সার্কটি হাউজ বধ্যভূমি
৭ এপ্রিল হত্যাকাণ্ড চালিয়ে গেলেও পুনরায় ১৪ এপ্রিল কুড়িগ্রামে স্থায়ীভাবে ঘাঁটি গেড়ে বসে। তারা সার্কটি হাউজকে হত্যা ও নির্যাতন কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করত। মজিবর মহুরি ও লালু মণ্ডলসহ আরও অনেককে ধরে এনে নির্যাতন করা হয়। এছাড়া পলাশবাড়ি থেকে ১৪/১৫জনকে ধরে এনে নির্যাতন শেষে হত্যা করা হয়। (মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সংগৃহীত তথ্য সূত্রঃ যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ – ডাঃ এম এ হাসান, পৃ.-৪১০–৪১১; একাত্তরের বধ্যভূমি ও গণকবর – সুকুমার বিশ্বাস, পৃ.-৮১; মুক্তিযুদ্ধ কোষ, দ্বিতীয় খন্ড – মুনতাসীর মামুন সম্পাদিত, পৃ.-৪৫)