শিরোনাম | সূত্র | তারিখ |
এবডো অন্তর্ভূক্তকরণ সংক্রান্ত
সরকারী চিঠি |
সরকারী | ৩-৫ সেপ্টেম্বর,
১৯৫৯ |
গোপনীয়
পূর্ব পাকিস্তান সরকার
মহা–পরিচালক এর কার্যালয়, দুর্নীতি দমন পূর্ব পাকিস্তান, ঢাকাব্যুরো।
প্রেরক,
এস.এ. চৌধুরী, ইএসকিউআর, পি.এস.পি.,
মহা-পরিচালক, দুর্নীতি দমন, ইস্ট পাকিস্থান, ঢাকা ব্যুরো।
প্রতি,
এ. কিউ. আনসারী, ইএসকিউআর.,
পূর্ব পাকিস্তান সরকারের অতিরিক্ত সচিব.
দুর্নীতি দমন বিভাগ, ঢাকা।
তারিখঃ ৩রা/৪ঠা সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯।
বিষয়ঃ- ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য ব্যক্তিদের তালিকা।
সম্প্রতি করাচিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সভাপতিত্বে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নিম্নবর্ণিত পূর্ব পাকিস্থানের ব্যক্তিদের পর্যবেক্ষণ করা হয়।
আমার তালিকায় থাকা ১৯ জন ব্যক্তির মধ্যে ১৮ জন যারা অযোগ্য বলে বিবেচিত তাদের নিম্নে চিহ্নিত করা হলোঃ
ক্রমিক নং নাম দপ্তর অযোগ্যতার ভিত্তি সূত্র- আই.বি. তালিকায়
(১) (২) (৩) (৪) (৫)
১। জনাব আতাউর রহমান খান সাবেক মুখ্যমন্ত্রী স্বেচ্ছাচারী অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি ক্রমিক-৪
২। জনাব আবু হুসেইন সরকার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী স্বেচ্ছাচারী অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি ক্রমিক-৬
(১) (২) (৩) (৪) (৫)
৩। জনাব ইউসুফ আলি চৌধুরী সাবেক মন্ত্রী রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও দুর্নীতিক্রমিক- ৭
৪। জনাব মোহাম্মদ মনসুর আলী সাবেক মন্ত্রী দুর্নীতি ‘খ’ তালিকার ক্রমিক -১
৫। জনাব মশিউর রহমান সাবেক মন্ত্রী অ-ব্যবস্থাপনা ও জনগণের অর্থ অপসারণ
৬। জনাব কফিলউদ্দীন চৌধুরী সাবেক মন্ত্রী দুর্নীতি ও অসদাচরণ ‘গ’ তালিকার ক্রমিক -১
৭। জনাব মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস সাবেক মন্ত্রী দুর্নীতি ‘খ’ তালিকার ক্রমিক -১
৮। জনাব মোহাম্মদন-নবী চৌধুরী সাবেক মন্ত্রী দুর্নীতি ক্রমিক- ১০
(ব্যবসায়ী)
৯। জনাব আব্দুল হাকিম সাবেক স্পিকার স্বজনপ্রীতি ও অসদাচরণ ক্রমিক- ৫
ই.পি. পরিষদ
১০। জনাব এ. হামিদ চৌধুরী সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি
১১। জনাব মোসেলম আলী মোল্লা সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি
১২। জনাব এম. কোরবান আলী সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি
১৩। জনাব নুরুদ্দীন আহমেদ সাবেক মন্ত্রী দুর্নীতি
(ব্যবসায়ী)
১৪। জনাব আব্দুল মতিন সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি
১৫। জনাব ফজলুল করিম সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি ‘খ’ তালিকার ক্রমিক -১২
১৬। জনাব আব্দুস সালাম মুক্তার সাবেক এম.পি.এ. দুর্নীতি
১৭। জনাব ওয়াহিদুজ্জামান সাবেক এম.পি. ইচ্ছাকৃত জগণের অর্থের অপব্যবহার
(ব্যবসায়ী)
১৮। জনাব দেওয়ান মহিউদ্দীন সাবেক এম.পি. দুর্নীতি
(ব্যবসায়ী)
নিম্নে বর্ণিত আই.বি. ‘খ’ তালিকার ব্যক্তিরাও পুনর্নীরিক্ষিতঃ-
১৯। জনাব সৈয়দ আজিজুল হক সাবেক এম.পি. ক্রমিক নং. ৩
২০। জনাব ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত সাবেক এম.পি.এ. ’’ ’’ ১৪
যশোর
২১। জনাব প্রয়াস চন্দ্র লাহিড়ী সাবেক এম.পি. ’’ ’’ ১৫
(১) (২) (৩) (৪) (৫)
২২। জনাব সুরেশ চন্দ্র দাস গুপ্ত সাবেক এম.পি.এ. বগুড়া ’’ ’’ ১৬
২৩। জনাব ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত সাবেক মন্ত্রী ’’ ’’ ১৭
২৪। জনাব বিজয় চন্দ্র রয় সাবেক এম.পি.এ. ’’ ’’ ১৮ ২৫। জনাব বসন্ত কুমার দাস সাবেক মন্ত্রী ক্র.নং.১৯ এবং সেই
সাথে এসপিই তালিকার
২৬। জনাব ত্রৈলক্ষ চক্রবর্তী সাবেক মন্ত্রী ক্র.নং.২০
২৭। জনাব অধ্যক্ষ মুজাফফর আহমেদ সাবেক এম.পি.এ. ক্র.নং.২৭
(ত্রিপুরা) এবং ‘গ’ এর ১৮
নিম্নলিখিত এম.পি. এবং এম.পি.এ. যারা ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনের পরে দল বদল করেছিল তাদের সবাইকে ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পুনর্নিরীক্ষিত করা হলো (আই.বি. তালিকা ‘গ’ দেখুন):-
২৮। জনাবা বেগম আনোয়ারা খাতুন সাবেক এম.পি.এ., ঢাকা ক্র.নং. ৪- তালিকা ‘গ’
২৯। জনাব ইয়ার মোহাম্মদ খান সাবেক এম.পি.এ., ঢাকা ’’ ’’ ৬
৩০। জনাব আলমাস আলী সাবেক এম.পি.এ., ঢাকা ’’ ’’ ৭
৩১। জনাবা রেজিয়া বানু সাবেক এম.পি.এ., বাকেরগঞ্জ ’’ ’’ ৯
৩২। জনাব মৌলানা আলতাফ সাবেক এম.পি.এ., ময়মনসিং ’’ ’’ ১৪
৩৩। জনাব মোহাম্মদ তোহা সাবেক এম.পি.এ., নোয়াখালী ’’ ’’ ১৭
৩৪। জনাব শামসুল হক সাবেক এম.পি.এ., রাজশাহী ’’ ’’ ২১
৩৫। জনাব লতিফ হুসেইন সাবেক এম.পি.এ., রাজশাহী ’’ ’’ ২২
৩৬। জনাব আতাউর রহমান মুক্তার সাবেক এম.পি.এ., রাজশাহী ’’ ’’ ২৪
৩৭। জনাব আবুল হুসেইন মিয়া সাবেক এম.পি.এ., রংপুর ’’ ’’ ২৫
মনিরুদ্দিনের (মৃত) সন্তান
৩৮। জনাব আজিজুর রহমান খন্দকার সাবেক এম.পি.এ., রংপুর ’’ ’’ ২৮
৩৯। জনাব আকবর হুসেইন খান সাবেক এম.পি.এ., বগুড়া ’’ ’’ ৩১
খন্দকার
৪০। জনাব আকবর হুসেইন আখন্দ সাবেক এম.পি.,বগুড়া ’’ ’’ ৩২
নিম্নলিখিত ব্যক্তিরাও বিবেচনাধীন থাকবে যদি নিরাপদ বন্দী হিসেবে অযোগ্য হয় অন্যথায় তাদেরকে ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে মোকাবিলা করা হবেঃ-
৪১। জনাবা সেলিনা বানু সাবেক এম.পি.এ., পাবনা ক্র.নং.২১, তালিকা ‘খ’
৪২। জনাব দবিরদ্দীন আহমেদ সাবেক এম.পি.এ., রংপুর ক্র.নং.২২, তালিকা ‘খ’
৪৩। জনাব সৈয়দ আলতাফ হোসেন সাবেক এম.পি.এ., কুষ্টিয়া ক্র.নং.২৩, তালিকা ‘খ’
এসডি/ মহাপরিচালক
দুর্নীতি দমন বিভাগ, ইস্ট পাকিস্থান,
ঢাকা ব্যুরো।
গোপনীয়।
মহা-পরিচালকের কার্যালয়,
দুর্নীতি দমন ব্যুরো,
পূর্ব পাকিস্তান,ঢাকা,
৪ঠা সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯।
মেমো.নং…………….এবি……………
অনুলিপি পাঠানো হলোঃ
(১) কে.এ.হক, ইএসকিউআর.,পি.এস.পি.,
মহাপরিচালক, দুর্নীতি দমন ব্যুরো, ইস্ট পাকিস্থান।
(২) এ.কে.এম. হাফিজুর, ইএসকিউআর., পি.এস.পি., জে.পি., এসকিউএ
মহাপরিদর্শক-পুলিশ, ইস্ট পাকিস্থান।
(৩) এ. এম. এ.কবীর, ইএসকিউআর.,পি.এস.পি.,
সহকারী-মহাপরিদর্শক-পুলিশ, গোয়েন্দা শাখা, ইস্ট পাকিস্তান,
ঢাকা-তথ্যের জন্য।
এসডি/ মহাপরিচালক
দুর্নীতি দমন বিভাগ, ইস্ট পাকিস্থান,
ঢাকা ব্যুরো।
গোপনীয়
পূর্ব পাকিস্তান সরকার
মহা-পরিচালক এর কার্যালয়
দুর্নীতি দমন ব্যুরো
পূর্ব পাকিস্তান
ডি.ও. নং.৪.এ. বি.(ই) ৫ই সেপ্টেম্বর, ঢাকা।
প্রিয় কবির,
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সভাপতিত্বেকরাচিতেঅনুষ্ঠিত সম্মেলনে ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য চিহ্নিত ব্যক্তিদের তালিকা আমার তত্ত্বাবধানে গোপনীয়তা নং- ৩. এ.বি. (ই), তারিখ- ৪-৯-৫৯, আপনার কাছে পাঠানো হলো। তালিকার ব্যক্তিদের মধ্যে কিছু লোক ই.বি.ডি.ও.য়ের ধারা ৫ এর অধীনে স্বয়ংক্রিয় ভাবেই অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারে। আপনার প্রতি অনুরোধ, এদের কেউ অযোগ্য হিসেবে বিবেচ্য হলে অনুগ্রহ করে তাদের তথ্যগুলো যত্নের সাথে সুক্ষভাবে যাচাই বাছাই করুন।
২। ইহা নির্ধারণ করা হয়েছে যে ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে পদক্ষেপ গ্রহণে তাদের বিরুদ্ধেই অগ্রসর হবে যেসব ‘বড় মাছ’দের বিরুদ্ধে সঙ্গতিপূর্ণ অসদাচরণের দৃষ্টান্ত আছে এবং যারা প্রাদেশিক রাজনৈতিক জীবনে ‘যথেষ্ট বড় উৎপাত’ হতে পারে। সম্মেলনে আমাদের প্রতিনিধি দল সুনির্দিষ্টভাবেই দেখিয়ে দিয়েছে যে আমাদের জমা দেওয়া তালিকা সম্পূর্ণ ছিলো না। এতে সেসব লোকের নাম অন্তর্ভুক্ত আছে যাদের তথ্য-উপকরণ ছিল সহজলভ্য। অতএব আমাদের অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রস্তুত করতে হবে যাদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের ভাল দৃষ্টান্ত আছে। এইটি চিহ্নিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তগুলোর ভিত্তিতে করা যায় এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের জমা করা যেতে পারে।
৩। আমি খুব কৃতজ্ঞ হবো যদি আপনার অফিসের আয়ত্বাধীনে যত্নের সাথে দৃষ্টান্তগুলো প্রমাণ লিপি আকারে চিহ্নিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরিচালনার জন্য প্রক্রিয়াধীন করা হয় এবং মুখ্য সচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিব নিয়ে গঠিত ই.বি.ডি.ও.য়ের ৬ ধারার অধীনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়ার জন্য তা যেন আমার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
৪। উচ্চ আদালতে নেতৃত্বে দুইটি ট্রাইব্যুনাল শুনানি এবং এই প্রাদেশিক মামলার নিষ্পত্তির জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।যেমন, আমরা অবিলম্বেই যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়ার জন্য অন্তত কিছু ঘটনার উপকরণ নিয়ে প্রস্তুত হচ্ছি।
৫। নিম্নলিখিত পূর্ব পাকিস্থানের ব্যক্তিদেরকে কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ট্রাইব্যুনালের মুখোমুখি হতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে প্রাপ্ত দৃষ্টান্তগুলো এস.পি.ই. দ্বারা প্রক্রিয়াধীন করা হবে এবং জমা করা হবে। আপনি যদি তাদের বিরুদ্ধে কোন উদাহরণ/দৃষ্টান্ত পেয়ে থাকেন তবে অনুগ্রহ করে তা পুলিশ-মহাপরিদর্শক, এস.পি.ই.ও করাচীঃ
(১) আব্দুল আলীম
(২) আব্দুল ওয়াহাব খান
(৩) দিলদার আহমেদ
(৪) ফজলুর রহমান এবং
(৫) এইচ.এস. সোহরওয়ার্দী।
৬। (ক) পশ্চিম পাকিস্থানের জন্য ধারা ৫ এর অধীনে স্বয়ংক্রিয় অযোগ্যতা সংক্রান্ত একটি নোট আইজিপি, এসপিই অফিসে প্রস্তুত করা হয়েছে। এই চিঠির একটি অনুলিপি গৃহীত হয়েছে এবং একই সাথে তা আপনার পর্যবেক্ষণের জন্য সংযুক্ত করা হলো।
(খ) করাচীতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে জনাব কে.এ. হক উল্লেখ করেন যে, পূর্ব পাকিস্তানেপুলিশ পূর্ব পাকিস্তানের জন-নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতারের ক্ষমতা রাখে এবং গ্রেফতারের ৩০ দিনের মধ্যে সরকারী আটকাদেশ গৃহীত হয়।১৯৫৪ সালে ৯২ ‘এ’শাসন পদ্ধতিতেযখন অনেক বেশী পরিমাণে গ্রেপ্তার হয়েছে, জরুরী ভিত্তিতেও পুলিশগ্রেপ্তারকৃতদের ৩০ দিনের আটকাদেশের জন্য তদন্ত শেষ করতে পারেনি এবং উপাত্ত জমা করতে পারেনি। তাই তিনি প্রস্তাব করেন ই.বি.ডি.ও.য়ের ৫(খ) ধারার অধীনে শুধুমাত্র তাদেরকেই অযোগ্য হিসেবে দাঁড় করানো হবে যাদেরকে আটকাদেশের ভিত্তিতে সরবরাহ করা হয়েছে। জনাব হক এই বিষয়ে সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য একটি নোট জমা দিবেন।
(গ) ই.বি.ডি.ও.য়ের ৫(ঘ) ধারার অধীনে অযোগ্যতা বিষয়ে, করাচি সম্মেলনে সাধারণত এই মত ছিল যে পার্টিশনের পূর্বে এই তদন্তের বিষয় নিষ্পত্তিকৃত প্রসংগে উল্লেখ নাও করা হতে পারে, কেননা এইটি কিছু ‘স্বাধীনতা যোদ্ধাদের’প্রভাবিত করতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ নিয়ে সিদ্ধান্ত জারি করা হবে।
(ঘ) সম্মেলনে আমি প্রস্তাব করি যে যদি কোন নির্বাচিত সদস্য প্রার্থীকে তার আবেদন/মনোয়নপত্রে এই মর্মে সাক্ষ্য দেয় যে ই.বি.ডি.ও.য়ের অধীনে সে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না তবে সমস্যার বাস্তবিক সমাধান হবে এবং এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
আমি আশা করছি, পূর্বোল্লিখিত বক্তব্যগুলো ই.বি.ডি.ও.য়েরঅধীনে তদন্ত মামলার প্রস্তুতির জন্য আপনার সহায়ক হবে।
আপনার অনুগত
এস. এ. চৌধুরী
এ. এম. এ. কবির, ইএসকিউআর, পি.এস.পি.,
ডি.আই.জি.-পুলিশ,
গোয়েন্দা বিভাগ, ঢাকা।
গোপনীয়
মহা-পরিচালকের কার্যালয়.
দুর্নীতি দমন ব্যুরো,
ইস্ট পাকিস্তান।
লিপি. নম্বরঃ৪এ.বি. (ই) / ৩ ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯, ঢাকা।
তথ্যের জন্য অনুলিপি পাঠানো হলোঃ
(১) এ.কিউ.আনসারী, ইএসকিউআর, অতিরিক্ত সচিব-ইস্ট পাকিস্তান সরকার
এ.সি. বিভাগ, ঢাকা।
(২) কে.এ. হক, ইএসকিউআর, পি.এস.পি., পরিচালক, জাতীয় পুনর্গঠন ব্যুরো,
পূর্ব পাকিস্তান, ঢাকা, এবং
(৩) এ.কে.এম. হাফিজুর, ইএসকিউআর., পি.এস.পি., জে.পি., এসকিউএ
মহাপরিদর্শক-পুলিশ, ইস্ট পাকিস্তান, ঢাকা।