খেয়াঘাট বধ্যভূমি
এছাড়া পাক বাহিনী ভোলায় তাঁদের নির্যাতন কেন্দ্রে অনেককে নির্যাতন শেষে চারদিক বন্ধ গাড়িতে করে নিয়ে যেন ভোলা খেয়া ঘাটে। সেখানে তাঁদের লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে ফেলে দেওয়া হতো। এখানে লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারার পর ২/১ জন বেচেও গেছে।
ভোলার বধ্যভূমিতে পুঁতে রাখাদের মধ্যে কয়েকজনের নাম জানা গেছে। এঁরা হচ্ছেন, ডা. আমিন উদ্দিন, মাওলানা আব্দুস সোবহান, আতাহার আলী, ঠিকাদার মোহাম্মদ উল্লাহ, কাজল, আজিজুল হক, আব্দুর রশিদ, ভাবতোষ কর্মকার, রঘু পোদ্দার, কিশোরী মোহন দাস, গৌরাঙ্গ, মতি সাজী ও তার স্ত্রী।
ভোলা খেয়া ঘাটে যাদের মধ্যে হত্যা করা হয়েছে তাঁদের কয়েকজনের নাম পাওয়া গেছে। এঁরা হচ্ছেন, জালাল আহমেদ, নাসির আহমেদ, আজিজল ব্যাপারী, বাবু বিনোদ বিহারী মজুমদার, সরুপ চৌকিদার, রাধা গোবিন্দ উপেন্দ্র দাস। ভোলা পানি উন্নয়ন বিভাগের এই অতিথিশালায় বহু নারীকে ধরে এনে ধর্ষণ ও নির্যাতন করা হয়।