জেলা প্রশাসক বাংলোর বধ্যভূমি
মুক্তিযোদ্ধা মো. আজাহার আলী (বর্তমানে হকার) মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ২২ বছর। তিনি জানান, পাক ছত্রী সেনাদের প্রথম প্রতিরোধ করতে গিয়ে সেদিন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের বাংলোর দক্ষিণ পাশে শহরের প্রবেশ দ্বারে রাস্তার উপর শহীদ হয় সাত আনসার সদস্য।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সংগৃহীত তথ্যে বলা হয়েছে, পটুয়াখালীতে জেলা প্রশাসকের বাসভবনের দক্ষিণ পাশে রয়েছে গণকবর। পাকবাহিনীর হাতে শহীদ আনসারদের এই গণকবরে দাফন করা হয়েছিল। (সূত্র: একাত্তরের বধ্যভূমি ও গণকবর – সুকুমার বিশ্বাস, পৃ.-১১৫, ৪৫৩; যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ- ডা. এম এ হাসান, পৃ.-৪২৭; মুক্তিযুদ্ধ কোষ, দ্বিতীয় খণ্ড- মুনতাসীর মামুন সম্পাদিত, পৃ.-৩৪০; দৈনিক সংবাদ, ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৩)