থানা কাউন্সিল পাড়া বধ্যভূমি
রাজিব আহমেদ লিখিত ‘চুয়াডাঙ্গা জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস’ গ্রন্থে বলা হয়েছে, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে অগণিত মানুষকে শান্তিপাড়ায় গণকবরে মাটিচাপা দেওয়া হলেও গণকবরগুলো চিহ্নিত কতা হয়নি। স্বাধীনতার পরপরই থানা কাউন্সিলের দক্ষিণ-পূর্বদিকে রেললাইনের কাছে খালের পাশে গণকবর থেকে শতাধিক লাশ উদ্ধার করা হয়। বর্তমান রেলস্টেশনের দক্ষিণ-পূর্বদিকের খাদেও বেশ কয়েকজনকে হত্যা করা হয়”।