জীবনচিত্র নামঃ ডা. লেফটেন্যান্ট খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম
Dr. Lt. Khondker Abu Zafar Md. Nurul Imam
ডাকনামঃ তুকী
পিতার নামঃ খন্দকার আব্দুস সাত্তার
পিতার পেশাঃ চাকরি
মাতার নামঃ মেহেরুন্নেছা ভাইবোনের সংখ্যাঃ দুই ভাই ও দুই বোন। নিজক্রম-তৃতীয়
ধর্মঃ ইসলাম
স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম-বাগমারা, ইউনিয়ন-মিজানপুর, ডাকঘর-সূর্যনগর, উপজেলা-রাজবাড়ী সদর, জেলা-রাজবাড়ী
শহীদ ডা. লেফটেন্যান্ট খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম তুর্কী
নিহত হওয়ার সময় ঠিকানাঃ ৪০ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্স মেডিকেল কোর, কুমিল্লা সেনানিবাস
জন্মঃ ১৯৪৭ বা ৪৮ (আনুমানিক)
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
ম্যাট্রিকঃ দ্বিতীয় বিভাগ, ফরিদপুর জিলা স্কুল, ১৯৬২
আইএসসিঃ দ্বিতীয় বিভাগ, রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর, ১৯৬৪
এমবিবিএসঃ ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা, ১৯৭০
শখঃ নাট্যাভিনয়
সমাজসেবাঃ ১৯৭০ সালে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস উপদ্রুত এলাকায় মেডিকেল টিমের সদস্য হিসেবে ত্রাণকাজে অংশগ্রহণ
চাকরির বর্ণনাঃ
সেকেন্ড লেফটেন্যান্টঃ ৪০ ফিল্ড আম্বুলেন্স, আর্মি মেডিকেল কোর, কুমিল্লা সেনানিবাস। যোগদান-৩ মার্চ ১৯৭১
হত্যাকারীর পরিচয়ঃ পাকিস্তান সেনাবাহিনী
নিহত হওয়ার তারিখঃ ৩০ মার্চ ১৯৭১
মরদেহঃ
প্রাপ্তি স্থানঃ কুমিল্লা সেনানিবাস
প্ৰান্তি সময়ঃ ১৯৭২
সন্ধানদানকারীঃ তৎকালীন জাতীয় পত্রপত্রিকা
কবরস্থানঃ কুমিল্লা সেনানিবাস
স্মৃতিফলক/স্মৃতিসৌধঃ
কমিল্লা সেনানিবাসে তাঁর নামে একটি রাস্তা
নিজগ্রাম বাগমারায় রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
বি.এম.এ কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভবন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্মৃতিফলকে নামঙ্কিত আছে।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হিসেবে সাহায্য/দান/পুরস্কারঃ পাননি।
বৈবাহিক অবস্থাঃ অবিবাহিত
তথ্য প্রদানকারী
ফরিদা ইয়াসমিন কণা(বোন)
তাহিরা হাসান কাজল (ভ্রাতুষ্পপুত্র)
শরীফুল ইমাম (ভাগ্নে)
সুফিয়া হাসান (ভাবি)
মো. আসমত আলী (চাচাত ভাই)
বাগমারা, ইউনিয়ন-মিজানপুর, ডাকঘর-সূর্যনগর,
উপজেলা-রাজবাড়ি সদর, জেলা-রাজবাড়ি
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ ১৫১
আমার ছোটদা
শহীদ ডা. লে. খন্দকার এ জেড এম নূরুল ইমাম তুর্কী
ফরিদা ইয়াসমিন কণা
আমারা ভাই শহীদ ডা. লেফটেন্যান্ট খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম; বয়সে আমার চেয়ে ১১ বছর কয়েক মাসের বড় ছিলেন। আমি তাকে ছোটদা বলে ডাকতাম।
আমার ছোটদার ছেলেবেলার কথা আমার মায়ের মুখে, বড় ভাইয়ের মুখে শুনেছি। আমি যখন বুঝতে শিখেছি তখন ছোটদা বাড়ির বাইরে পড়ালেখা করতেন। ফরিদপুরে আমাদের নিজেদের বাড়ি ছিল। ঐ বাড়িতে থেকে আমার আব্বা চাকরি করতেন, আমার দুই ভাই পড়ালেখা করতেন। পরবর্তীকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়ালেখা করার সময় আমার ছোটদা তাঁর নাশতা খাওয়ার পয়সা বাঁচিয়ে আমার জন্য পুতুল, খেলনা এবং ড্রেস কিনতেন। বাড়িতে আসার সময় সেগুলো নিয়ে আসতেন। আমার দুই ভাই ছুটিতে যখন বাড়ি আসতেন তখন দু’জন মিলে আমাকে গোসল করিয়ে দিতেন। সাবান মাখিয়ে দিতেন। বাড়ির বাইরে ঘোরাঘুরির জন্য বকতেন, আবার বিছানায় শুয়ে আমাকে বুকের ওপর বসিয়ে বোঝাতেন।
আমার বেশ ছোটবেলাতেই ছোটদা শহীদ হন। তাঁর আদর, শাসন কোনোটাই বেশিদিন পাইনি। ভাইবোনদের মধ্যে আমিই জীবিত আছি, তাদের স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছি। আমার ছেলেমেয়ের কাছে এসব স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা করি মাঝে মধ্যেই।
ব্যক্তিমানুষ হিসেবে আমার ছোটদা অনুসরণযোগ্য। দেশপ্রেমের তাগিদেই সদ্য পাস করা একজন তরুণ চিকিৎসক, আমার ছোটদা, দেশের দুর্যোগময় মুহুর্তে যোগদান করেছিলেন সেনাবাহিনীতে। দেশমাতৃকার মুক্তির প্রয়োজনেই তিনি বিসর্জন দিয়েছিলেন নিজের জীবন।
১৫২ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ
আমার কাকা
শহীদ ডা. খন্দকার এ জেড এম নূরুল ইমাম তুর্কী
খন্দকার তাহিরা কাজল
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক লে. খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম তুর্কীর স্বহস্তে লেখা কয়েকটি চিঠি ছিল যা আমার বাবা(শহীদ চিকিৎসকের বড় ভাই) অ্যাডভোকেট খন্দকার আবু আসাদ মো. নূরুল হাসান বাসারের সংগ্রহে ছিল। ২০০০-এর ১২ এপ্রিল হঠাৎ করে তিনিও মৃত্যুবরণ করলে আমরা অনেক প্রয়োজনীয় কাগজ খুঁজে পাইনি; এবারে কাকার জীবনচিত্র লিপিবদ্ধ করতে গিয়ে দেখলাম সেই চিঠিগুলোও আর পাচ্ছি না।
আমার কাকা শহীদ ডা. লে. খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম তুর্কী যখন শহীদ হন তখন আমার বয়স পাঁচ বছরের মতো। সুতরাং তাঁর কথা, স্মৃতিচারণমূলক কোনো বিষয়ে বলতে গেলে আমাকে আমার দাদা-দাদি, বাবা, ফুফুর শরণাপন্ন হতে হয়। বিশেষ করে আমার দাদির মুখে তাঁর বিষয়ে শুনে শুনে আমার মনের মধ্যে তাঁর সম্পর্কে কিছু চিত্র অঙ্কিত হয়েছে, তারই আলোকে আমি দু’চারটি কথা বলার প্রয়াসী হয়েছি। আমার কাকা খুব শৌখিন ছিলেন; ছেলেবেলা গ্রামে কাটিয়েছেন, গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু পোশাক-পরিচ্ছদে এবং চলাফেরায় গ্রামীণ পরিবেশ তাঁর ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করেনি। তাঁর আচার-আচরণ, মনমানসিকতা ছিল উন্নত এবং আধুনিক| অবশ্য আমার দাদাও শৌখিন ছিলেন। তিনিও শিকার করতেন, নাটক করতেন। আমার দাদিও ঘোড়ায় চড়তে জানতেন, বন্দুক চালাতে পারতেন। এ কারণে তাদের পারিবারিক পরিমণ্ডলে আধুনিকতার ছোঁয়া থাকাই সঙ্গত এবং স্বাভাবিক। আমার বাবা শহীদ চিকিৎসকের বড় ভাই গান গাইতেন কবিতা রচনা এবং আবৃত্তি করতেন, যা কিনা তার একমাত্র ভাইয়ের মৃত্যুর পর আর স্বাভাবিকভাবে এগোয়নি। আমার দাদির কাছ থেকে জেনেছি আমার কাকার স্বপ্ন ছিল দেশের নামকরা ডাক্তার হবেন। গ্রামের দাতব্য চিকিৎসালয় করবেন, যাতে করে আত্মীয়স্বজন এবং গ্রামবাসী সুচিকিৎসা পায় এবং চিকিৎসাসেবা যেন তাদের হাতের নাগালে থাকে; বিনা চিকিৎসায় গ্রামের সাধারণ মানুষ যেন মারা না যায়। আমার দাদা-দাদি মোটামুটি পরিণত বয়সে মারা যান। আমার বাবা ৬৩ বছর বয়সে হঠাৎ মারা যান, তার রোগ নির্ণয় সম্ভব হলেও সঠিক চিকিৎসার সময় পাওয়া যায়নি। বাবার মৃত্যুর সময় কাকার অভাব বেশি করে অনুভূত হয়েছে। প্রায়ই মনে হয় তাঁর অকালমৃত্যু না হলে আমার বাবার সঠিক চিকিৎসা হতো এবং আল্লাহতায়ালা হয়তো-বা তাঁর দীর্ঘ জীবন দান করতেন।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ ১৫৩
শহীদ ডা. লে. খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম তুর্কী
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধঃ দলিলপত্র
অষ্টম খণ্ড থেকে সঙ্কলিত
সূত্রঃ দৈনিক বাংলা, ২১ জানুয়ারি ও ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
হত্যাকাণ্ডের বিবরণ
পাকিস্তান সেনাবাহিনী যেসব ক্যান্টনমেন্টে সবচেয়ে বেশি হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল কুমিল্লার ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এর মধ্যে অন্যতম। ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে যেসব বাঙালি সামরিক অফিসার ও জওয়ান আটকা পড়েছিলেন তাদের মধ্যে প্রায় কেউই বেরিয়ে আসতে পারেননি। কাজেই ময়নামতির ঘটনা সম্পর্কে জনশ্রুতির ওপরই নির্ভর করতে হয়।
সেখানে নারকীয় হত্যালীলা সম্বন্ধে দু’জন প্রত্যক্ষদর্শীর কাছ থেকে বিবরণ পাওয়া যায়। এ দু’জনের একজন হচ্ছেন সাবেক পাকিস্তানি গোলন্দাজ বাহিনীর সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ইমামুজ্জামান এবং অপরজন হচ্ছেন উক্ত ক্যান্টনমেন্টের বেসামরিক কর্মচারী(ক্ষৌরকার) রমণী মোহন শীল। প্রথমোক্ত জন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বন্দি হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান; সে ভিন্ন প্রসঙ্গ।
তাদের বর্ণনা অনুযায়ী, ২৯ মার্চ ১৯৭১ ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে বাঙালি অফিসার, বেসামরিক কর্মচারীসহ প্রায় তিনশ’ ব্যক্তিকে ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারের তিনটি কামরায় আটক করা হয়। বিকেল আনুমানিক সাড়ে ৩টায় ৪০নং ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্স ইউনিটে কিছু গোলাগুলির আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায়। তারপরই ক্যান্টনমেন্টের বিভিন্ন এলাকা থেকে সব বাঙালি অফিসার ও অন্যান্য কর্মচারীকে ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারে নিয়ে জমা করতে থাকে।
৪০নং ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সের কমান্ডিং অফিসার ডা. লে. কর্নেল নূরুল আবসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরকেও ৩০ মার্চ সকালে একদল পাঞ্জাবি সৈন্য ধরে এনে আটক করে রাখে। দুপুরের দিকে প্রশাসনিক জে. সি. এবং সুবেদার আকবর খান ডা. লে. কর্নেল জাহাঙ্গীর গায়ের জামা খুলে তা দিয়ে তাঁর চোখ বেঁধে ফেলে। ডা. লে. কর্নেল জাহাঙ্গীর তাদেরকে জিগ্যেস করেন, ‘আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছো?’
তার উত্তরে উক্ত জল্লাদদ্বয় তাঁকে ইস্পাহানী স্কুলে নিয়ে যাচ্ছে বলে জানায়।
১৫৪ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ
শহীদ ডা. লেফটেন্যান্ট খন্দকার আবু জাফর মো. নূরুল ইমাম তুর্কী
কিন্তু তাকে সেখানে না নিয়ে ব্রিগেড অফিস প্রাঙ্গণের আনুমানিক ২৫ গজ দক্ষিণে একটি গর্তের পাশে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাঁকে হত্যার এ দৃশ্য রমণী মোহন শীলসহ বন্দি বাঙালি সেনাসদস্যবৃন্দ ও ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারের ব্রিগেডিয়ার থেকে সব স্টাফ অফিসার নিজ নিজ কক্ষে বসে অবলোকন করেন।
আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী লেফটেন্যান্ট ইমামুজ্জামান। তিনি নিজে বন্দি অবস্থায় ঘরের জানালা দিয়ে বাঙালিদের গুলি করে হত্যা করতে দেখেন। এক জায়গায় বাঙালি ছেলেরা ভলিবল খেলছিল, তিনি দেখলেন হঠাৎ একজন পাকসেনা সেখানে গিয়ে গুলি চালিয়ে সবাইকে ধরাশায়ী করল।
ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে হত্যাযজ্ঞ চলার সময় লে. কর্নেল ইয়াকুব মালিক ছিলেন সেখানে ৫৩নং আর্টিলারির অ্যাডভাইজার। মূলত সেই ছিল হত্যাযজ্ঞের নাটের গুরু, প্রধান সংগঠক। তারই নির্দেশে মেজর ফয়েজ সুলতান, ক্যাপ্টেন জাহিদ জামান, মেজর মোহাম্মদ ইয়াসিন খোকা নির্বিচারে গুলি করে বাঙালি সেনাসদস্যদের যত্রতত্র হত্যা করে। প্রথমে একজন একজন করে ও পরে তাড়াতাড়ি নিধনযজ্ঞ শেষ করার জন্য তিন-চারজনকে একসাথে কাপড় দিয়ে চোখ বাঁধা ও দড়ি দিয়ে শক্ত করে হাত বাঁধা অবস্থায় ব্রিগেড অফিসের পাশে কুলগাছটার নিচে নিয়ে এসে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনশ’ জনেরও বেশি বাঙালিকে এভাবে হত্যা করা হয়। পরদিন ভোরে এদের মাটিচাপা দেয়া হয়। তাদের মাটিচাপা দেয়ার সময় ক্ষৌরকার রমণী মোহন শীলকে কয়েকজন নরখাদকের ক্ষৌরকর্ম করে দিতে হয়।
ডা. লে. কর্নেল নূরুল আবসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ছাড়াও এই পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ডা. ক্যাপ্টেন এ কে এম ফারুক, ডা. ক্যাপ্টেন বদিউল আলম চৌধুরী, আর্মি মেডিকেল কোরে সদ্য যোগদান করা তরুণ অফিসার ডা. সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট খন্দকার এ জেড এম নূরুল ইমাম তুর্কী প্রমুখ।
প্রাসঙ্গিক উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্রঃ
ক. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকা তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, প্রকাশকালঃ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।
খ. মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক তালিকা; বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) কাৰ্যালয় বিএমএ ভবনে (তোলখানা রোড, ঢাকা) শোভিত স্মৃতিফলকে উৎকীর্ণ। (পরিশিষ্ট দ্রষ্টব্য)
গ. বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধেঃ দলিলপত্র; সম্পাদনাঃ হাসান হাফিজুর রহমান; প্রকাশনাঃ তথ্য মন্ত্রণালয়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; প্রকাশকালঃ আষাঢ় ১৩৯১; জুন ১৯৮৪; ৮ম খণ্ড; পৃ. ৬২৫ ৭০৭ ।
ঘ. প্রথম পুনর্মিলনী স্মরণিকা, আমি মেডিকেল কোর; প্রকাশনা; আর্মি মেডিকেল কোর, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী; প্রকাশকালঃ ১৩৯৫ বাংলা, ১৯৮৯ ইংরেজি।
ঙ. মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান; সম্পাদনাঃ এ এস এম সামছুল আরেফিন, প্রকাশনাঃ ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড; প্রকাশকালঃ ১৯৯৫; পৃ. ৫৩৫
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ ১৫৫
Reference: মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ – বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ