শিরোনাম | সূত্র | তারিখ |
যুব শিবির পরিচালনা, ব্যবহার ও পুনর্বিন্যাসের নির্দেশ | দক্ষিণ পূর্ব জোন – ১ | ৫ নভেম্বর ১৯৭১ |
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
জরুরী।
প্রতি,
সকল ক্যাম্প চিফ, ইউথ রিসেপশন ক্যাম্প, দক্ষিণ পূর্ব জোন – ১।
বিষয় : ইয়ুথ ক্যাম্পের পূনর্বিন্যাস।
জনাব,
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের “বোর্ড অফ কন্ট্রোল, ইয়ুথ ক্যাম্প” নির্দেশনা অনুসারে, ইয়ুথ ক্যাম্পের উন্নত প্রশাসন ও সঠিক পরিচালনা নিশ্চিত করার জন্য এর সাংগঠনিক পুনর্বিন্যাসের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। এবং তার রিপোর্ট আগামী ১৪ নভেম্বর, ১৯৭১ এর মধ্যে স্বাক্ষরসহ প্রদান করতে অনুরোধ করা হলো।
নীতিমালার অনুলিপি এখানে সংযোজিত করা হলো।
আব্দুল ওয়াহাব এম পি এ
৫.১১.৭১
চেয়ারম্যান
গ্রুপ এডভাইজরি কমিটি
ইয়ুথ ক্যাম্প, সাউথ ইস্ট জোন – ১।
মেমো নং ৮ই২১/১১৬ তাং- ১৩/১১/৭১
অনুলিপি :
জনাব এম এ সামাদ, জেড এ ও, দক্ষিণ পূর্ব জোন – ১
(তথ্য ও জরুরী পদক্ষেপের জন্য)
চেয়ারম্যান।
ইয়ুথ রিসেপশন ক্যাম্প প্রশাসনের সাধারণ নির্দেশনা
উপদেষ্টা কমিটি :
১. প্রতিটি অভ্যর্থনা ক্যাম্পের ইয়ুথ ক্যাম্প নিয়ন্ত্রক বোর্ড অনুমোদিত একটি উপদেষ্টা কমিটি থাকবে। এই কমিটির কাজ হলো ক্যাম্পের সামগ্রিক তত্ত্বাবধায়ন এবং সকল প্রকার ব্যবস্থাপনা এবং শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা। কমিটিতে এমপিএ/এমএনএ এর পক্ষ থেকে অন্তত তিনজন অবৈতনিক মেম্বার এবং বাকিরা থাকবেন ক্যাম্প এরিয়া পরিচালনা করতে আগ্রহী রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং তারা তৎসময়ে ক্যাম্পের নিকট দূরত্বে বসবাসরত হবেন। যেসব ক্যাম্প পুরোদমে চলছে, সেখানে এই নীতিমালা অনিসারে উপদেষ্টা কমিটি গঠিত হয়ে না থাকলে অতিস্বত্বর গঠন করতে হবে। যা ভবিষ্যতে ক্যাম্পের পরিবর্তন ও উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয়। এক্ষেত্রে ক্যাম্প ইন চার্জ উক্ত কমিটির সাথে মিটিং এর আয়োজন করে সিদ্ধান্তসমূহ গ্রহণ করবেন।
কমিটিতে মেম্বারদের মধ্য থেকে একজন চেয়ারম্যান ও একজন সচিব নির্বাচন করা হবে। উক্ত চেয়ারম্যান, সচিব ও সদস্যদের নাম উল্লেখ করে আগামী ১৫-১০-১৯৭১ এর মধ্যে একটি লিস্ট বোর্ড অফ কন্ট্রোল এর চেয়ারম্যানের নিকট অনুমদনের জন্য প্রদান করতে হবে। উপদেষ্টা কমিটি ক্যাম্প ইন চার্জ নিয়োগ দেবেন।
ক্যাম্প ইনচার্জ হবেন একজন পুর্ণকালীন কার্যনির্বাহক এবক পদাধিকারবলে উপদেষ্টা কমিটির সদস্য। উপদেষ্টা কমিটি সকল নির্দেশনা প্রদান করবে এবং সে অনুসারে ক্যাম্প ইনচার্জ প্রতিদিনের ক্যাম্প চালানোর দায় দায়িত্ব বহন করবেন। উপদেষ্টা কমিটির সভার কার্যাবলি রেকর্ড করা হবে ও তার অনুলিপি সশ্লিষ্ট জোন নিয়ন্ত্রক বোর্ডের পরিচালক ও চেয়ারম্যান বরাবর প্রেরন করা হবে। ক্যাম্পের সকল খরচের হিসেব রাখার দায়িত্ব ক্যাম্প ইন চার্জের।
একটি ক্যাম্পের স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল এর পরিমাণ ন্যুনতম ২৫০ জন।
সদস্য :
ক্যাম্প ইন চার্জ সহ সকল কার্যনির্বাহী কর্মচারিকে ক্যাম্পের বাসিন্দা হতে হবে।
২. ক্যাম্প ইন চার্জ উপদেষ্টা কমিটির সহায়তায় নিচের কয়েকজনকে নিয়োগ দেবেন –
• একজন হিসাব রক্ষক – তিনি ক্যাম্পের সাথে জড়িত সকল খরচের হিসাব রাখবেন, যার মধ্যে স্টোর এবং খাবার দাবারের হিসেবও থাকবে। হিসাব রক্ষণ বই নির্দিষ্ট সময় পর পর চেক করা হবে।
• একজন ডেপুটি ক্যাম্প ইন চার্জ কাম সুপারভাইজার ইন চার্জ – আবাসন, বিছানাপত্র, তাঁবু, স্যানিটেশন ইত্যাদি সাধারণ পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করা এবং উদাহরণ স্বরূপ ক্যাম্পের ছেলেদের এবং কর্মচারীদের সকল ধরণের আবাসন ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যবস্থা করার দায়িত্ব ডেপুটি ক্যাম্প ইন চার্জের।
• একজন স্টোর সুপারভাইজার – ক্যাম্পের সকল ধরণের স্টোর করার যোগ্য মালামাল ও যন্ত্রপাতির দেখাশোনার দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি জিনিসপত্রের তালিকাও নথিবদ্ধ রাখবেন।
(ঘ) একজন খাবার সরবরাহ তূত্ত্বাবধায়ক:
তিনি বাজার সদাই, রান্নার যোগাড়যন্ত্র, থালাবাসন, খাবর পানি এবং জ্বালানির দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। তিনি দৈনিক খরচের হিসাব হিসাব হিসাবরক্ষকের নিকট প্রেরণ করবেন।
(ঙ) একজন মেডিকেল অফিসার
(চ) একজন কম্পাউন্ডার
(ছ) একজন সার্বিক সহকারী (জেনারেল এসিস্ট্যান্ট)
(জ-ট) চারজন ইনস্ট্রাকটর (প্রশিক্ষক) [৫০০ জনের একটি ক্যাম্পের জন্য]
৩. প্রশিক্ষক:
১. প্রেরণাদায়ক প্রশিক্ষক (মোটিভেশনাল ইনস্ট্রাকটর) – প্রতি ২৫০ তরুণের জন্য ১ জন।
উপদেষ্টা কমিটির দাপ্তরিক সদস্য।
৫. কর্মচারীদের আবাসন: হাতখরচা;
নিম্নোক্ত কর্মচারীবৃন্দ ক্যাম্পে বিনামূল্যে আবাসন সুবিধা পাবেন। তারা কোন ধরণের মজুরী পাবেন না। তবে, কর্মরত সময়ে তাদের পকেটমানি/হাতখরচা হিসেবে প্রতিমাসে ৫০ রূপি করে প্রদান করা হবে।
১। ক্যাম্প ইনচার্জ।
২। ডেপুটি ক্যাম্প ইনচার্জ (সুপারভাইজার)।
৩। হিসাবরক্ষক।
৪। গুদাম তত্বাবধায়ক
৫। খাবার সরবরাহ তত্বাবধায়ক।
৬-৯। চারজন প্রশিক্ষক
১০। মেডিকেল অফিসার
১১। কম্পাউন্ডার
১২। সার্বিক সহকারী (রান্নাবান্না তদারকি ইত্যাদি এবং ক্যাম্প ইনচার্জ প্রদত্ত অন্যান্য দায়িত্ব।)
৬. বাবুর্চি এবং অন্যান্য কর্মচারী:
ক্যাম্পে স্বেচ্ছাসেবক এবং তরুণদের মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় সেবাদানকারী কর্মচারী নিযুক্ত করা হবে যেমন বাবুর্চি, সহকারী বাবুচি ইত্যাদি যারা হেলপার হিসেবে পরিচিত হবে। প্রয়োজনীয় সেবাদানকারী কর্মচারীর সংখ্যা ও সেবাদানের ধরণ উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত হবে।
এ ধরণের সকল কর্মচারীকে ক্যাম্পে আবাসন সুবিধা ও হাতখরচ হিসেবে প্রতিমাসে ৫০ রূপি প্রদান করা হবে।
৭. কার্যকরী নির্দেশনা:
১। উপদেষ্টা কমিটি ক্যাম্পের বিভিন্ন প্রয়োজনে ক্যাম্প ইনচার্জের মাধ্যমে জোনাল ডিরেক্টরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করবেন এবং ক্যাম্পের কার্যক্রম ও হিসাব সম্পর্কিত পাক্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবেন। প্রতিবেদনের এক কপি সরাসরি বোর্ড অব কন্ট্রোল এর চেয়ারম্যান বরাবর এবং আরেক কপি তাদের স্ব স্ব পরিচালক বরাবর প্রেরণ করা হবে।
২। সকল প্রকার খরচ প্রাক নিরীক্ষার বিষয় হবে এবং স্ব স্ব ক্যাম্পে পাক্ষিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
৩। যুব ক্যাম্পের পরিচালক উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান এবং ক্যাম্প ইনচার্জের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করবেন।
৪। ক্যাম্পের টাকা উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান অথবা উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হওয়া সাপেক্ষে ক্যাম্প ইনচার্জ কর্তৃক গৃহীত হবে এবং উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত নিরাপদ হেফাজতে রাখা হবে এবং যেখানে ব্যাংকিং সুবিধা আছে সেখানে নিম্নোক্ত যেকোন দু’জন ব্যক্তি দ্বারা যৌথ একাউন্ট পরিচালিত হবেঃ
ক) চেয়ারম্যান খ) ক্যাম্প ইনচার্জ গ) হিসাবরক্ষক
কার্যক্রম শুরুর দিন থেকে প্রতিদিনের উপস্থিত তরুনদের দৈনিক প্রত্যাবর্তনের সংখ্যা উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান এবং জোনাল ডাইরেক্টরদের কার্যালয়ে অবশ্যই অবগত করতে হবে।
ঘ। ভর্তির অন্যান্য রিপোর্ট ও হিসাব এর নমুনা পরবর্তীতে প্রেরণ করা হবে। মিটিং এ ধরণের রিপোর্টগুলো খালি শিট হিসেবে যাবে।
৮. শারীরিক প্রশিক্ষণঃ
শারীরিক প্রশিক্ষণের সিলেবাস এমন হবে যেন সর্বনিম্ন সময়ের মধ্যে তরুণরা যেকোন অস্বাভাবিক অপারেশন এর জন্য সর্বোচ্চ শারীরিক কর্মদক্ষতা ও মনোবল অর্জন করে। এ সিলেবাসে পাকা রাস্তার বদলে মেঠো পথে চলা ও হাঁটাও অন্তর্ভূক্ত থাকবে। বিস্তারিত সিলেবাস নির্দেশ মোতাবেক বাস্তবায়িত হবে। কোন ধরণের কুচকাওয়াজ থাকবে না।
৯. ভর্তিঃ
ক্যাম্পে ভর্তি ক্যাম্প ইনচার্জের তত্বাবধানে হবে যিনি উপদেষ্টা কমিটি অথবা উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক এ উদ্দেশ্যে সৃষ্ট অন্য কোন ব্যক্তির নির্দেশনা প্রাপ্ত হবেন।
ক্যাম্পে ভর্তিকৃত সকল বালককে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং তার এলাকার এমএনএ/এমপিএ কর্তৃক সনাক্তকৃত হতে হবে। এমএনএ/এমপিএ এর অনুপস্থিতিতে ………………… বরাবরে একটি লিখিত সার্টিফিকেট উপস্থাপন করতে হবে, এবং এ ব্যপারে উপদেষ্টা কমিটি অথবা উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক নিযুক্ত ব্যক্তি সিদ্ধান্ত নিবেন।
বালকটিকে অবশ্যই ডাক্তারি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে এবং ভর্তির অন্যান্য শর্তাবলী পূরণ করতে হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার উপর তার প্রশ্নাতীত আস্থা ও বিশ্বাস থাকতে হবে। তার কোন ধরণের অতীত অপরাধজনিত কার্যক্রম থাকা চলবে না। তার অন্যান্য কোন রাষ্ট্রের প্রতি বিশেষ আনুগত্য থাকাও যাবে না।
সকল সক্ষম যুবকদের জন্য ভর্তি উন্মুক্ত থাকবে ও সকল ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ইত্যাদি, জন্মস্থান এবং এলাকা নির্বিশেষে উদারনীতিতে কঠোরভাবে পরিচালিত হবে।
রিসিপশন ক্যাম্পে ভর্তিকৃত যেকোন বালক পরবর্তীতে এডমিশন ক্যাম্পে ভর্তির জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় তদন্তে অকৃতকার্য হয় তাকে সয়ংক্রিয় ভাবে ক্যাম্প থেকে বহিষ্কার করা হবে।
১০. নিরীক্ষা দলঃ (অডিট টিম)
…… হিসাবরক্ষক, …… হিসাব সহকারী এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত একটি নিরীক্ষা দল জোন ক্যাম্পের চেয়ারম্যানকে অবগত করে পর্যায়ক্রমে রিসিপশন ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন ও হিসাব নিরীক্ষা, অগ্রীম প্রদেয় এবং প্রাক নিরীক্ষা সমন্বয় করবেন। এ দল পরিচালকের মাধ্যমে বোর্ড অব কন্ট্রোলের চেয়ারম্যান বরাবরে নিরীক্ষা প্রতিবেদন ও তার সাথে একটি সাধারণ প্রতিবেদন দাখিল করবেন। উপদেষ্টা কমিটি অডিট দলকে সকল প্রয়োজনীয় সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করবেন।
[১১] পরিদর্শন দলঃ
এমএনএ/এমপিএ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক নেতার সমন্বয়ে বোর্ড অব কন্ট্রোল এর চেয়ারম্যান কর্তৃক একটি পরিদর্শন দল গঠিত হবে। প্রত্যেক জোনে একটি করে পরিদর্শন দল থাকবে। এই দল রিসিপশন ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন ও চেয়ারম্যনের কাছে প্রয়োজনীয় রিপোর্ট ও সুপারিশ প্রেরণ করবেন। রিসিপশন ক্যাম্পের পরিচালক ও নিয়মিতভাবে তাদের রিপোর্ট ও সুপারিশের একটি কপি প্রাপ্ত হবেন।
[১২] পরিচালক, রিসিপশন ক্যাম্পঃ
প্রত্যেক জোনে একজন রিসিপশন ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক থাকবেন। “কার্যকরী নির্দেশনা” তে ইতোমধ্যে যার কথা উল্লিখিত হয়েছে, পরিচালক, উপদেষ্টা কমিটির সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখবেন এবং তার ক্যাম্প পরিচালনা সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকবে এবং ক্যাম্পের প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণ ও উন্নয়ন সাধনের জন্য তিনি কাজ করবেন। এ উদ্দেশ্যে, তিনি অথবা তার সহকারী বারবার ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। পরিচালক, রিপিসপন ক্যাম্প, সদর দপ্তর ও নিয়মিত ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। পরিচালক প্রতি সপ্তাহে বোর্ডে প্রয়োজনীয় রিপোর্ট দাখিল করবেন।
[১২] পরিচালক, রিসিপশন ক্যাম্পঃ
প্রত্যেক জোনে একজন রিসিপশন ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক থাকবেন। “কার্যকরী নির্দেশনা” তে ইতোমধ্যে যার কথা উল্লিখিত হয়েছে, পরিচালক, উপদেষ্টা কমিটির সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখবেন এবং তার ক্যাম্প পরিচালনা সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকবে এবং ক্যাম্পের প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণ ও উন্নয়ন সাধনের জন্য তিনি কাজ করবেন। এ উদ্দেশ্যে, তিনি অথবা তার সহকারী বারবার ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। পরিচালক, রিপিসপন ক্যাম্প, সদর দপ্তর ও নিয়মিত ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। পরিচালক প্রতি সপ্তাহে বোর্ডে প্রয়োজনীয় রিপোর্ট দাখিল করবেন।