You dont have javascript enabled! Please enable it!

জীবনচিত্র    নামঃ ডা. মোহাম্মদ আবদুল জববার

Dr. Mohammad Abdul Jabbar

পিতার নামঃ আহমেদ আলী সরদার

মাতার নামঃ আঞ্জুমান আরা বেগম

ভাইবোনের সংখ্যাঃ এক ভাই ও এক বোন, নিজক্ৰম-প্রথম

ধর্মঃ ইসলাম

স্থায়ী ঠিকানাঃ সরদার বাড়ি, ইউনিয়ন-কাশিপুর,

ডাকঘর/উপজেলা-ফতুল্লা, জেলা-নারায়ণগঞ্জ

 

শহীদ ডা. মোহাম্মদ আবদুল জববার

 

নিহত হওয়ার সময় ঠিকানাঃ দিনাজপুর সদর হাসপাতালের অফিসার্স কোয়ার্টার, থানা-কোতোয়ালি, জেলা-দিনাজপুর

জন্মঃ ১৩৩৬ বাং (আনুমানিক) ১৯৩০ (আনুমানিক)

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

ম্যাট্রিকঃ প্রথম বিভাগ, নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল, নারায়ণগঞ্জ

আইএসসিঃ প্রথম বিভাগ, ঢাকা কলেজ, ঢাকা

এমবিবিএসঃ ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা

Diploma in Public Health: ১৯৬৪, American University of Beirut, Lebanon

শখঃ খেলাধুলা করা এবং গান শোনা

চাকরির বর্ণনাঃ

মহকুমা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (SDMOH) জামালপুর, ১৯৫৮-১৯৬৫

মশক নিধন কর্মকর্তাঃ ঢাকা, ১৯৬৫-১৯৬৭

সহযোগী অধ্যাপকঃ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম, ১৯৬৭-১৯৬৮

মেডিকেল অফিসারঃ চুয়াডাঙ্গা হাসপাতাল, ১৯৬৮-১৯৬৯

সহকারী সিভিল সার্জনঃ দিনাজপুর সদর হাসপাতাল, দিনাজপুর, ১৯৬৯-আমৃত্যু

হত্যাকারীর পরিচয়ঃ পাক সেনাবাহিনী

নিহত হওয়ার তারিখঃ ২৯ এপ্রিল ১৯৭১

মরদেরঃ

প্রাপ্তি স্থানঃ দিনাজপুর সদর হাসপাতাল সংলগ্ন সংসদ সদস্য মরহুম অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিমের বাসভবনের আঙিনায়

প্রাপ্তি সময়ঃ দেশ স্বাধীন হওয়ার মাসখানেক পর

স্মৃতিফলক/স্মৃতিসৌধঃ চেহেলগাজী মাজার সমাধিস্থান

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হিসেবে সাহায্য/দান/পুরস্কারঃ বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন স্বর্ণপদক ২০০৩

স্ত্রীর নামঃ হালিমা খাতুন

বিয়েঃ ৭ মে ১৯৫০

সন্তান-সন্ততিঃ আটজন; পুত্র তিনজন; কন্যা পাঁচজন

মরহুমা জাকিয়া মাহমুদাঃ

মো. হারুন উর রশীদঃ বিএসসি, ব্যবসায় (দিনাজপুর)

জোবাইদা মাহমুদঃ বিএ, গৃহিণী (ঢাকা)

মো. হাবিবুর রশীদঃ বিকম, ব্যবসায় (দিনাজপুর)

জামিলা মাহমুদাঃ বিএ, গৃহিণী (দিনাজপুর)

জিনাত মাহমুদাঃ এমএসসি, শিক্ষক, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা

হাসান আমিনুর রশীদঃ বিকম, ব্যবসায় (দিনাজপুর)

জিনিয়া মাহমুদাঃ বিএসসি লেদার ইঞ্জিনিয়ার, সহকারী অধ্যাপক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর (ঢাকা)

 

 

 

তথ্য প্ৰদানকারী

মো. হারুন অর রশীদ

শহীদ চিকিৎসকের পুত্ৰ

জে কে মঞ্জিল, পাহাড়পুর, দিনাজপুর

 

 

২১০ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ

 

আমার জনক

শহীদ ডা. মোহাম্মদ আবদুল জব্বার

হারুন অর রশিদ

 

যে মৃত্যুঞ্জয়ীদের মূল্যবান জীবন উৎসর্গের বিনিময়ে একাত্তরে এ দেশের পরাধীনতার শিকল ছিন্ন হয়, বিস্মরণের অতলে তলিয়ে গেছে যাদের নাম-সেই লাখো শহীদের একজন আমার আব্বা শহীদ ডা. মো. আবদুল জব্বার। ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন হিসেবে দিনাজপুর সদর হাসপাতালে কর্তব্যরত অবস্থায় ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় তিনি শাহাদত বরণ করেন।

ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মেডিকেল কলেজের কৃতী ছাত্র শহীদ ডা. মো. আবদুল জব্বার ব্যক্তিগত জীবনে আজকের নারায়ণগঞ্জ জেলাধীন ফতুল্লা থানার কাশীপুর গ্রামের বনেদি পরিবার সরদার বাড়ির ছেলে।

সহপাঠী, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শুনেছি, উঠতি বয়স থেকেই ডা. জাব্বার ছিলেন ধর্মভীরু ও মানবদরদি। সেবামূলক কাজে তিনি ছিলেন অগ্রণী। সেই বয়স থেকেই দাড়ি রেখেছিলেন। নিয়মিত নামাজ পড়তেন, রোজা রাখতেন। মেডিকেল ছাত্রজীবনে বরাবর তাঁর মাথায় থাকতো টুপি, পরনে জুব্বা। উল্লেখ্য, মেডিকেল কলেজে তিনি এবং অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী (সাবেক রাষ্ট্রপতি) ছিলেন একই ব্যাচের ছাত্র। মেডিকেল ছাত্রজীবনে চৌকস সাঁতারু, ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে তার বিশেষ খ্যাতি ছিল। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আমলে সাঁতারে বিশেষ খ্যাতি ছিল কাশীপুর কালচারাল ক্লাবের। এই ক্লাবকে সংক্ষেপে বলা হতো কেসিসি। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে কেসিসি প্রতিষ্ঠা লাভ করে, ডা. জাব্বার ছিলেন সেই স্থপতিদের পুরোভাগের মানুষ। গরিব মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের খুঁজে খুঁজে বের করতেন। পড়াশোনার খোঁজখবর নিতেন। সম্ভাব্য সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা দিতেন। যখনই গ্রামের বাড়ি যেতেন, সঙ্গে নিতেন প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র। সেখানে ফ্রি ক্লিনিক খুলে রোগী দেখতেন, ওষুধ দিতেন বিনামূল্যে। যাদের অপারেশনের প্রয়োজন হতো, নিজের কর্মস্থলে নিয়ে এসে অপারেশনের ব্যবস্থা করতেন, ওষুধপথ্যের খরচ জোগাতেন।

আমরা আট ভাইবোন। যখন এসএসসি পরীক্ষা দেবো, উনসত্তরের শেষের

 

 

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ   ২১১

 

শহীদ ডা. মোহাম্মদ আবদুল জব্বার

 

দিকে আব্বা চুয়াডাঙ্গা থেকে দিনাজপুর সদর হাসপাতালে বদলি হয়ে আসেন। আন্দোলনে আন্দোলনে সার দেশের তখন টালমাটাল অবস্থা। ছাত্রজীবনে আব্বা ছিলেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত এবং ছাত্রলীগের নেতৃস্থানীয় কর্মী। সরকারি কর্মকর্তা হয়েও সেই যোগাযোগ ক্ষীণ হয়ে যায়নি। আর্থিক সহযোগিতা, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে প্রতিটি আন্দোলন সফল করতে তিনি ছিলেন অন্তঃপ্রাণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং সে সময়ের শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে আব্বার ব্যক্তি পর্যায়ের পরিচয়, যোগাযোগ এবং বন্ধুত্ব ছিল বলে শুনেছি। সম্ভবত সে কারণে আব্বা ছিলেন অতিমাত্রায় রাজনৈতিক সচেতন। একাত্তরে সম্ভবত ২৭ মার্চের দুপুরে তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের দিনাজপুরের কুঠিবাড়িস্থ সেক্টর হেডকোয়ার্টারে হাতেগোনা ক’জন বাঙালি সৈনিক যখন মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে রিভোল্ট করে বসে, তখনই কারফিউ ভেঙে হাসপাতালের মাইক্রোবাস নিয়ে আব্বা বেরিয়ে পড়েন। পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে সবাইকে তিনি কুঠিবাড়ি রিভোল্টের খবর দেন-বাঙালি ইপিআরদের সমর্থনে ছুটে যেতে উৎসাহ দেন। মুহুর্তেই শতাব্দীপ্রাচীন জনপদ দিনাজপুর হয়ে ওঠে উত্তাল। শুরু হয় সশস্ত্ৰ সংগ্ৰাম।

একদিকে বাঙালি ইপিআর, পুলিশ, আনসার, মুজাহিদ, অন্যদিকে পাক হানাদার বাহিনী। প্রথম দিকের হামলা-পাল্টা হামলায় আহতদের নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি; ব্রিটিশ আমলে তৈরি দিনাজপুর হাসপাতাল ছিল ৫০ বেড়ের ছোট্ট হাসপাতাল; শল্য বিভাগও ছিল ছোটসৈয়দপুরের প্রান্ত থেকে দিনাজপুরের ওপর পাক হানাদারদের প্রচণ্ড চাপ। শহরের মানুষ নিরাপত্তার জন্য গ্রামে ছুটছে। শহর ফাঁকা হয়ে আসছে। যদিও দিনাজপুর তখনও সম্পূর্ণ শত্রুমুক্ত। আমরা থাকতাম হাসপাতাল কোয়ার্টারে। আব্বা একমাত্র ডাক্তার। তারপর কাজের প্রচণ্ড চাপ| আমাদের দিকে তাকানোর তখন তার সময় কই? বাইরে জোর গুজব, যখন-তখন হানাদাররা শহর দখল করে নিতে পারে। তখন দিনাজপুরে আমাদের তেমন আত্মীয়-স্বজন ছিল না। বলতে গেলে আমরা একা। আমাদের নিয়ে আম্মা উদ্বিগ্নসিদ্ধান্ত হলো, আমরাও শহর উপকণ্ঠের পুনর্ভবা নদীর (স্থানীয় নাম কাঞ্চন) ওপারের কোনো গ্রামে আপাতত আশ্ৰয় নেবো। আব্বা রাজি হলেন এবং ৯ এপ্রিলের দুপুরে নদীঘাট পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দিয়ে গেলেন। মনে পড়ে, আম্মার চোখ দিয়ে পানি ঝরছে আর আব্বা সান্ত্বনা দিয়ে চলেছেন। আজও কানে ভাসে- ‘আর ডাক্তাবের কোনো শক্ৰ আছে নাকি? এই তো আহত ইপিআরদের সরিয়ে নেয়ার পর আমিও চলে যাচ্ছি।’ তখন হাসপাতালে দেড়শ’রও বেশি আহত ইপিআর, পুলিশসহ অন্য আহতরাও চিকিৎসাধীন। তাদের ছেড়ে যাওয়াকে আব্বা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ এবং অপরাধ বলে মনে করছিলেন। দিনাজপুর হানাদারকবলিত হয় ১৩ এপ্রিল। রোগীদের সরাতে না পেরে আব্বা হাসপাতালেই থেকে যান। শুনেছি, প্রথম দিকে হানাদাররা বিরূপ আচরণ করেনি, বরং সম্মান দেখিয়েছে। সম্ভবত ২৯ এপ্রিলের সন্ধ্যার পর রোগী দেখার জন্য কোয়ার্টার থেকে আব্বাকে হাসপাতালে ডেকে পাঠানো হয়। সেখানে নিজ চেম্বারে আব্বাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

দিনাজপুর শত্রুমুক্ত হলে, অনুসন্ধান চালিয়ে হাসপাতালের পশ্চিমে আওয়ামী লীগ নেতা তৎকালী এমপিএ অ্যাডভোকেট এম. আবদুর রহিমের বাসভবনের সামনের অংশে মাটি খুঁড়ে আব্বার দেহাবশেষ উদ্ধার করি। আব্বার লাশের সাথে একজন বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ও হাসপাতালের একজন স্টাফের লাশ ও পাওয়া যায়। শহর উপকণ্ঠে ইতিহাসখ্যাত চেহেলগাজী মাজার সংলগ্ন গোরস্তানে আমরা ধর্মীয় মর্যাদায় আব্বাকে দাফন করেছি। এখন এটাই দিনাজপুরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের একমাত্র সমাধি। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণপদক দিয়ে আমার আব্বা শহীদ ডা. আবদুল জব্বারকে মরণোত্তর সম্মান প্রদর্শন করে।

আব্বার শেষ স্মৃতিবিজড়িত দিনাজপুর ছেড়ে আমরা আর দেশের বাড়ি নারায়ণগঞ্জে ফিরে যাইনি। ইতোমধ্যে আমরা আমাদের মা আলহাজ হালিমা জাব্বারকেও হারিয়েছি। আমাদের পরিবারের একটা ইচ্ছা, যদি দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ বা হাসপাতালে শহীদ ডা. আবদুল জাব্বারের স্মৃতি রক্ষায় গ্যালারি, অডিটোরিয়াম বা ওয়ার্ডের নামকরণ করা হতো! স্মৃতিতে আমাদের আব্বা শহীদ ডা. আবদুল জাব্বার অমর হয়ে থাকতেন এই আমাদের প্রত্যাশা।

দেশমাতৃকার জন্য যে মৃত্যুঞ্জয়ী বীর শহীদেরা জীবন দান করেছেন, তাঁদের সাথে আমাদের আব্বা শহীদ ডা. আবদুল জাব্বারের স্মৃতির প্রতি আবারো শ্রদ্ধা নিবেদন করছি, বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

 

২১২ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ

 

শহীদ ডা. মোহাম্মদ আবদুল জব্বার

 

 

(*রশীদ হায়দার সম্পাদিত স্মৃতি ১৯৭১ থেকে সঙ্কলিত)

 

প্রাসঙ্গিক উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্রঃ

 

ক. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকা; তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; প্রকাশকালঃ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।

খ. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক তালিকা; বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) কার্যালয় বিএমএ ভবনে(তোপখানা রোড, ঢাকা) শোভিত স্মৃতিফলকে উৎকীর্ণ। (পরিশিষ্ট দ্রষ্টব্য)

গ. বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে, দলিলপত্র; সম্পাদনাঃ হাসান হাফিজুর রহমান; প্রকাশনাঃ তথ্য মন্ত্রণালয়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; প্রকাশকালঃ আষাঢ় ১৩৯১; জুন ১৯৮৪; ৮ম খণ্ড; পৃ. ৭০৭।

ঘ. *স্মৃতি ১৯৭১; সম্পাদনাঃ রশীদ হায়দার; প্রকাশনাঃ বাংলা একাডেমী; ২য় খণ্ড, ২য় পুনর্মুদ্রণ, প্রকাশকালঃ শ্রাবণ ১৪০৯, আগস্ট ২০০২; পৃ. ৩১।

ঙ. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক স্মৃতিকথা; সম্পাদনাঃ প্রকৌশলী ইফতিখার কাজল; প্রকাশনাঃ রক্তঋণ; প্রকাশকালঃ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২; পৃ. ১৪।

চ. দৈনিক সংবাদ বিশেষ সংগ্রাহক সংখ্যা-৩, যেসব হত্যার বিচার হয়নি; পরিকল্পনায়ঃ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। প্রকাশকালঃ সোমবার ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৮; পৃ. ৯, ৪৩।

ছ. মুক্তিযুদ্ধের আঞ্চলিক ইতিহাস; সম্পাদনাঃ আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন; প্রকাশনাঃ সাহিত্য প্রকাশ; প্রথম খন্ড; প্রকাশকালঃ পৃ. ২২০।

জ. মুক্তিযুদ্ধে দিনাজপুর; লেখকঃ এম এ কাফি সরকার; প্রকাশনাঃ অংকুর প্রকাশনী, দিনাজপুর; প্রকাশকালঃ মার্চ ১৯৯৬; পৃ. ৫৯-৭১।

 

 

 

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ   ২১৩

Reference:  মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ – বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!