You dont have javascript enabled! Please enable it! ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স এ্যাক্ট ‘ দি ইভালুয়েশ অফ ইন্ডিয়া এ্যাক্ট - সংগ্রামের নোটবুক
শিরোনাম সূত্র তারিখ
ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স এ্যাক্ট ‘ দি ইভালুয়েশ অফ ইন্ডিয়া এ্যাক্ট ’
পাকিস্থানঃ সি এইচ ফিলিপ্স, পৃষ্ঠা ৪০৭ ১৮ই জুলাই, ১৯৪৭
 
ভারতীয় স্বাধীনতা অধিনিয়ম ১৯৪৭১
১৮ মে, ১৯৪৭
যা নিম্নরূপে প্রণীত হবেঃ
I ) ১। ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসের ১৫ তম দিনে ভারতে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে যা যথাক্রমে ভারত ও পাকিস্তান নামে পরিচিত হবে।
২। উল্লেখিত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রদ্বয় কে এরপর থেকে এই অধিনিয়মে “ নতুন রাষ্ট্রদ্বয় ” এবং উল্লেখিত আগস্টের ১৫ তম দিন কে “ নির্ধারিত দিন ” হিসেবে আখ্যায়িত করা হবে।
II ) ১। এই বিধানের উপধারা ৩ এবং ৪ এর বিধান মোতাবেক মহামান্য ভারত সার্বভৌমত্বের ভূখণ্ডের মধ্যে থাকবে, এই বিধানের উপধারা ২ এর অধীনে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত ভূখণ্ড ব্যাতীত সেইসব ভূখণ্ড যা নির্ধারিত দিনের অবব্যাহিত পূর্বে ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
২। এই বিধানের উপধারা ৩ এবং ৪ এর বিধান সাপেক্ষে পাকিস্তানের ভূখন্ড হবেঃ
ক। সেইসব অঞ্চল যা নির্ধারিত দিনে নিম্নলিখিত ধারাদ্বয়ের অধীনে গঠিত পূর্ব বাংলা এবং পশ্চিম পাঞ্জাব প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল;
খ। সেইসব অঞ্চল যা এই অধিবিধান গৃহীত হবার দিনে সিন্দ এবং ব্রিটিশ বালুচস্থানের মুখ্য মহাধ্যক্ষের প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল; এবং
গ। এই অধিবিধান গৃহীত হবার আগে অথবা পরে তবে নির্ধারিত দিনের পূর্বে, যদি রাজ্যপাল তার অধীনে উত্তরপশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে সংগঠিত সাম্প্রতিক বৈধ গণভোটে অংশগ্রহণকারী সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে, এই অধিবিধান গৃহীত হবার দিনে, ঐ প্রদেশের প্রতিনিধিদের পাকিস্তানের গণপরিষদে অংশগ্রহনের পক্ষে রায় দেন, তবে এই আইন গৃহীত হবার দিনে, উত্তরপশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলসমূহ ঐ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হবে।
৩। এই ধারার কোন বিধানই কোনসময়েই কোন অঞ্চলকে নতুন রাষ্ট্রসমূহের অন্তর্ভুক্ত বা বহির্ভূত করা থেকে বিরত করবে না তবে যাইহোকঃ
ক। কোন অঞ্চল যা এই ধারার যথাযথ উপধারা ১ বা ২ এর অধীনে গঠিত ভূখণ্ডের অন্তর্ভুক্ত নয় তা কোন রাষ্ট্রের সম্মতি ছাড়া ঐ রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত হবে না; এবং
খ। কোন অঞ্চল যা এই ধারার যথাযথ উপধারা ১ বা ২ এর অধীনে গঠিত ভূখণ্ডের অন্তর্ভুক্ত বা নির্ধারিত দিনের পরে কোন একটি রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে তা ঐ রাষ্ট্রের সম্মতি ব্যাতীত ঐ রাষ্ট্রের বহির্ভূত হবে না।
 
৪। এই ধারার উপধারা ৩ এর বদান্যতার হানী না করলে এই ধারার কোন বিধান ই ভারতীয় রাষ্ট্রসমূহকে নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের কোনটির মধ্যে প্রবেশে বাঁধাদান করে বলে নির্ণীত হবে না।
III. ১। নির্ধারিত দিন থেকেঃ
ক। ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ এর অধীনে গঠিত বাংলা প্রদেশ বিলুপ্ত হবে; এবং
খ। এর পরিবর্তে নতুন দুটি প্রদেশ গঠিত হবে যা যথাক্রমে পূর্ব বাংলা এবং পশ্চিম বাংলা নামে পরিচিত হবে।
২। এই অধিবিধান গৃহীত হবার আগে অথবা পরে, তবে নির্ধারিত দিনের পূর্বে, যদি রাজ্যপাল তার অধীনে সিলেট জেলায় সংগঠিত সাম্প্রতিক বৈধ গণভোটে অংশগ্রহণকারী সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে, এই অধিবিধান গৃহীত হবার দিনে, নতুন পূর্ব বাংলা প্রদেশ গঠনে সিলেট জেলার অন্তর্ভুক্তির পক্ষে রায় দেন, তবে সেইদিন থেকে এই ধারার উপধারা ৩ এর বিধি মোতাবেক আসাম প্রদেশের একটি অংশ, এই আইন গৃহীত হবার দিন থেকে, নতুন পূর্ব বাংলা প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হবে।
৩। পূর্ব উল্লেখিত নতুন প্রদেশসমূহের সীমানা এবং এই ধারার উপধারা ২ এ উল্লেখিত ঘটনা সংঘটনের পরিপ্রেক্ষিতে আসাম প্রদেশের সীমানা, নির্ধারিত দিনের আগে অথবা পরে, রাজ্যপালের নিযুক্ত সীমানা নির্ধারক দলের রায় অনুসারে নির্ধারিত হবে কিন্তু সীমানা নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্তঃ
ক। এই ধারার উপধারা ২ এ উল্লেখিত ঘটনা সংঘটনের পরিপ্রেক্ষিত সহকারে, এই অধিবিধানের তফসিল ১ এ নির্দেশিত বাংলা জেলা এবং সিলেটের আসাম জেলা এমন ভূখণ্ড হিসেবে গণ্য হবে যা পূর্ব বাংলা প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হবে বলে বিবেচিত হবে।
খ। এই অধিবিধান গৃহীত হবার দিনে বাংলা প্রদেশের অবশিষ্ট ভূখণ্ড নব্যগঠিতব্য পশ্চিম বাংলা প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে; এবং
গ। এই ধারার উপধারা ২ এ উল্লেখিত ঘটনা সংঘটিত হলে আসাম প্রদেশ থেকে সিলেট জেলা বাদ পরবে।
৪। এই ধারায় সীমানা নির্ধারক দলের “রায়” অভিব্যাক্তির অর্থ হল সীমানা নির্ধারক দলের নিরূপণ শেষে রাজ্যপালের কাছে সেই দলের সভাপতি কর্তৃক প্রদত্ত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত তার সিদ্ধান্ত।
IV. ১। নির্ধারিত দিন থেকে-
ক। ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ এর অধীনে গঠিত পাঞ্জাব প্রদেশ বিলুপ্ত হবে; এবং
খ। দুটি নতুন প্রদেশ গঠিত হবে যারা পরিচিত হবে পশ্চিম পাঞ্জাব এবং পূর্ব পাঞ্জাব হিসেবে।
২। উল্লেখিত নতুন প্রদেশসমূহের সীমানা নির্ধারিত দিনের আগে অথবা পরে রাজ্যপালের নিযুক্ত সীমানা নির্ধারক দলের রায় অনুসারে নির্ধারিত হবে কিন্তু সীমানা নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্তঃ
 
ক। এই অধিবিধানের তফসিল ২ এ নির্দেশিত জেলাসমূহ নব্যগঠিতব্য পশ্চিম পাঞ্জাব প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হবে বলে বিবেচিত হবে; এবং
খ। এই অধিবিধান গৃহীত হবার দিনে পাঞ্জাব প্রদেশের অবশিষ্ট ভূখণ্ড নব্যগঠিতব্য পূর্ব পাঞ্জাব প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে; এবং
৩। এই ধারায় সীমানা নির্ধারক দলের “রায়” অভিব্যাক্তির অর্থ হল সীমানা নির্ধারক দলের নিরূপণ শেষে রাজ্যপালের কাছে সেই দলের সভাপতি কর্তৃক প্রদত্ত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত তার সিদ্ধান্ত।
৪। প্রতিটি নতুন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য একজন করে রাষ্ট্রপাল থাকবেন যিনি রাজা কর্তৃক নিযুক্ত হবেন এবং শাসক হিসেবে তার রাজার প্রতিনিধিত্ব করবেনঃ
এই শর্তে যে, যদি না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না যেকোন একটি নতুন রাষ্ট্র কর্তৃক আইনসভার মাধ্যমে উক্ত দেশের জন্য সংবিধান প্রণীত হয় ততক্ষন পর্যন্ত একই ব্যক্তি উভয় নতুন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
VI. ১। নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের গণপরিষদের কাছে নিজ রাষ্ট্রের এবং অতিরাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের জন্য আইন প্রণয়নের পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে।
২। নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের আইনসভা কর্তৃক প্রণীত কোন আইন বা আইনের কোন বিধান এই মর্মে অকার্যকর হবে না যে, তা ইংল্যান্ডের আইন বা আইনের কোন বিধানের অথবা যুক্তরাজ্যের সংসদের কোন বিদ্যমান/প্রচলিত বা ভবিষ্যত কোন অধিনিয়ম বা এর অধীনে গৃহীত কোন আদেশ বা বিধি বা প্রবিধান এর পরিপন্থী, এবং নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের আইনসভার ক্ষমতার মধ্যে এজাতীয় যেকোন অধিনিয়ম, আদেশ, বিধি অথবা প্রবিধান কে নতুন রাষ্ট্রের আইনের অংশ হিসেবে বিলোপ অথবা সংশোধনের ক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত থকবে।
৩। নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের প্রত্যেকের রাষ্ট্রপালের কাছে তাদের রাজার নামে রাষ্ট্রের আইনসভার যেকোন আইনের প্রতি সম্মতি দেয়ার পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে এবং এতদ্বারা যেকোন অধিনিয়ম রাজার পক্ষে নামঞ্জুর করা যাবে অথবা রাজার সন্তুষ্টি অনুযায়ী যে কোন আইন সংরক্ষণ করা যাবে অথবা রাজার সন্তুষ্টি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত যে কোন রাষ্ট্রের আইনসভায় সেই আইনের প্রয়োগ স্থগিত রাখা যাবে।
৪। নির্ধারিত দিনের পরে যুক্তরাজ্যের সংসদে গৃহীত কোন অধিনিয়ম কোন নতুন রাষ্ট্রের আইনসভা আইনের অংশ হিসেবে কার্যকর হবে না বা কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে না।
৫। নির্ধারিত দিনের পরে পরিষদে গঠিত কোন আদেশ, নির্ধারিত দিনের আগে যুক্তরাজ্যের কোন মন্ত্রী অথবা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত কোন অধিনিয়ম এবং এর অধীনে গৃহীত কোন আদেশ অথবা নির্ধারিত দিনের পরে এর অধীনে গৃহীত কোন আদেশ, বিধি বা অন্যধরনের কোন দলিল, নির্ধারিত দিনে বা এর পরে কোন নবগঠিত রাষ্ট্রের আইনসভা আইনের অংশ হিসেবে বর্ধিত হবে না বা বর্ধিত হয়েছে বলে গণ্য হবে না।
………………. …………….. ………………
 
VIII. ১। প্রতিটি নতুন রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের আইনসভা ঐ রাষ্ট্রের প্রথম গণপরিষদে রাষ্ট্রের সংবিধান প্রণয়নের জন্য বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা পাবে এবং রাষ্ট্রের আইনসভার প্রতি এই অধিনিয়মে নির্দেশিত উদ্ধৃতিসমূহের যথাযথভাবে উল্লেখ করা হবে।
২। এই ধারার উপধারা ১ এর অধীনে, রাষ্ট্রের গণপরিষদ কর্তৃক গঠিত কোন আইন বা আইন অনুসারে স্পষ্টভাবে অন্যকোন বিধান দেয়া না হলে, প্রতিটি নতুন রাষ্ট্র এবং এর সকল প্রদেশ ও অন্যন্য অঞ্চল সমূহ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ এর যতটা সম্ভব অনুরূপ ভাবে শাসিত হবে, এবং সেই আইনের বিধান সমূহ এবং পরিষদের আদেশ, বিধি, এবং অন্যান্য দলিল, এই ধারার কোন স্পষ্ট বিধি মোতাবেক রাজ্যপালের আদেশে সুনির্দিষ্ট বিলোপন, সংযোজন, অভিযোজন এবং পরিবর্ধন যতখানি পর্যন্ত প্রযোজ্য হয় ততখানি সহকারে প্রযুক্ত হবে।
…………………… ……………………. ……………………….
XI. ১। রাষ্ট্রপাল কর্তৃক, এই ধারার পূর্ববর্ণিত বিধানসমূহের অধীনে গঠিতব্য আদেশসমূহ দ্বারা, মহামান্য ভারতরাজের সশস্ত্রবাহিনীকে নতুন রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যে বণ্টন এবং বণ্টিত হবার পরে সেসব বাহিনীর সুশাসন এবং পদাধিকারের ক্রম নির্ধারণের বিধান তৈরি হবে।
২। নির্ধারিত দিন থেকে মহামান্য ভারতরাজের ভারতীয় বাহিনীর কোন সদস্য ভিন্ন মহামান্য ভারতরাজের অন্য কোন বাহিনীর যেকোন সদস্য যখন ভারতীয় যেকোন বাহিনীর সাথে সংযুক্ত বা সেবাদানের জন্য নিযুক্ত হবেন তখনঃ
ক। তিনি আলোচ্য রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রসমূহের আইনসভা কর্তৃক প্রণীত কোন আইন অথবা এই ধারার পূর্ববর্তী কোন বিধানের অধীনে রাজ্যপাল কর্তৃক প্রদত্ত কোন আদেশের বিপরীতে আলোচ্য ভারতীয় বাহিনীতে তার পদমর্যাদা এবং কার্যকলাপ অনুযায়ী যথাযথ পদাধিকার এবং শাস্তি প্রদানের ক্ষমতার অধিকারী হবেন; কিন্তু
খ। এই অধিনিয়ম গৃহীত হবার দিন বলবত যেকোন আইনের কোন বিধানই তাকে কোনভাবেই আলোচ্য ভারতীয় বাহিনীর কোন আইনের আওতাধীন করবে না।
XVIII. ৩। এই অধিবিধানে অন্যকোথাও স্পস্টভাবে উল্লেখিত না হলে, ব্রিটিশ ভারত ও ত্বদীয় বিভিন্ন অংশের আইন যা নির্ধারিত দিনের অবব্যহিত পূর্বে কার্যকর ছিল তা যথারীতি প্রযোজ্য হবে হবে এবং প্রয়োজনীয় অভিযোজন সাপেক্ষে প্রতিটি নতুন রাষ্ট্রে এবং ত্বদীয় বিভিন্ন অংশের আইন হিসেবে বলবত থাকবে যতদিন পর্যন্ত নতুন রাষ্ট্রের আইনসভা অথবা যথাযথ ক্ষমতা সম্পন্ন অন্য কোন কর্তৃপক্ষ নতুন আইন প্রণয়ন না করে।
………… …………… ……………
XX. এই অধিবিধান কে ভারতীয় স্বাধীনতা অধিবিধান-১৯৪৭ হিসেবে উদ্ধৃত হতে পারে।
 
 
তফসিল সমূহ
প্রথম তফসিল
নতুন পূর্ব বাংলা প্রদেশে বিধিবদ্ধ ভাবে সংযুক্ত বাংলার জেলাসমূহ
চট্টগ্রাম বিভাগে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, এবং ত্রিপুরা জেলাসমূহ।
ঢাকা বিভাগে বাকেরগঞ্জ, ঢাকা, ফরিদপুর এবং ময়মনসিংহ জেলাসমূহ।
প্রেসিডেন্সী বিভাগে যশোর, মুর্শিদাবাদ এবং নদীয়া জেলাসমূহ।
রাজশাহী বিভাগে বগুড়া, দিনাজপুর, মালদা, পাবনা, রাজশাহী এবং রংপুর জেলাসমূহ।
দ্বিতীয় তফসিল
নতুন পশ্চিম পাঞ্জাব প্রদেশে বিধিবদ্ধ ভাবে সংযুক্ত জেলাসমূহ
লাহোর বিভাগে গুজরানওয়ালা, গুরুদাসপুর, লাহোর, শেখুপারা এবং শিয়ালকোট জেলাসমূহ।
রাওয়ালপিন্ডি বিভাগে আচক, গুজরাট, ঝিলাম, মিয়ানওয়ালি, রাওয়ালপিন্ডি ও শাহপুর জেলাসমূহ।
মুলতান বিভাগে দেরা গাজি খান, ঝাং, ল্যালপুর, মন্টোগোমারি, মুলতান ও মুজাফ্ফারগর জেলাসমূহ।
সূত্র-বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র
Posted by=শারফিন আলম