You dont have javascript enabled! Please enable it!

বাকশাল জেলা গভর্নর ব্যবস্থা ও গভর্নরদের তালিকা

জেলা গভর্নরদের তালিকা

১৯৭৫ সালের ২৩ জুন বাংলাদেশকে ৬১টি জেলায় বিভক্ত করে ১৬ জুলাই ৬১ জন গভর্নর নিযুক্ত করা হয়। গভর্নরদের মধ্যে ৩৩ জন সংসদ সদস্য, ১৩ জন বেসামরিক অফিসার, ১ জন সামরিক অফিসার এবং ১৪ জন সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি।

১. এ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম, প্রাক্তন এমসিএ কক্সবাজার

২. অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ, এমপি চট্টগ্রাম

৩. জাকিরুল হক চৌধুরী চট্টগ্রাম (দক্ষিণ)

৪. মং সু প্রু চৌধুরী, বোমাং প্রধান বান্দরবান

৫. মং প্রু সু, রাজা, মানিকছড়ির রাজা, খাগড়াছড়ি

৬. এ এম এ কাদের, জেলা প্রশাসক, পার্বত্য চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি

৭. খাজা আহমদ, এমপি ফেনী

৮. আবদুর রশিদ, এমপি লক্ষ্মীপুর

৯. নুরুল হক, এমপি নোয়াখালী

১০. অধ্যাপক খোরশেদ আলম, এমপি কুমিল্লা

১১. আলী আজম, এমপি ব্রাহ্মণবাড়িয়া

১২. আবদুল আউয়াল, এমপি চাঁদপুর

১৩. মোস্তফা আলী, এমপি হবিগঞ্জ

১৪. নুরুল আহাদ, জেলা প্রশাসক বরিশাল, মৌলভীবাজার

১৫. মোহাম্মদ ইরশাদুল হক, জেলা প্রশাসক সিলেট, সিলেট

১৬. আবদুল হাকিম চৌধুরী, এমপি সুনামগঞ্জ

১৭. আবদুস সাত্তার, জেলা প্রশাসক, পটুয়াখালী কিশোরগঞ্জ

১৮. জুবেদ আলী, এমপি নেত্রকোনা

১৯. রফিকউদ্দিন ভূঁইয়া, এমপি ময়মনসিংহ

২০. আবদুল হাকিম, এমপি জামালপুর

২১. আনিসুর রহমান, এমপি শেরপুর

২২. আবদুল কাদের সিদ্দিকী টাঙ্গাইল

২৩. এম এ তাহের, তৎকালীন সচিব, ভূমি সংস্কার ঢাকা (মেট্রো)

২৪. আশরাফ আলী চৌধুরী, সাবেক এমসিএ ঢাকা

২৫. এ্যাডভোকেট শামসুল হক, সাবেক এমসিএ বিক্রমপুর (মুন্সীগঞ্জ)

২৬. আফতাবউদ্দিন ভূঁইয়া, এমপি নরসিংদী

২৭. এম নুরুজ্জামান, পরিবহন কমিশনার মানিকগঞ্জ

২৮. শামসুদ্দিন মোল্লা, এমপি ফরিদপুর

২৯. আবদুল ওয়াজেদ চৌধুরী রাজবাড়ী

৩০. আবেদুর রেজা খান, এমপি মাদারীপুর

৩১. এএইচ এম মোফাজ্জেল করিম, জেলা প্রশাসক কুষ্টিয়া, গোপালগঞ্জ

৩২. এস আর খান, সংস্থাপন বিভাগে কর্মরত, ভোলা

৩৩. আমির হোসেন, এমপি ঝালকাঠি

৩৪. এ্যাডভোকেট আমিনুল হক চৌধুরী বরিশাল

৩৫. এনায়েত হোসেন খান, এমপি পিরোজপুর

৩৬. শাহজাদা আবদুল মালেক খান. এমপি পটুয়াখালী

৩৭. এম সফিউর রহমান, জেলা প্রশাসক রাজশাহী, বরগুনা

৩৮. এ্যাডভোকেট আবদুল লতিফ খান. সাবেক এমসিএ বাগেরহাট

৩৯. কর্নেল মো আনোয়ার উল্লাহ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, খুলনা

৪০. কাজী মঞ্জুর এ মওলা, জেলা প্রশাসক বগুড়া, সাতক্ষীরা

৪১. রওশন আলী, এমপি যশোর

৪২. খোন্দকার আবদুল হাফিজ এমপি, নড়াইল

৪৩. জে কে এম এ আজিজ, এমপি ঝিনাইদহ

৪৪. লুৎফুল্লাহিল মজিদ, জেলা প্রশাসক নোয়াখালী, মাগুরা

৪৫. আবদুর রউফ চৌধুরী, এমপি কুষ্টিয়া

৪৬. এম ফায়েজুর রাজ্জাক, জেলা প্রশাসক ফরিদপুর, চুয়াডাঙ্গা

৪৭. সহিউদ্দিন আহমেদ, এমপি মেহেরপুর

৪৮. অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, এমপি পাবনা

৪৯. মোতাহার হোসেন তালুকদার সিরাজগঞ্জ

৫০. এ কে মজিবুর রহমান, এমপি বগুড়া

৫১. কছিম উদ্দিন আহমদ, এমপি জয়পুরহাট

৫২. নজিবুর রহমান এ্যাডভোকেট দিনাজপুর

৫৩. এম ফজলুল করিম, এমপি ঠাকুরগাঁও

৫৪. এম আবদুর রউফ, এমপি নীলফামারী

৫৫. এ কে এম জালাল উদ্দিন, জেলা প্রশাসক ময়মনসিংহ, রংপুর

৫৬. লুৎফর রহমান, এমপি গাইবান্ধা

৫৭. শামসুল হক চৌধুরী, এমপি কুড়িগ্রাম

৫৮. শংকর গোবিন্দ চৌধুরী, প্রাক্তন এমসিএ নাটোর

৫৯. আতাউর রহমান, রাজশাহী

৬০. মো আবদুল জলিল, এমপি নওগাঁ

৬১. ড. এ এ এম মেসবাহুল হক, এমপি নবাবগঞ্জ


বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচির মধ্যে জেলা গভর্নর ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। তিনি এক আদেশবলে দেশের সকল মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করেন। এভাবে ৬১টি জেলার সৃষ্টি। প্রত্যেক জেলা প্রশাসনকে একজন গভর্নরের অধীনে ন্যস্ত করা হয়। গভর্নর একটি এডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের মাধ্যমে প্রশাসন পরিচালনা করবেন। তাঁর এ কাউন্সিলে রাজনৈতিক কর্মী, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র ও যুবক, মহিলাদের, প্রতিনিধি, স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও অন্যান্য কর্মকর্তারা থাকবেন।

দেখা যায় যে, গভর্নরদের মধ্যে ৩৩ জন সংসদ সদস্য, ১৩ জন সরকারি আমলা বা কর্মচারী, ৭ জন আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, ৫ জন সাবেক এমসিএ, ২ জন পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃগােষ্ঠীর প্রধান ও ১ জন সামরিক কর্মকর্তা ছিলেন। ভবিষ্যতে গভর্নরদের জনগণের প্রত্যক্ষ ভােটে নির্বাচিত হওয়ার বিধান করা হয়।
জেলা গভর্নর ব্যবস্থার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলাে-এতে আমলা, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিবর্গকে জেলা পর্যায়ে প্রশাসনের শীর্ষপদে নিযুক্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু নিযুক্ত ৬১ জন জেলা গভর্নরের মধ্যে সংসদ সদস্যরা ছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠ (৩৩)। বঙ্গবন্ধু নিজেই বলেছেন, শুধু জাতীয় পর্যায়ে সময়-সময় আইন প্রণয়নের মধ্যে তাদের ভূমিকা সীমাবদ্ধ না রেখে, তিনি স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও প্রশাসন পরিচালনায় তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও তাতে নেতৃত্বদানের লক্ষ্য নিয়ে এটি করেছেন। তিনি এও বলেন যে, তাঁর নিকট যাদেরকে এজন্য নির্ভরযােগ্য মনে হয়েছে, শুধু তাদের তিনি গভর্নর পদে নিয়ােগদান করেছেন।
নতুন এ গভর্নর ব্যবস্থা আকস্মিক মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে তেমনটি ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীনে আওয়ামী লীগ বহুপূর্ব থেকেই গণতান্ত্রিক প্রশাসন ব্যবস্থা প্রচলনের কথা বলে আসে। ব্রিটিশ-পাকিস্তানি আমলের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থা দ্বারা যে জনগণের কল্যাণধর্মী দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয়, তা বঙ্গবন্ধু বহু পূর্ব থেকেই উপলব্ধি করেন। বরং তা সমাজে বৈষম্য ও দুর্নীতির জন্ম দেয়। তাই, সেই পাকিস্তানি আমলে ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগ দলের জাতীয় কাউন্সিলে জেলা পর্যায়ে নির্বাচিত পরিষদের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা প্রচলন এবং সকল মহকুমাকে জেলায় রূপান্তরিত করার সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব গ্রহণ করে।২
জেলা গভর্নর ব্যবস্থাসহ বিপ্লবের কর্মসূচি বাস্তবে প্রয়ােগের পূর্বেই তাঁকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাই এ ব্যাপারে তথ্যের অপ্রতুলতা খুবই স্বাভাবিক। তবে ২১শে জুলাই বঙ্গভবনে অনুষ্ঠিত নবনিযুক্ত গভর্নরদের প্রথম প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রদত্ত বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে অনেক কিছু জানা যায়।
জেলা এডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কর্তব্য : গভর্নরের নেতৃত্বাধীন জেলা এডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিল-এক, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, দুই, সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন, স্থানীয়ভাবে উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ, উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন মনিটরিং, তিন, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়ােজনীয় জিনিসপত্রের সঠিক বণ্টন, চার, ওয়ার্কস প্রােগ্রামের টাকা যাতে যথাযথভাবে বণ্টন ও ব্যয় করা হয়, তা দেখা, পাঁচ, পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি বাস্তবায়ন, ছয়. উৎপাদন বৃদ্ধি, সাত, দুর্নীতি দমন, আট, সুদ, মুনাফাখখারি ও মজুতদারি বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, এবং নয়, দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচি ও এর বিভিন্ন দিক জনগণের মধ্যে প্রচার ইত্যাদি। বঙ্গবন্ধু গভর্নরদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তার ভাষণে জেলা গভর্নর ও জেলা বাকশালের সেক্রেটারির মধ্যে পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ সহযােগিতার ওপর গুরুত্বারােপ করেন। তিনি গভর্নরদের স্বজনপ্রীতি, নিজেদের অঞ্চলপ্রীতির ঊর্ধ্বে উঠে অত্যন্ত সততা, সংযম ও সহনশীলতার সঙ্গে তাঁদের দায়িত্ব পালন এবং জনগণের পাশে দাঁড়াতে আহ্বান জানান। তিনি এও বলেন যে, স্থানীয় পুলিশ, বিডিআর, এমনকি নিকটস্থ সেনাসদস্য সবাই তাদের প্রয়ােজনে সাড়া দেবেন সে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কিছু সংখ্যক লােকের জন্য বাংলাদেশের মানুষের দুঃখ দূর করা যায় না’ এ কথা উল্লেখপূর্বক বঙ্গবন্ধু বলেন, “আজ আমার কাছে তওবা করে যাও যে, স্বজনপ্রীতি করবে না, ঘুষখােরদের সাহায্য করবে না।৩ বাংলার মানুষের দুঃখ দূর করাটা তাঁর জীবনের কেন অঙ্গীকার-তার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন :৪
কারণ তারা আমার জন্য দোয়া করেছে। এদেশের মা-বােনেরা যদি আমার জন্য রােজা না রাখত, মসজিদে-মন্দিরে যদি দোয়া না করত, তাহলে বােধ হয় আমি নাও ফিরে আসতে পারতাম। লক্ষলক্ষ, কোটিকোটি মানুষ রােজা রেখেছে আমার জন্য, মাসের পর মাস। আমি সহ্য করতে পারি না মাঝেমাঝে।
দুর্নীতিকে এক নম্বর শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন :৫
কেন এই করাপশন সমাজের মধ্যে ঢুকেছে? …তােমরা যারা ৬১ জন লােক [গভর্নর] আছাে, তােমাদের স্থান [প্রশাসনের পরিধি] ছােট হয়ে গেছে। তােমরা ইচ্ছা করলে সেখানে এরিয়ার মধ্যে করাপশন বন্ধ করতে পার। আমি বিশ্বাস করি, তােমরা পারবে। অন্য কাজ কর বা না কর কিন্তু এটা কর। একটা কাজ তােমাদের কাছে। আজ বলার চাই …থানায় এসে যেন মানুষ বসতে পারে; তাদের যেন পয়সা দিতে না হয়। সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে আসলে যেন পয়সা দিতে না হয়। সিও অফিসে যেন পয়সা দিতে না হয়। কোর্টে আসলে যেন পয়সা দিতে না হয় এবং তাদের যেন হয়রানি না হয়।…আল্লাহর দোহাই করাপশন বন্ধ করার চেষ্টা করাে।
বঙ্গবন্ধু গভর্নরদের নির্দিষ্ট জেলায় গিয়ে দ্রুত দায়িত্বভার গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে বলেন যে, তাদের থাকা ও অফিস করার জন্য বাংলাে বা দ্রুপ কোনাে সুব্যবস্থা নেই সত্যি, তাই বলে থেমে থাকা যাবে না। প্রয়ােজনে কুঁড়েঘর বা টিন শেড দিয়ে শুরু করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর কথায়:৬
আমাকে বলে যে আমাদের অফিস কোথায় হবে? গভর্নর সাহেবরা, আপনাদের যার যার এরিয়ার মধ্যে বাড়ি আছে।…আপনাদের বাড়ি-ঘর ওখান থেকে জোগাড় করে নিতে হবে। মনে রাখবেন …কিছু কিছু বাড়ি-ঘর করে দেব, …আর নিজে দরকার হয় কুঁড়ে ঘরে থাকবেন। গ্রামে যান-আর ঐ ডাকবাংলা করবেন না। আগে ডাকবাংলা করা হত, এখন তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। …যাই হােক, আগে যান। যেখানে আছেন, কিছু কিছু টিনের ‘শেড করেন।…টিনের ‘শেড করে অফিসারদের জন্য বাড়ি, কিছু থানা করতে হবে। …যা কিছু পাওয়া যায় ভাগ করে থাকবেন। এক কামরা, দু’কামরা যা পাওয়া যায়। তাতে থাকবেন। এদেশের মানুষ না খেয়ে মারা যায়, অত ফ্যাশনের কি হল?
বঙ্গবন্ধুর জেলা গভর্নর ব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য ছিল কেন্দ্রীভূত, আমলাতান্ত্রিক ও দুর্নীতিগ্রস্ত প্রশাসনের স্থলে বিকেন্দ্রীভূত, গণতান্ত্রিক, প্রতিনিধিত্বশীল, জবাবদিহিমূলক, জনকল্যাণ ও উন্নয়নমুখী প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তােলা। ১৫ই আগস্টের নির্মম-নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের ফলে এর প্রচলন আর সম্ভব হয়নি। তবে, বলার অপেক্ষা রাখে না, একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কায়েম করতে হলে এর প্রশাসন ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ও গণতন্ত্রায়ন একান্ত কাম্য। সে অর্থে বঙ্গবন্ধুর নির্বাচিত জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা পুনর্বিবেচনার দাবি রাখে।
তথ্যনির্দেশ
১. অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সমাজ বদলে বঙ্গবন্ধুর ব্লু-প্রিন্ট, ঢাকা, অনন্যা ২০১২, পৃ. ২০৩-২০৫
২. হারুন-অর-রশিদ, মূলধারার রাজনীতি, পৃ. ১২৯-১৩০; আরাে দ্রষ্টব্য, ঐ, পৃ. ১৪৭
৩. ১৯৭৫ সালের ২১শে জুলাই জেলা গভর্নরদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, শফিকুল আজিজ মুকুল (সংকলিত), বাকশাল সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু, পৃ. ৮৬
৪. ঐ, পৃ. ৮৬-৮৭
৫. ঐ, পৃ. ৮৬-৮৭
৬. ঐ, পৃ. ৮৩-৮৪

রেফারেন্স – বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব: কী ও কেন, হারুন-অর-রশিদ

বিশেষ দ্রষ্টব্য – এই তালিকার ৩ নং ব্যক্তি জনাব জাকিরুল হক চৌধুরী ছিলেন চট্টগ্রাম (দক্ষিণ জেলা)র গভর্ণর। কারেকশন দিয়েছেন তাঁর দৌহিত্র সাদমান তাহমিদ।

error: Alert: Due to Copyright Issues the Content is protected !!