জীবননগর থানার পেছনের বধ্যভূমি
মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দীন বলেন, “জীবননগর থানা ভবন ছিল পাক বাহিনীর টর্চার সেল। এখানে নিরীহ ও মুক্কতিকামী লোকদেরকে ধরে এনে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হতো এবং টর্চার সেলের পিছনে লাশ পুঁতে রাখা হতো। থানার পিছনের ঐ অংশটি পরবর্তীতে কবরস্থানে পরিণত হয়েছে”।