১৯৬৫ঃ মীর্জা রুহুল আমীন (চোখা মিয়া) কনভেনশন মুসলিম লীগ
থেকে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। তার ভাই মীর্জা গোলাম হাফিজ তখন সম্ভবত ন্যাপ নেতা। আগে ছিলেন গণতন্ত্রী দলে। আরেক ভাই উইং কম্যান্ডার এস আর মীর্জা। একে খন্দকারের ভায়রা। মীর্জা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন সরকার তাকে প্রশাসনিক পদে পদায়ন করে। মীর্জা গোলাম হাফিজ বুদ্ধিজীবী ক্যাটেগরিতে পাক দালাল ছিলেন। চীন পাকিস্তান মৈত্রী সমিতির পূর্ব পাকিস্তান সভাপতি হিসেবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি পাকিস্তানের পক্ষে বক্তব্য দিয়েছিলেন। মীর্জা রুহুল আমীন দেশ স্বাধীন হওয়া পর্যন্ত কনভেনশন মুসলিম লীগের নেতা হিসেবে ঠাকুরগাঁও এ পাকিস্তানের পক্ষে জোরালো ভুমিকা রাখেন। এক ভাই মুক্তিযোদ্ধা তাই ৭২ এ তিনি কোন ঝামেলায় পড়েননি।