শেরপুর জেটি বধ্যভূমি
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে শেরপুর জেটিতে পাক হানাদার বাহিনীর বর্বতার সাক্ষী একটি বধ্যভূমি রয়েছে। এখানে প্রায় দু’হাজার লোককে হত্যা করা হয়। লাশগুলো কুশিয়ারা নদীতে নিক্ষেপ করা হতো। হানাদার বাহিনী শেরপুরকে সুরক্ষিত দুর্গ গড়ে তোলার জন্য এই জেটিতে নৌবাহিনি মোতায়েন করে। এখান থেকে পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোতে চালানো হয় ধ্বংস অভিযান এবং গণহত্যা। (মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সংগৃহীত তথ্যসূত্র: একাত্তরের বধ্যভূমি ও গণকবর – সুকুমার বিশ্বাস, পৃ.-৩৯১; যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ – ডা. এম এ হাসান, পৃ.-৪৬৫; মুক্তিযুদ্ধ কোষ, চতুর্থ খণ্ড – মুনতাসীর মামুন সম্পাদিত, পৃ.-১৪৭; বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, অষ্টম খণ্ড- হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত, পৃ.-৪৯৫; দৈনিক পূর্বদেশ, ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২; দৈনিক আজাদ, ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)