেরা রহমান কেয়া

 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ফেনীতে অবস্থিত মিত্র বাহিনীর ঘাঁটিতে মুহুর্মুহু বোমা বর্ষণ করে চলেছে জাপান। পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোও তখন রেহাই পায়নি বোমা হামলা থেকেএমনই একদিন ছয় বছর বয়সী ‘হিমু’ তাঁর মেজ ভাইয়ের হাত ধরে স্কুলে যাচ্ছিল। শুরু হলো জাপানিদের আক্রমণ। ‘হিমু’ দেখলেন ক্ষেতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরু আহত হয়েছে এবং তার মুখ থেকে রক্ত ঝরছে। কিছুক্ষণ পরই গরুর মালিক কাঁদতে কাঁদতে আহত গরুটিকে পশু হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেদিনের সেই দৃশ্যটি নাড়া দিয়েছিল ‘হিমুর’ কোমলমতি মনকে। তক্ষুনি ‘হিমু’ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি ডাক্তার হবেনই—কারণ মানুষের যদি এমন হয়…।

বাংলার শহীদ ডা. মেজর রেজাউর রহমান, পরিবারের সবার আদরের ‘হিমু’র ডাক্তার হওয়ার সংকল্প বৃথা যায়নি। ডাক্তার তিনি হয়েছিলেন কিন্তু পাক হানাদার বাহিনী খুব বেশিদিন তাঁকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে দেয়নি।

মা সফুরা খাতুন এবং বাবা মৌলভি মফিজুর রহমানের ১১ সন্তানের মাঝে ডা. রেজাউর রহমান ছিলেন নবম। ১৯৩৬ সালের ১৮ জানুয়ারি ফেনী জেলার অন্তৰ্গত দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের সাধারণ এক গৃহস্থ পরিবারে তাঁর জন্ম হয়। ছোটবেলা থেকেই ভীষণ জেদি, নিয়মনিষ্ঠ এবং কর্তব্যপরায়ণ ছিলেন ডা. রেজাউর রহমান। আবদার করে কোনো জিনিস না পেলে ভীষণ মন খারাপ করতেন তিনি। পরিবারের অন্য কাউকে তেমন একটা ভয় করতেন না; কিন্তু বাবাকে ভীষণ ভয় পেতেনগ্রামের স্কুল থেকেই তার শিক্ষাজীবন শুরু। ফুলগাজী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকেই প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। মাঝে অবশ্য সপ্তম শ্রেণীতে বড় বোনের কাছে থাকা অবস্থায় কলকাতার বালিগঞ্জ বয়েজ স্কুলে কিছুদিন পড়াশোনা করেন।

মাধ্যমিক পাসের পর ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। নির্দিষ্ট বয়সের চেয়ে ছোট হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিকের পরই তিনি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে পারেননি। ফলে মাঝের এ সময়টুকু ময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিষয়ে ভর্তি হন। পরবর্তী বছর ঢাকা মেডিকেল কলেজে

 

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ   ৩১৯

 

শহীদ ডা. মেজর রেজাউর রহমান

 

এসে ভর্তি হন। অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে এমবিবিএস পাস করেন। প্রথম ও পঞ্চম বর্ষে তিনি বিশেষ সরকারি বৃত্তি ও দ্বিতীয় বর্ষে মেধা বৃত্তি পেয়েছিলেন। একবার তার একটি প্রশংসাপত্র আমার দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। তাতে আমি দেখেছিলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ এবং চিকিৎসা অনুষদের ডিন তাঁর সম্বন্ধে লিখেছিলেন-He proved himself to be one of the few best students studied in this college. ডাক্তারি পাসের পর সরাসরি যোগ দেন পাকিস্তান আর্মি মেডিকেল কোরে।

পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যাপারে খুব শৌখিন ছিলেন। খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারেও একই কথা। ছুটি পেলেই গ্রামের বাড়ি চলে যেতেন-মায়ের হাতে রান্না করা কবুতরের মাংস আর পিঠা খাওয়ার জন্য। নিজেরও রান্নার শখ ছিল ভীষণ।

মৃদুভাষী রেজাউর রহমান সমবয়সীদের চেয়ে ছোটদের সঙ্গেই মেলামেশা করতে পছন্দ করতেন। ভীষণ কোমলমনের মানুষ ছিলেন। মামা সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তাঁর এক ভাগ্নি বলেন, ‘আমাদের বাসায় মামা প্রায়ই আসতেন আর মামা এলেই আমরা ভাইবোন সবাই মিলে মামার সাথে সারারাত তাস খেলতাম। এরই মাঝে একদিন আমার বিয়ে ঠিক হয়হঠাৎ দেখা গেল, যে শাড়ির প্রয়োজন তা কেনা হয়নি। মামা সকালবেলা গিয়ে আমার জন্য সেই শাড়ি কিনে আনলেনএখনও আমার কাছে সেই শাড়িটি আছে।’

১৯৭১ সালে লন্ডনে উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছিল ডা. রেজাউর রহমানের। তাঁর টিকিট কনফারমেশন হয়েছিল ১৮ এপ্রিলঠিক সেই সময় ১ এপ্রিলে তিনি আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে যান। অবশ্য অনেকেই বলে যে, তাকে ১৮ এপ্রিল রাত পর্যন্ত চট্টগ্রাম সেনানিবাসে দেখা গেছে। কিন্তু তারপর তাকে আর আমরা খুঁজে পাইনি। তিনি আমাদের কাছ থেকে কোথায় যেন হারিয়ে গেলেন।

১৯৭১-এর সেই উত্তাল মুহূর্তে তিনি সর্বশেষ যখন তার কর্মস্থল চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ফিরে আসছিলেন তখন তাঁর স্ত্রীর গর্ভাবস্থা। এ সময় তিনি তাঁর বড় বোনকে বলে গিয়েছিলেন যে, তাঁর সন্তান হলে সে যেন দেখাশোনা করে। ফিরে আসার সময় বোনকে এও বলেছিলেন যে, তিনি হয়তো আর নাও ফিরতে পারেন।

বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলন যখন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছিল সে সময় তিনি তাঁর ভাইবোনদের কাছে প্রায়ই বলতেন—দেশের পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, আমাদের দেশ স্বাধীন হবেই। কারণ পাকিস্তানি বাহিনীর অত্যাচার ও দুর্ব্যবহারই হয়তো স্বাধীনতা আন্দোলনকে আরো বেশি এগিয়ে নিয়ে যাবে।

নিখোঁজ হওয়ার পর ডা. রেজাউর রহমানকে তাঁর নিকট আত্মীয়রা কেউ আর খুঁজে পায়নি। বুড়ো মা কেবলই ভাবতেন তাঁর আদরের ‘হিমু’ ফিরে আসবে। সে তো বেশিদূর যায়নি। পশ্চিম পাকিস্তান গিয়েছে, কিন্তু ‘হিমু’ আর ফিরে আসেনি। পরবর্তীকালে তাঁর ব্যবহার্য একটি কালো মানিব্যাগ এক আরদালি মায়ের কাছে পৌঁছে দেয়।

এই ছিল ৭৯ বছরের বড় বোন, ৫৪ বছরের বড় ভাই ও প্রায় ৬০ বছরের ভাগ্নির মনের মণিকোঠায় স্নেহ ও ভালোবাসায় ঢেকে রাখা ডা. রেজাউর রহমানের স্মৃতির দু’চারটি কথা।

আমাকে অনুরোধ করা হয়েছিল আমি যেন স্ত্রী হিসেবে তাঁর সম্পর্কে কিছু লিখি। আমার সঙ্গে তো রেজার জীবন মাত্র ৪ বছর জড়িত ছিল। শুধু এটুকুই আমি বলব যে, তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন ও অসম্ভব স্নেহপরায়ণ এবং কোমল মনের মানুষ ছিলেন।

আমি আর একটি কথা বলব, আপনারা যারা শিক্ষিত রাজনীতিবিদ ও Bangladesh Medical Association-এর বড় বড় জ্ঞানী গুণীজন, দয়া করে এসব সাধারণ মানুষ যারা বিনা কারণে, শুধু বাঙালি বলে বর্বর

 

৩২০       মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ

 

শহীদ ডা. মেজর রেজাউর রহমান

 

পাকিস্তানিদের হাতে জীবন দিয়েছিলেন, তাঁদের যদি সম্মান করতে না পারেন তবে করবেন না, কিন্তু অসম্মানও করবেন না। আজ ৩৭ বছর হতে চললো যেসব ডাক্তার পাক বর্বরদের হাতে নিহত হয়েছিলেন তাঁদের অনেকের নাম পিজির (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি) একটি কক্ষের সামনে ভুলভাবে লেখা আছে। এখনও কেউ শুদ্ধ করে লেখার চেষ্টা করেননি। ধিক বিএমএর এমন জ্ঞানীগুণীদের। ধিক সেই রাজনীতিবিদদেরও যারা বঙ্গভবন ও শিল্পকারখানা দখলের জন্য মরণপণ যুদ্ধ করে চলেছেন এবং চিৎকার করে, নোংরা কথা বলে এই বাংলার বাতাসকে প্রতিনিয়ত দূষিত করছেন, এসব রাজনীতিবিদ কি পারতেন না সেসব নির্দোষ শহীদ বাঙালির ঘাতকদের শাস্তি দিতে? সেই কবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়েছে কিন্তু আজও দোষীদের খুঁজে বের করে তাদের শাস্তি হচ্ছে। আর আমাদের জ্ঞানীগুণীরা ও রাজনীতিবিদরা মাত্র ৩৭ বছর আগের দোষীদের আজও শাস্তি দিতে পারলেন না! সময় এসেছে এসব কপট ও স্বার্থান্বেষী, জ্ঞানী-গুণী ও রাজনীতিবিদদের আঁস্তাকুড়ে ফেলার। না হলে এ দেশ আর মনুষ্যবাসের উপযুক্ত থাকবে না বা শহীদদের আত্মাও শান্তি পাবে না।

 

(*প্রকৌশলী ইফতিখার কাজল সম্পাদিত মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক স্মৃতিকথা থেকে সঙ্কলিত)

 

 

প্রাসঙ্গিক উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্রঃ

 

ক. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকা; তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; প্রকাশকালঃ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।

খ. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক তালিকা; বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) কার্যালয় বিএমএ ভবনে(তোপখানা রোড, ঢাকা) শোভিত স্মৃতিফলকে উৎকীর্ণ। (পরিশিষ্ট দ্রষ্টব্য)

গ. বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, দলিলপত্র; সম্পাদনাঃ হাসান হাফিজুর রহমান; প্রকাশনাঃ তথ্য মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; প্রকাশকালঃ আষাঢ় ১৩৯১; জুন ১৯৮৪; ৮ম খণ্ড; পৃ. ৭০৭ ।

ঘ. প্রথম পুনর্মিলনী স্মরণিকা, আর্মি মেডিকেল কোর; প্রকাশনাঃ আর্মি মেডিকেল কোর, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী; প্রকাশকালঃ ১৩৯৫ বাংলা, ১৯৮৯ ইংরেজী।

ঙ. শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মারক ডাকটিকিট; প্রকাশনাঃ বাংলাদেশ ডাক বিভাগ; ৮ম পর্যায়; ১৯৯৯(পরিশিষ্ট দ্রষ্টব্য)

চ. স্মৃতি ১৯৭১; সম্পাদনাঃ রশীদ হায়দার; প্রকাশনাঃ বাংলা একাডেমী; ৫ম খণ্ড, ১ম পুনর্মুদ্রণ, প্রকাশকালঃ ফাল্গুন ১৪০২, ফেব্রুয়ারী ১৯৯৬; পৃ. ৩১ ।

ছ. *মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক স্মৃতিকথা; সম্পাদনাঃ প্রকৌশলী ইফতিখার কাজল; প্রকাশনাঃ রক্তঋণ; প্রকাশকালঃ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২; পৃ. ৫৪ ।

জ. দৈনিক সংবাদ বিশেষ সংগ্রাহক সংখ্যা-৩, যেসব হত্যার বিচার হয়নি; পরিকল্পনায়ঃ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। প্রকাশকালঃ সোমবার ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৮; পৃ. ৯, ৪৩।

 

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ   ৩২১

Reference:  মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ – বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!