You dont have javascript enabled! Please enable it!

১০ পৌষ ১৩৭৮ রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর ১৯৭১

-The Bangladesh Foreign Minister Mr A. Samad Azad announced (on Dec 26, 1971), that a National Militia would be set up absorb young men who had served in the Mukti Bahini; alternatively, they might join the police or return to schools and colleges, which would be reopened shortly. These decisions had been taken, he emphasised, because the guerrilla war was over and discipline was the need of the hour.

-Mr. D.P Dhar. Indian special Envoy to Bangladesh visited Bangladesh on Dec. 24-29 for talks with Ministers and officials of the Bangladesh Government. He stated on Dec. 26 that a large number of Youngman from Bangladesh would receive technical training in India, to make good the acute shortage of personnel caused by the murder of many technicians and engineers.

-The Bangladesh Government issued as order today stated that the Bangladesh Bank would take over all assets of the state Bank of Pakistan and that all notes and coin issued by the latter would centime to be legal tender until the Government decided otherwise.

২৬ ডিসেম্বর বঙ্গভবনে অনুষ্ঠিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ বলেন, জাতির নিকট শীঘ্রই একটি সংবিধান পেশ করা হবে। এই সংবিধানে আশা-আকাঙ্খা প্রতিফলিত হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে আশ্রয়গ্রহণকারী লক্ষ লক্ষ বাস্তুত্যাগীদের ফিরিয়ে এনে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করাই হবে সরকারের প্রথম দায়িত্ব। (সাপ্তাহিক “জনমত”)

অবরুদ্ধ বাংলাদেশের হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর অধীনে ন’মাসে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ নিম্নরূপঃ

(ক) ঘাটতি খাদ্যশস্যের মোট পরিমাণঃ ৩০ লক্ষ টন (খ) হানাদার বাহিনী সুপরিকল্পিতভাবে হত্যাযজ্ঞে ৩০ লক্ষ বাঙালী শহীদ হয়। প্রায় ৪৩ লক্ষ বাড়ীঘর ভস্মীভূত হয়। অত্যাচার ও লুণ্ঠনের ফলে তিন কোটি নর-নারী বাস্তুচ্যুত হয়। এক কোটি নর-নারী ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করে।

গ) ধ্বংসপ্রাপ্ত সড়ক সেতু ২৭৪ টি (ঘ) সড়ক পরিবহণ সংস্থার ধ্বংসপ্রাপ্ত যানবাহনঃ ২১৩টি (ঙ) ধ্বংসপ্রাপ্ত রেলপথঃ ৬৫ মাইল, ধ্বংসপ্রাপ্ত রেলসেতু প্রায় ৩০০ টি (চ) ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রাথমিক ও

মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংখ্যঃ ২১৪৮০ টি এবং মহাবিদ্যালয়ের সংখ্যাঃ ২৯০টি। বাংলাদেশ সরকার বৃহৎ শিল্প কারখানাসমূহ জাতীয়করণঃ ২৩৭ টি এবং পাকিস্তানী পুঁজিপতি মালিকদের পরিত্যক্ত < ৫২৬ টি মিল কারখানা সরকারী পরিচালনাধীনে আনা হয়।

(ছ) সমস্ত দেশীয় ব্যাংক (১২) ও বীমা কোম্পনী (৪৪ টি) সমূহের জাতীয়করণ করা হয় (সূত্রঃ এক নজরে বাংলাদেশের অগ্রগতি, প্রকাশনাবিভাগ, তথ্য মন্ত্রনালয় বাংলাদেশ সরকার অক্টোবর ১৯৭২)।

বিপ্লবী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রীসভা ১৮ ডিসেম্বর গণবাহিনী সকল সদস্যের সমন্বয়ে জাতীয় মিলিশিয়া গঠনের পরিকল্পনা অনুমোদন লাভ করে। বাস্তব পরিস্থিতির আলোকে প্রয়োজনীয় সংশোধনের পর ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার তালিকাভুক্ত ও তালিকা বহির্ভূত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মিলিশিয়া গঠনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণাটি ছিল নিম্নরূপঃ

“গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার  তাদের নিজের এবং দেশের জনসাধারণের পক্ষ থেকে মুক্তি বাহিনীর নিয়মিত ও গণবাহিনী সকল সদস্যের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা ও আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছেন। সংগ্রামী বাহিনীর সকল সদস্য দলগত ও ব্যক্তিগতভাবে যে দেশাত্মবোধ, সাহস ও বীরত্বের পরিচয় দিয়েছেন তার কোন তুলনা নেই। আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ এবং স্বাধীনতাযুদ্ধের অংশগ্রহণকারী সকলের রক্ত পরিশ্রম বৃথা যায়নি।

স্বাধীনতা যুদ্ধ জয়যুক্ত হয়েছে কিন্তু এক্ষণে আমরা আরও অনেক বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছি। এখন আমাদের অবশ্যই দেশের পুনর্গঠনের জন্য সংগ্রাম শুরু করতে হবে। শুধুমাত্র অর্থনীতির দ্রুত পুনর্গঠন এবং জীবনের সকল স্তরে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনাই নয়, বরঞ্চ জাতির অতীষ্ট লক্ষ্যসমূহ সামনে রেখে আমাদের এখন কালবিলম্ব না করে দেশকে গড়ে তোলার জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করতে হবে। গ্ণততন্ত্র, আইনের শাসন, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের এখন কাজ শুরু করতে হবে। এটা একটা বিরাট কাজ এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে আমরা সকলে, বিশেষ করে, আমাদের মুক্তিযোদ্ধাগণ যে দেশপ্রেম, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম ও ত্যাগের মনোভাব প্রদর্শন করেছেন কেবলমাত্র তার দ্বারাই এই কাজ সাফল্যমণ্ডিত হতে পাএ।

গ্ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিবাহিনীর সকল সদস্যদের নিকট তাঁদের সকল শক্তি ও প্রচেষ্টাকে একটি নতুন সমাজ গঠনে কাজে পরিচালিত করার জন্য আবেদন জানাচ্ছেন। এই লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য সরকার অবিলম্বে নিন্মক্ত ব্যবস্থাসমূহ গ্রহণ করেছেন।

দেশের স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্য আমাদের একটি নির্ধারিত স্থল, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রয়োজন। স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের যে সকল অফিসার ও সৈন্য নিয়মিত সৈন্য হিসেবে লড়াই করেছেন তাদের জন্য আমরা গর্বিত। কিন্তু তাদের সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়। নিয়মিত ব্যাটেলিয়ানগুলোর জন্য আমাদের আরও অফিসার ও সৈন্যদের প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের গণবাহিনী জনশক্তির এক উৎকৃষ্ট ভান্ডার। তার ইতিমধ্যেই লড়াইয়ের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। কিন্তু তাদের আনুষ্ঠানিক ট্রেনিংয়ের প্রয়োজন রয়েছে। গণবাহিনী থেকে অফিসার ও সৈন্য সংগ্রহের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য নতুন অফিসার ও অন্যান্য সৈনিকদের ট্রেনিংদানকালে শীঘ্রই একটি জাতীয় প্রতিরক্ষা একাডেমি স্থাপন করা হবে। কমিশন্ড নন-কমিশন্ড অফিসারগণকে নির্বাচনের জন্য শীঘ্রই নির্বাচনী বোর্ডসমূহ গঠন করা হবে। সরকার আন্তরিকভাবে আশা করে যে, মুক্তিযুদ্ধ কার সৈনিকগণ বাংলাদেশের নতুন স্থল, বিমান ও নৌবাহিনীকে নেতৃত্বদান করবেন।

নাগরিকদের জীবন ও ধনসম্পত্তি রক্ষা করার জরুরী প্রয়োজন রয়েছে। শান্তি ও শৃঙ্খলা ব্যাতিরেকে আমরা একটি নূতন ব্যবস্থা তুলতে পারব না। আমরা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছি। গণতন্ত্রের আদর্শ রক্ষার জন্য শহীদগণ তাদের জীবনদান করেছেন। আমরা যদি আমাদের নাগরিকদের ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষা করতে না পারি, তাহলে এই গণতন্ত্রের কোন অর্থ থাকবে না। আমাদের এখন অবশ্যই সংযত ও শৃঙ্খলাপূর্ণ আচরণ করতে হবে এবং আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। আইননাগত নাগরিকদের অবশ্যই রক্ষা করতে হবে। অপরাধের শাস্তি দান করা হবে কিন্তু কেবল উপযুক্ত আইন সংগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই। যারা আমাদের রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধের এবং যারা আমাদের জনগণের ওপর নৃশংস অত্যাচার চালিয়েছিল, তাদেরকের অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে। তাদের বিচার করা হবে। কাজি ব্যক্তিগত জীবন রক্ষার জন্য আমাদের একটি বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসন ও পুলিশ বাহিনীর প্রয়োজন রয়েছে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার একটি নয়া পুলিশ গঠনের সিদ্ধান্ত করেছেন। এটা হবে একটি গণপুলিশ বাহিনী, অতীতে পুলিশবাহিনীকে যেরূপ জোরজবরদস্তি ও নির্যাতনের হাতিয়াররূপে ব্যবহার করা হতো, এত বাহিনী তেমন হবে না। আমাদের বীর গণবাহিনী থেকেই এই গণপুলিশ বাহিনীতে লোক ও অফিসার নিয়োগ করা হবে। সে কারণেই সরকার গণ বাহিনী সদস্যদের মধ্য থেকে পুলিশ অফিসার ও পুলিশ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। শীঘ্রই এই জন্য নির্বাচনী বোর্ড গঠন করা হবে।

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির দ্রুততম পুনর্গঠনের পর জাতে আমরা আমাদের জাতীয় লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য প্রাপ্ত সকল সম্পদের বৈষয়িক ও জন সম্পদ সদ্ব্যবহার করতে পারি, সেজন্য আমাদের অবশ্যই প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে। পরিকল্পনা গ্রহণের উদ্দেশ্যে এবং অগ্রগতির রূপরেখা তৈরীর জন্য আমাদের অসংখ্য ট্রেনিংপ্রাপ্ত শিক্ষক, অর্থনীতিবিদ, পরিসংখ্যানবিদ, ইঞ্জিনিয়ার, চিকিৎসক, কারিগর এবং সকল ধরনের দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজন। যে মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের অগ্রগতির পথে পরিচালিত করতে পারেন, আমাদের সমাজের শিরমণি সেই বুদ্ধিজীবীদের নির্মূল করবার জন্য বর্বর শত্রুরা প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। আমরা বহু মূল্যবান জীবন হারিয়েছি। আমাদের অবশ্যই এই ক্ষতি পূরণ করতে হবে। শুধু তাই নয়, উন্নয়নের সকল ক্ষেত্রে আমাদের নয়। দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সম্ভাভ্য স্বল্পতা সময়ের মধ্যে আমাদের যুদ্ধে ধ্বংসলীলার ক্ষতিপূরণ করতে হবে। তা হলেই আমরা কালবিলম্ব না করে আমদের নয়া সমাজ গঠনের কাজ শুরু করতে পারবো।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নির্মান মনে করেন যে, মুক্তিবাহিনী হচ্ছে প্রতিভার শ্রেষ্ঠ ভাণ্ডার-যা দেশের নির্মান এবং সম্ভাব্য দ্রুততম হারে অগ্রগতি সাধনের জন্য প্রেরণামূলক নয়া নেতত্ব প্রদান  করতে সক্ষম। সরকার মনে করেন যে, মুক্তি বাহিনী সদস্যবৃন্দ বিশেষ করে যারা মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণের জন্যে লেখাপড়া ত্যাগ করেছিলেন, তাদের জাতীয় উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষতা অর্জন করা উচিত। এই লক্ষ্য সামনে রেখেই সরকার সেই সকল মুক্তিযোদ্ধা যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে বিশেষ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল কলেজ, মেডিক্যাল কলেজ, পলিটেকনিক শিক্ষায়ন্তন অন্যান্য কারগরি শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের শিক্ষা ও ট্রেনিং সমাপ্তির জন্য তালিকাভুক্ত হতে চান, তাদের সকলরকম সুযোগ-সুবিধা প্রদানের সিদ্ধান্ত করেছেন, সরকার দেশের সর্বত্র নয়া কারগরি শিক্ষায়তনসমূহ স্থাপনের বিষয়ও চিন্তা করে দেখছেন।

যারা তাদের পড়াশুনা সমাপত করেছেন, তাদের অবিলম্বে উপযুক্ত পদসমূহ নিয়োগ করা হবে।

উপরে বর্ণিত নীতিসমূহ বাস্তবায়নের জন্য যারা তালিকাভুক্ত হয়েছেন অথবা যারা হননি, এমন ধরনের সকল মুক্তিযোদ্ধাকেই একটি জাতি মিলিশিয়া আওয়াত আনায়ন করা প্রয়োজন।

জাতীয় মিলিশিয়া গঠনের স্কীম নিন্মে প্রদান করা হলোঃ-

১। অবিলম্বে একটি জাতীয় মিলিশিয়া গঠন করা হবে এবং তালিকাভুক্ত অথবা তালিকাভুক্ত হননি এমন ধরনের মুক্তিযোদ্ধাকেই এর আওয়াত আনায়ন করা হবে।

২। প্রত্যেক মহকুমায় উক্ত এলাকায় গেরিলাদের জন্য শিবির স্থাপন করা হবে। শিবিরগুলো এই সকল তরূণকে পুনর্গঠন কার্যে নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেনিংদান করবে।

৩।  মহকুমা পর্যায়ের শিবিরগুলো উক্ত এলাকাভুক্ত সকল গেরিলার নিজস্ব স্থান হবে।

৪। জাতীয় মিলিশিয়ার জন্য মোট অনাধিক এগারোজন সদস্য সমবায়ে একটি কেন্দ্রীয় বোর্ড গঠন করা হবে। সম্মিলিত বাহিনী থেকে বোর্ডে দু’জন উপদেষ্টা থাকবেন এদের একজন হবে মুক্তিবাহিনী ও অপরজন মিত্র বাহিনী। বোর্ডের সরকার কর্তৃক মনোনীয় হবেন।

৫। প্রত্যেক মহকুমা সদরে জাতীয় মিলিশিয়ার জন্য একটি মহকুমা বোর্ড থাকবে। মহকুমা বোর্ডের মোট সদস্য সংখ্যা এগারো জনের অধিক হবে না। সদস্যরা সরকার কর্তৃক মনোনীত হবেন, সম্মিলিত বাহিনী থেকে বোর্ডে দু’জন উপদেষ্টা। এদের একজন হবে মুক্তিবাহিনী ও অপরজন মিত্রবাহিনী।

৬। প্রত্যেক শিবিরে ব্যবহারযোগ্য অবস্তায় অস্ত্রশস্ত্র হিসাব রক্ষা ও অস্ত্রশস্ত্র সংরক্ষণের জন্য একটি অস্ত্রগার থাকবে।

৭। প্রশিক্ষণ পাঠ্যসূচীটি এমনভাবে তৈরী করা হবে যাতে এই সকল তরুণ নিন্মোক্ত ভূমিকা- সমূহ পালন করতে পারেঃ-

ক. দেশের দ্বিতীয় প্রতিরক্ষাব্যুহ গঠন করা,

খ. আইন-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ও রক্ষার জন্য যখনই সুনির্দিষ্ট প্রয়োজন দেখা দেবে তখন তাতে সাহায্য করা,

গ. দেশের পুনর্গঠন কার্যে প্রত্যক্ষভাবে সাহায্যকারী বিভিন্ন কাজ।

৮। এই গেরিলাদের এক বিরাট অংশ স্বাধীনতা সংগ্রামকালে অস্বাস্থ্যক বাসস্থান, নিম্নমানের খাদ্য ও অপর্যাপ্ত বেতন ও ভাতার দরুন কষ্ট ভোগ করেছেন। কাজেই তাদের খাদ্য, বাসস্থান ও ভাতার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হবে।“ সূত্রঃ তথ্য বিবরণী ৩০/৭১

Reference:

একাত্তরের দশ মাসরবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!