তোফায়েল আহমেদ কোনদিন নিউক্লিয়াসের অস্তিত্ব স্বীকার করেননি।
সাক্ষাৎকারটি মাসুদুল হকের বইয়ের জন্য ধারন করা।
নোটঃ দলের ভিতর বিশেষ কোটারি গ্রুপ থাকতেই পারে। এদের উদ্যোক্তারা বলে থাকেন জেলা বা মহকুমা পর্যায়ে ৩ থেকে ১০ জনের এ গ্রুপ ছিল এবং এরা পাঠ চক্র ভিত্তিক গ্রুপ ছিল। রব দাবী করেন তিনি খান মোহাম্মদ বেলায়েত, খালেদ মোহাম্মদ আলী সে ধরনের নিউক্লিয়াসের উৎপাদক। ৭ জুন ১৯৭০ এর স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সমাবেশকে রব গ্রুপ পরবর্তীতে জয়বাংলা বাহিনী নামকরন করেছেন। আসলে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর একটা অংশ জয় বাংলা বাহিনী হিসেবে কাজ করে আর নামটা আমরা পত্রিকায় দেখি ৭ মার্চ এর পর। ৭ মার্চ সমাবেশ ব্যাবস্থাপনায় স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী ছিল। ২৩ মার্চ জয়বাংলা বাহিনী মার্চ করে তাদের নাম ব্যাপক প্রচারে আনে। আর জাতীয় পতাকার সৃষ্টি আসে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর পতাকা থেকে। জুনেই যারা এ বাহিনীর জন্য পতাকা বানায় তারা এটি পরবর্তীতে দেশের পতাকায় রুপান্তরিত করে। আর এ পতাকা জুন ৭০ থেকেই মুজিব অবহিত এবং অনুমোদিত তাই নতুন করে ৭১ এর মার্চে বা ৭১ এর ১৭ এপ্রিলে পতাকা অনুমোদনের বিষয় আসেনি।