You dont have javascript enabled! Please enable it!
শিরোনাম সূত্র তারিখ
বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদ সভার কার্যবিবরনী ও সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ সরকার কেবিনেট ডিভিশন ৯ আগষ্ট, ১৯৭১

 

(১) যুবক্যাম্প – অভ্যর্থনা শিবির – বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রতিপালিত হবে।
(২) আঞ্চলিক প্রশাসন এবং আঞ্চলিক পরিষদ (council) ।
(৩) প্রশিক্ষণক্যাম্প এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গেরিলা সমস্যাবলী।
(৪) মনস্তাত্ত্বিক (psy) যুদ্ধবিগ্রহ কক্ষ। (warfare cell)
(৫)
(৬) প্রতিরক্ষা বিষয়ক সচিব/ সেক্রেটারি (secy)
(৭) স্থানসংকুলান- এখানে প্রতিরক্ষার কেন্দ্রীয় দপ্তর(H.Q.) স্থাপিত হবে। মন্ত্রীসভা এখানে কাজ করবে। কোন সাক্ষাৎকার করা যাবে না। সচিবালয় অন্য একটি জায়গায় স্থাপিত হবে।

৯.০৮.৭১- এ মন্ত্রীসভা বৈঠকে মিনিট (minutes) সিদ্ধান্তসমূহঃ
মন্ত্রীসভা সিদ্ধান্ত নিল যে, যুবকদের জন্যে অভ্যর্থনা শিবিরগুলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রতিপালিত হবে।
আর কোন কালক্ষেপণ না করে আঞ্চলিক প্রশাসন এবং আঞ্চলিক পরিষদ স্থাপিত হবে।
প্রশিক্ষণক্যাম্প গুলো এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের সমস্যাবলী মন্ত্রীসভা কর্তৃক বিশেষভাবে বিবেচিত হবে। একটি মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ কক্ষ। (warfare cell) স্থাপনার বিষয়টি অতিসত্বর প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হবে। তথ্য এবং সম্প্রচার ক্ষেত্রের সমস্যাবলীও টুকে রাখা হবে।
জনাব এ সামাদ, সিলেটের প্রাক্তন ডি. সি. -কে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্পাদক নিযুক্ত করা হবে বলে সিধান্ত নেওয়া হল।
বর্তমান কেন্দ্রীয় দপ্তরে সম্মুখীন সমস্যাবলী বিশেষভাবে নোট করা হবে এবং সিধান্ত নেওয়া হল যে, বর্তমান সীমানাটুকু শুধুমাত্র প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় স্থাপনে ব্যবহৃত হবে। বর্তমান স্থানেও (site) মন্ত্রীসভা কাজ করবে তবে সেখানে কোন সাক্ষাৎকার অনুমোদিত হবে না। সচিবালয় প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত গৃহীত হল যে, সচিবের কার্যালয় নিবাসিত করতে একটি আলাদা ভবনের ব্যাবস্থা করা হবে।
– মন্ত্রীসভার সম্পাদক
সকল ব্যক্তিগত সম্পাদক হতে সভাপতি এবং মন্ত্রীবর্গের কাছে অনুলিপি।
– মন্ত্রীসভার সম্পাদক

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!