You dont have javascript enabled! Please enable it!
শিরোনাম সংবাদপত্র তারিখ
সম্পাদকীয় এবং বাংলাদেশ আন্দোলনের খবর শিখা

নিউইয়র্কঃ নং ৫

১ আগস্ট, ১৯৭১

 

[ শিখাঃ বাংলাদেশ লীগ অব আমেরিকা, নিউ ইয়র্ক শাখা কর্তৃক মুদ্রিত ও প্রচারিত।]
সম্পাদকীয়ঃ একতায় শক্তি

পাকবাহিনী কর্তৃক প্রথম স্বায়ত্বশাসন আন্দোলনের রক্তাক্ত সমাপ্তির অনেক দিন পেরিয়ে গেছে এবং ২৫ মার্চ বাঙালীর স্বাধীনতার আন্দোলন শুরু হয়েছে যা সাধারণ বাঙ্গালি বিশেষ করে বুদ্ধিজীবীদের উপরে বেপরোয়া হত্যাকাণ্ড ও প্রায় ৭০ লক্ষ ভীতসন্ত্রস্ত জনগণের জন্ম দিয়েছিল। বিশ্বের বিবেকবান মানুষেরা পাকিস্তান সরকারের এই মধ্যযুগীয় বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে। কিন্তু তথাকথিত বিশ্বশক্তিগুলোর অল্প কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া আর কেউই হিটলার পরবর্তি সময়ের সবথেকে নিষ্ঠুর এই গনহত্যা নিয়ে কোন কথা বলেনি। তাদের জনগণের আর্তচিৎকার ক্ষমতার রাজনীতির দূর্ভেদ্য দেয়াল ভেদ করতে ব্যার্থ। ব্যাতিক্রম হল ভারত, আমেরিকা ও চীন। ভারত ৭০ লক্ষ শরণার্থীকে আশ্রয় ও সেবা দেয়ার মত কঠিন কাজ ছাড়াও বাংলাদেশের জনগণকে প্রকাশ্যে সহায়তা দিচ্ছে। এদিকে আমেরিকা সরকারের ভিতর ও বাহির দুইদিক থেকেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসার আগে পাকিস্তানকে কোন ধরণের সাহায্য না দেওয়ার ব্যাপারে প্রচণ্ড চাপ থাকা সত্ত্বেও রক্তপিপাসু পাকিস্তানি জান্তাদের সমরাস্ত্র সরবরাহ করে যাচ্ছে। চীন, যারা ছিল “হানাদার বাহিনী ও তাদের পা-চাটা কুকুর” তত্ত্বের সবথেকে কড়া সমালোচক, তারাই এখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার পক্ষ নিয়ে নিজেদেরকেই হানাদার বাহিনীর পা-চাটা কুকুরে পরিনত করেছে। যখন এসব হচ্ছে তখন বাংলার বুক থেকে রক্ত অঝোরে ঝরছে।
এখানে আমাদের শিক্ষা হচ্ছে, আমাদের, বাংলাদেশের জনগণের ‘সোনার বাংলা’ গড়ার জন্য আমাদের যা আছে তাই নিয়ে যুদ্ধ করতে হবে, এমনকি ঐসব বিশ্বশক্তির সাহায্য না পেলেও। এর মানে হচ্ছে মুক্তি বাহিনী, কৃষিজীবী ও দখলকৃত বাংলাদেশের কর্মচারিরাই আমাদের ত্রানকর্তা।
ইতিহাস রচনার এই চরম মুহুর্তে আমাদের দরকার বৈশ্বিক ঐক্য এবং সকল রাজনৈতিক ও সেনা দলের ভিতরে। যেহেতু গেরিলা যুদ্ধের সফলতার জন্য আপামর জনসাধারণের প্রত্যক্ষ সাহায্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন বিষয় তাই একই সাথে আমাদের উচিত হবে এই সম্পর্কে বাংলার জনসাধারণের মাঝে এ সম্পর্কে ধারণা ও নির্দেশনা দেওয়া। যখনই বাংলার সকল জনগণ হাতে অস্ত্র তুলে নেবে তখনই সামরিক জান্তার দূর্গ ভেঙ্গে পরবে। নিঃসন্দেহে আওয়ামী লীগ দেশের সবথেকে বড় অপ্রতিরোধ্য জনগণকে নির্দেশনা দিয়ে থাকে, কিন্তু তারপরেও অন্যান্য দলসমূহ যারা স্বাধীনতা সংগ্রামের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেছে নিজেদের এলাকায় তারা বেশ প্রভাবশালী। একথা বলা অত্যন্ত জরুরী যে, রাজনৈতিক ও সামাজিক নীতিবোধের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সকল রাজনৈতিক দল হাতে হাত রেখে মুক্তিবাহিনী গঠন করেছে ৭০ হাজার প্রশিক্ষিত সৈন্যের সাথে যুদ্ধের মানসে। আমরা যত অপেক্ষা করব আমাদের উপরে পশ্চিম পাকিস্তানি রক্তচোষাদের ছোবল আরও শক্ত হবে এবং তাদেরকে ছুড়ে ফেলাও তত কঠিন হবে।

আমেরিকা ও তার আশেপাশের কার্যক্রমসমূহ
আলি-চৌধুরী কানাডায়
হামিদুল হক চৌধুরী এবং মাহমুদ আলি সংবাদ সম্মেলনে বলেন গৃহযুদ্ধ, হত্যাকাণ্ড, উদ্বাস্তু, কলেরার প্রকোপ ইত্যাদি সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সংবাদগুলো বিরাট অর্থনৈতিক শক্তিগুলোর দ্বারা ভুল ভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। একই সময় জাতীয় প্রেস ভবনের সামনে ১৫ জন নারী পুরুষ ‘বাংলাদেশ চিরজীবী হোক’ ‘বিশ্বাসঘাতক নিপাত যাক’ ‘আলি-চৌধুরী দেশে ফিরে যাক’ প্ল্যাকার্ড হাতে জড়ো হয়।
প্রায় জনশূন্য সংবাদ সম্মেলনে জনাব চৌধুরীই বেশিরভাগ কথা বলেছেন। তিনি সাধারণ ভাবে উল্লেখিত ভারতে পালিয়ে যাওয়া উদবাস্তুর সংখ্যা ৬৫ লক্ষের ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেন। ইয়াহিয়া খানের সৈন্যবাহিনী গণহত্যা চালাচ্ছে এই দাবি তিনি সরাসরি অস্বীকার করেন।
বেশিরভাগ সময়েই জনাব চৌধুরী সরাসরি প্রশ্নগুলোকে নানা ধরণের যুক্তি দেখিয়ে আসল জায়গা থেকে অনেক দূরে নিয়ে গেছেন। তিনি কয়েকবার হতাশ ও বিরক্ত সাংবাদিকদের আপত্তির মুখে পরেন এবং তারা সোজাসুজি উত্তর প্রত্যাশা করেন।
গত ৭ ও ৮ মার্চ ঢাকায় ছিলেন এমন একজন সাংবাদিককে জনাব চৌধুরী বলেন ‘এটা তোমাদের প্রকাশনা। পত্রিকা তোমাদের পড়তেই হবে’।
বলিষ্ঠ চেহারার জনাব আলি বেশিরভাগ সময় শান্ত হয়েই বসে ছিলেন। এক পর্যায়ে টেবিলের দিকে ঝুকে আক্রমনাত্মক ভঙ্গিতে উচ্চস্বরে বলেন “যদি দেশের সংহতি হুমকির সম্মুখীন হয় তখন এটা সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব (সংহতি সমুন্নত রাখা ) এবং যখন প্রয়োজন হবে সেনা ও পুলিশ ব্যবহার করা হবে রিপোর্ট করেছেন গ্লোব এন্ড মেইলের প্রতিনিধি ক্লেয়ার ব্যালফোর, টরোন্টো, ২২ জুলাই ১৯৭১)।
টরোন্টো থেকে বাংলাদেশ এ্যাসোসিয়েশন অব কানাডার সভাপতি জনাব সরোয়ার আলম খান জানিয়েছেনঃ
তথাকথিত ‘পাকিস্তান সংহতি কমিটি’ টরোন্টোতে ১৮ জুলাই ১৯৭১ তারিখে বিশ্বাসঘাতক মাহমুদ আলির সভাপতিত্বে অন্টারিও কলেজ মিলনায়তনে এক সভার আয়োজন করে।
ইয়াহিয়া খানের এই প্রচারণা কৌশলের প্রতিবাদে বাংলাদেশ এ্যাসোসিয়েশন অব কানাডা (টরোন্টো) মিলনায়তনের সামনে একটি শান্তিপূর্ন প্রদর্শনির আয়োজন করে। যেহেতু শুধু ‘পাকিস্তানিরা’ আমন্ত্রিত ছিল তাই আমরা এই সভা সম্পুর্নরূপে বয়কট করি।
অবাধ্য পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের আইনগত শান্তিপুর্ন প্রদর্শনিতে আমাদের পক্ষ থেকে কোন ধরণের উস্কানি ছাড়াই হামলা করে এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন শুরু করে। তারা যখন আমাদের উপরে একেবারে চড়ে বসেছিল আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলি এবং তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। খবর পাওয়া গেছে যে সভাটি সম্পূর্ন ব্যর্থ হয়েছিল।
জাতিসংঘের সামনে বিক্ষোভ
জুলাই ২৪ তারিখে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে প্রায় পঞ্চাশজন বাঙালি এবং আমেরিকান সমর্থক বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। তাদের কাছে “মুজিবকে এখনই মুক্তি দিন”, “মুজিবের নয়, ইয়াহিয়ার বিচার হোক” ইত্যাদি স্লোগান সম্বলিত নকশা ছিল। বাংলাদেশ লীগ অব আমেরিকা, নিউ ইয়র্ক আয়োজিত এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয় বেশ কিছু অভিযোগে শেখ মুজিবের বিচার হবে এ মর্মে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রতিবাদে। এ সব অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেখ মুজিবের মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে।
পরে বাংলাদেশ লীগ অব আমেরিকা জাতিসংঘের মহাসচিব উ থান্টের কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করে, যাতে শেখ মুজিবকে বিচারের নামে হত্যাচেষ্টায় পাকিস্তান কর্তৃপক্ষকে বাধা দিতে, গণহত্যা বন্ধ করতে এবং আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে গণহত্যাকারীদের বিচারের ব্যবস্থা করতে তাঁকে অনুরোধ করা হয়।
বিশ্বশক্তির কাছে ইসকোর আবেদন
আন্তর্জাতিক ছাত্র সাংস্কৃতিক সংস্থা(ইসকো), নিউ ইয়র্ক, যাদের সদস্যরা জার্মানি, পোল্যান্ড, আমেরিকা, ভারত, ইরান, সুদান এবং অন্য আরো দেশ থেকে এসেছেন, তারা বিশেষ একটি সভায় বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সকল সদস্যের আশু প্রত্যাহার দাবি করেছে এবং অন্যান্য সমমনা সংস্থার প্রতি গণতন্ত্র ও বাংলাদেশের জনগণের দৃঢ়সংকল্পের সমর্থন জানানোর আহ্বান জানিয়েছে।
সংস্থার চেয়ারম্যান, জনাব সুধাংশু বি কর্মকার বলেন, সংস্থাটি জাতিসংঘের প্রতিনিধি, প্রিমিয়ার চৌ এন-লাই, প্রেসিডেন্ট নিক্সন সহ বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের কাছে অনুরোধ জানিয়ে পত্র পাঠিয়েছে, যাতে তাঁরা এখনই গণহত্যা বন্ধ করতে এবং বাংলাদেশ থেকে সকল খুনি সৈন্যদের প্রত্যাহার করতে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ওপর তাঁদের প্রভাব ব্যবহার করেন।
তাদের পাঠানো অনুরোধের জবাবে জাতীয় ইসরায়েলি ছাত্র কাউন্সিল বাংলাদেশের জনগণের প্রতি তাদের পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে বলে জানা গেছে।
বিটলস এগিয়ে এলো বাংলাদেশের সাহায্যে
বিটলস ব্যান্ডের চার সদস্যের মধ্যে জর্জ হ্যারিসন এবং রিঙ্গো স্টার বাংলাদেশের শরণার্থী শিশুদের সাহায্যার্থে আগস্ট ১, ১৯৭১ তারিখে নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে বিশেষ কনসার্টে অংশগ্রহণে সম্মতি জানিয়েছেন। এ কনসার্ট থেকে অর্জিত লভ্যাংশ বাংলাদেশের শরণার্থী শিশুদের সাহায্যার্থে জাতিসংঘের তহবিলে দান করা হবে।
১৯৬৬ সালের পর এটিই হবে হ্যারিসনের প্রথম কনসার্ট। তহবিল উত্তোলনে তাঁর সাথে রবি শংকর এবং গায়ক লিয়ন রাসেল যোগ দেবেন বলে জানা গেছে।
জাহাজে অস্ত্র বোঝাইয়ে বাধা দান
সেভ ইস্ট বেঙ্গল কমিটি, ফ্রেন্ডস ফর বাংলাদেশ, খ্রিস্টান বন্ধুসভা (কুয়েকার্স) এবং বিভিন্ন শান্তিকামী গোষ্ঠী সমবেতভাবে জুলাই ২৩ তারিখে নিউ ইয়র্কের ইস্ট রিভারের ৩৬ নম্বর জেটিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পশ্চিম পাকিস্তানি সরকারের জন্য জাহাজে করে অঅস্ত্র পাঠানোতে বাধা দিয়েছে।
জেটিতে নোঙ্গর ফেলা পাকিস্তানি যাত্রীবাহী জাহাজ ‘সাটলেজ’ সামরিক যন্ত্রপাতি বহন করছে বলে শোনা যাচ্ছে।
গত জুলাই ১৫ তারিখেও বাল্টিমোর নগর বন্দরে পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ পদ্মায় অস্ত্র বোঝাই করার বিরুদ্ধে অনুরূপ বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়েছিল। বেশ কয়েকজন বন্ধুসভা সদস্যকে সেদিন গ্রেফতার করা হয়েছিল।
মালবাহী জাহাজ পদ্মা মালবোঝাই শেষ করে জুলাই ১৮ তারিখে বাল্টিমোর থেকে ছেড়ে যায়। দুজন খালাসির জানিয়েছে, তারা জাহাজে কামান দেখেছে।
গ্যালাহার বিলে সমর্থন
নিউ ইয়র্কে ও আশপাশে বসবাসরত পূর্ব বাংলার বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা পাকিস্তানে পাঠানো সকল সাহায্য বন্ধ করতে প্রভাব খাটানোর এবং জনাব গ্যালাহারকে চেয়ারম্যান করে গঠিত এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক অ্যাফেয়ার্স স্ট্যান্ডিং কমিটি কর্তৃক উত্থিত বিল সমর্থনের জরুরী অনুরোধ জানিয়ে কংগ্রেস সদস্যদের কাছে চিঠি এবং টেলিগ্রাম পাঠিয়েছে। চিঠিতে তারা আরো অনুরোধ করেছে যাতে তাঁদের কক্ষে উত্থিত হবার পর স্যাক্সবি-চার্চ সংশোধনী নং এস-১৬৫৭ কেও তাঁরা সমর্থন দেন।
বাংলাদেশ তথ্যকেন্দ্র
ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ তথ্যকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ তথ্যকেন্দ্র যেটি বাংলাদেশের সকল গোষ্ঠী এবং সমর্থকদের সব সময় নিরপেক্ষ তথ্য প্রদানে সচেষ্ট থাকবে। আপাতত তথ্যকেন্দ্রে নিম্নোক্ত স্বেচ্ছাসেবকরা কাজ করছেন, এম সিদ্দিক, এম ইউনুস, এফ ফয়সাল, ডব্লিউ গ্রিনাফ, ডক্টর নালিন (খণ্ডকালীন), এ টেইলর (পূর্ণকালীন)।
তথ্যকেন্দ্র তাদের প্রথম নিউজলেটার প্রকাশ করেছে। আরো তথ্যের জন্য লিখুন:
বাংলাদেশ তথ্যকেন্দ্র
৪১৮ সেওয়ার্ড স্কয়ার, অ্যাপার্টমেন্ট ৪
ওয়াশিংটন ডিসি, ২০০০৩
অথবা কল করুন (২০২)৫৪৭-৩১৯৪ এই নম্বরে।

ঘোষণা!! ঘোষণা!!
নিউ ইয়র্কস্থ বাংলাদেশ লীগ অব আমেরিকা, ইনকর্পোরেটেড এর মহাসচিব আগামী আগস্ট ৮, ১৯৭১, রবিবার বেলা ১১টায় নিউ ইয়র্কের ১৪৫, ব্লিকার স্ট্রিটে অবস্থিত গুলিস্তান রেস্টুরেন্টে সাধারণ সভা ঘোষণা করেছেন। লীগের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে সাধারণ মতামত প্রদানের পাশাপাশি সভায় নির্বাচনী দিনটিতে সংবিধান সংশোধনীর ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এ উপলক্ষে বক্তব্য রাখবেন নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্ট্যানলি প্লাস্ট্রিক। সকল সদস্য এবং আগ্রহী ব্যক্তিবর্গকে এ সভায় অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!